বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন, মশার প্রজনন নিয়ন্ত্রণে দ্রুত ও কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া না হলে এই বর্ষায় পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে।
ডা. সাদিয়া সুলতানা রেশমা বলেন, ‘নিম্ন আয়ের পরিবারের নারীরা ডেঙ্গু আক্রান্ত হলে কিছু পদ্ধতিগত বাধার সম্মুখীন হন।’
চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছেন তিনজন।
চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ৫৭২ জন।
চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ৫৬৯ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া দুইজনই নারী।
এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মোট ৫৫৬ জন মারা গেছেন।
মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৯৯ হাজার ২৯৫ জন।
চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ৫৪৯ জন।
চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ১০২ জন।
সারা দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে এক হাজার ৬৪২ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন।
অক্টোবরের দ্বিতীয়ার্ধ পর্যন্ত ডেঙ্গু সংক্রমণ বাড়তে থাকতে পারে।
‘এখন এডিসের প্রজননস্থল ধ্বংস করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
নির্মাণাধীন অনেক ভবনে পানি জমে থাকায় তা এডিসের প্রজননক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে।
‘যে সংস্থা একসময় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন দিতে হিমশিম খেতো সে সংস্থা আজ স্বয়ংসম্পূর্ণ, আত্মনির্ভরশীল ও মর্যাদাপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত হয়েছে।’
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগী ও মৃত্যুর সংখ্যায় রেকর্ড হয়েছে ২০২৩ সালে।
‘আমরা একে অপরকে দোষারোপ না করি। ইতোমধ্যে ৩২ জন মারা গেছেন। বুঝতেই পারছেন, আগামীতে কী অবস্থা হতে পারে।’
‘২০১৯ সালের থেকে আমরা ৪২ হাজারের মতো রোগী আমরা কম রাখতে পেরেছি।’