আজ সকাল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় বান্দরবানে ১৭৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
বান্দরবানের দুর্গম থানচি উপজেলায় সাঙ্গু নদীর পাড়ের পাহাড় ধসে নদীর গতিপথে বাধা তৈরি হয়েছে। এতে নদীতে স্বাভাবিক নৌ-চলাচল বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
ভারী বৃষ্টির কারণে চট্টগ্রামের পাহাড়ি এলাকার কোথাও কোথাও ভূমিধসের আশঙ্কা রয়েছে।
ভারী বৃষ্টির কারণে চট্টগ্রাম বিভাগের পাহাড়ি এলাকার কোথাও কোথাও ভূমিধসের আশঙ্কা রয়েছে।
এছাড়া ফটিকছড়ি, রাউজান, লোহাগড়া, সাতকানিয়া, চন্দনাইশ, মিরসরাই ও সীতাকুন্ডসহ বিভিন্ন উপজেলায় পাহাড়ি ঢলের কারণে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
টানা বৃষ্টিতে আজ ভোরে পাহাড়ধসের এই ঘটনা ঘটে।
ঘুমধুম ইউনিয়নের শতাধিক দোকান ও ঘরবাড়ি প্লাবিত হয়েছে।
কলাতলী এলাকার সৈকতপাড়ায় সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে পাহাড় ধসে এক শিশু নিখোঁজ হয়েছে।
ভোর সাড়ে ৩টার দিকে কক্সবাজার পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাদশা ঘোনা এলাকায় আনোয়ার হোসেন ও তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী মাইমুনা আক্তারের মৃত্যু হয়।
চট্টগ্রামের আকবর শাহ থানা এলাকায় পাহাড় ধসে মারা গেছেন শাহিনুর আক্তার। প্রাণ দিয়ে বাঁচিয়ে গেছেন যমজ কন্যা শিশুদের।