মুইজ্জো ‘ভারত বিরোধী’ হিসেবে পরিচিত।
‘প্রবাসীদের সমস্যা ও সুবিধার কথা আলোচনা করার জন্য এমন আয়োজন সুযোগ তৈরি করে দেয়। এতে করে সমস্যা সমাধানের সূত্রপাত করা যায়।’
এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অন্তত সাত জন।
তিন দিনব্যাপী আয়োজনের শেষ দিন রোববারে দিলশাদ নাহার কণা ও ইমরান মাহমুদুলের আগমনে মেলা প্রাঙ্গণ ছিল লোকে লোকারণ্য।
‘জনশক্তি রপ্তানির জন্য ১৮টি দেশ এবং চীনের স্বায়িত্বশাসিত হংকংয়ের সঙ্গে চুক্তি রয়েছে বাংলাদেশের।’
‘৭ বছর আগে কুয়েতে আসে আমার ভাগিনা। এরপর আর দেশে যাওয়া হয়নি তার। একেবারে তার লাশটা ফিরবে দেশে।’
‘প্রবাসীরা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন।’
কাতারে বসবাসরত বীর মুক্তিযোদ্ধা, কমিউনিটি সংগঠনের নেতাসহ প্রবাসী বাংলাদেশিরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
‘বাংলাদেশকে জানতে হলে বঙ্গবন্ধুকে জানতে হবে। তার জীবনী পাঠ করতে হবে।’
গত ১১ মাসে এই একই প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়েছে সহস্রবার। দেশ কিংবা ভিনদেশ, আত্মীয় কিংবা প্রতিবেশী থেকে শুরু করে বন্ধুমহল, সহকর্মী সবারই এই একই প্রশ্ন।
শাফী মাজহাবের অনুসারী মিশরীয়রা নামাজের পর ইমামের সঙ্গে হাত তুলে মোনাজাত পড়েন না এবং ঈদ উপলক্ষে তাদেরকে বাংলাদেশের মুসুল্লিদের মতো কোলাকুলি করতেও দেখা যায় না।
কবি রওনক জাহান কবিতা লেখেন প্রকৃতি নিয়ে। শিল্পী রওনক জাহান আঁকেন প্রকৃতির চিত্র। প্রকৃতি তার প্রেম। তার কবিতা আর চিত্রকলার বিষয় কেবলই প্রকৃতি।
‘পরিবর্তনশীল পৃথিবীটাকে সঠিক পথ ধরে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার দায়িত্ব এখন আপনাদের।’
নিহত ও আহত বাংলাদেশির পরিচয় নিশ্চিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
একইদিন বিকেল ৩টায় প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রীর সঙ্গে মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রী ভি শিবকুমারের আরেকটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
‘নজরুলের লেখা “পূর্ণ-অভিনন্দন” ও “বাংলাদেশ” কবিতা থেকেই বঙ্গবন্ধু “জয় বাংলা” ও “বাংলাদেশ” শব্দ দুটো নিয়েছিলেন, যা স্বাধীনতা সংগ্রামে মূল স্লোগান ও দেশের নাম হিসেবে স্বীকৃতি পায়।’
‘সাধের লাউ বানাইলো মোরে বৈরাগী’ গানটি পরিবেশনের সময় দর্শক সারিতে বসা লাখো ভিনদেশি দর্শক উল্লাসে ফেটে পড়েন।
‘৩১ বছর ধরে বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের বাইরে সর্ববৃহৎ বইমেলার আয়োজন করে আসছে মুক্তধারা ফাউন্ডেশন। ১৯৯২ সালে জাতিসংঘের সদর দপ্তরের সামনে অস্থায়ী শহীদ মিনার স্থাপন করে ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানিয়ে আসছে...
‘আমার ছেলের পাসপোর্ট-ভিসা থাকার পরও কেন তাকে বেওয়ারিশ হিসেবে মালয়েশিয়ায় দাফন করা হলো। মা হয়ে শেষবারের মতো ছেলের মুখটাও দেখতে পেলাম না।’