আগামী ৩ থেকে ৪ দিনের মধ্যে আমাদের বিদ্যুৎ আগের থেকে ভালো হবে।
‘দেশের চাহিদা মেটাতে বিদ্যুৎকেন্দ্রে যতটা জ্বালানি দরকার, সেই পরিমাণে সরকার কখনোই আমদানি করতে পারেনি।’
‘বয়লার ঠাণ্ডা করে মেরামত শুরু করতেই তাদের কমপক্ষে দুই থেকে তিন দিন সময় লেগে যাবে।’
‘দুই বিভাগে বরাদ্দের বিশাল ব্যবধান এটাই প্রমাণ করে যে সরকার জ্বালানি সরবরাহ ব্যবস্থা সুরক্ষিত না করেই বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা বাড়িয়েছে।’
মানুষের নানা কাজে তৈরি হচ্ছে তাপ, মানুষ বেশি বেশি করে তৈরি করছে কার্বন, সেই তাপ পৃথিবীর উষ্ণতা বাড়াচ্ছে। আমাদের পুরো জলবায়ু পরিবর্তিত হয়ে যাচ্ছে। এর প্রভাব পড়ছে খাদ্য উৎপাদনে, জীবন চক্রে, নদীর...
আজ রাতের মধ্যে ৯৫ শতাংশ গ্রাহকের সংযোগ স্বাভাবিক হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
‘আমরা আশা করছি, আগামী মাসের মধ্যে নেপালের ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন নিয়ে আসতে পারব।’
বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ যেসব কারণে বাড়ছে, সেই অনিয়ম, দুর্নীতি, অদক্ষতা, অপচয়, ভুল পরিকল্পনা রোধ করে বিদ্যুতের উৎপাদন খরচ কমানোর দিকে সরকারের মনোযোগ নেই।
সরকার কিছু অসাধু ব্যবসায়ীদের স্বার্থ রক্ষার জন্য বিদ্যুৎ ও অন্যান্য জ্বালানির দাম বাড়াতে যাচ্ছে বলে অভিযোগ ক্যাবের।
‘সরকার বিপুল অর্থ ব্যয় করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে এবং ভর্তুকি মূল্যে সরবরাহ করে। কিন্তু বিশ্বজুড়ে জ্বালানি তেল ও এলএনজির দাম বেড়েছে। এরপরও নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য আমাদের প্রচেষ্টা...
ভর্তুকি তুলে নিতে ধাপে ধাপে দাম বাড়বে
‘বিদ্যুৎ সুবিধা আমরা যদি বজায় রাখতে চাই, তাহলে সমন্বয়টা আমাদের করতে হবে।’
আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য তানভীর শাকিল বলেন, ‘জনগণের দাবি বিদ্যুৎ পাওয়া। তারা আর বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা করতে চায় না এবং উৎপাদন খরচ দেখতে চায় না।’
বিশ্লেষকরা বলছেন, দেশে পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা আছে। কিন্তু মূল সমস্যা হচ্ছে বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর জন্য প্রাথমিক জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিত করা।
এই সরকারি সংস্থাটি মূলত টাকার অবমূল্যায়ন, জ্বালানির খরচ বৃদ্ধি ও ভারত থেকে অধিক পরিমাণ বিদ্যুৎ আমদানি করে ৪৭ হাজার ৭৮৮ কোটি টাকা লোকসান করেছে।
আজ ভোর সাড়ে ৪টার দিকে পারমাণবিক জ্বালানিবাহী বিশেষ বহর ঢাকা বিমান বন্দর থেকে প্রকল্প এলাকায় যাত্রা করে। এ উপলক্ষে প্রকল্প এলাকার রাস্তায় গড়ে তোলা হয় বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, ঘূর্ণিঝড় হামুনের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা অতিদ্রুত স্বাভাবিক করা হবে।
জাতীয় গ্রিডে সংযোগ না থাকার কারণে এ জনদুর্ভোগ বলে মনে করেন অনেকে।
যদিও ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎকেন্দ্র নিষ্ক্রিয় থাকবে, তবুও সরকারের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী বিনিয়োগকারীরা ক্যাপাসিটি চার্জ হিসেবে তাদের পেমেন্ট পাবেন।