অপরাজেয় বাংলার সমাবেশে নেটওয়ার্কের পক্ষ থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী নিপীড়নের প্রতিবাদে ৪ দফা দাবি উপস্থাপন করেন তারা।
‘কোনো ধরনের শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে স্বৈরাচারী কায়দায় নারীর প্রতি অব্যাহত যৌন নিপীড়ন, সহিংসতা ও বিদ্বেষকে প্রশ্রয় দেওয়া হলে, সরকার ও সংশ্লিষ্টজনদের এর দায়ভার নিতে হবে।’
অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে দৃশ্যমান কোনো সংস্কার হয়নি বলেও হতাশা প্রকাশ করেছে শিক্ষক নেটওয়ার্ক।
এসময় তারা আদিবাসী শিক্ষার্থী-জনতার কর্মসূচিতে হামলা ও পুলিশি বলপ্রয়োগের ঘটনায় দোষীদের খুঁজে বের করে উপযুক্ত বিচারের দাবি জানান।
আগামীকাল সকাল ১১টায় সংসদ ভবনের দক্ষিণে বিক্ষোভ সমাবেশ
আজ গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতির মাধ্যমে সংগঠনটি এই দাবি জানায়।
এই ক্রান্তিকালে বর্তমান সরকারের নির্মোহ ভূমিকা পালন ও আশু পদক্ষেপ গ্রহণ অত্যন্ত জরুরি বলে উল্লেখ করে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্কটগুলো রাষ্ট্রব্যবস্থার সংকটের সঙ্গে সম্পর্কিত। তাই রাষ্ট্রব্যবস্থার সঙ্কটগুলোর সমাধান হওয়া দরকার।
‘পুরো শিক্ষাব্যবস্থা ঢেলে সাজাতে একটি শিক্ষানীতি প্রণয়ন এবং শিক্ষা কমিশন গঠন করাও জরুরি।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রব্বানী দায়িত্বপালনে ‘ব্যর্থ’ উল্লেখ করে তাকে অপসারণের দাবি জানিয়ে উপাচার্যের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক।...
সাভারে শিক্ষককে হত্যা ও নড়াইলে কলেজ অধ্যক্ষকে মানহানির ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে শিক্ষকদের ওপর আক্রমণ বন্ধসহ তিনটি দাবি জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক।