‘ফসলের জমি থেকে অতিরিক্ত পানি সরিয়ে ফেলার ব্যবস্থা রাখুন।’
কৃষকরা বলছেন, আবহাওয়া অনুকূলে না থাকলে ধানের উৎপাদন কমে যাবে। চলমান কুয়াশাচ্ছন্ন অবস্থা দীর্ঘস্থায়ী হলে ধানগাছে বিভিন্ন ধরনের পোকার আক্রমণ হতে পারে।
‘ঘন কুয়াশা বা বেশি ঠান্ডা পড়লে সকালে বীজতলায় পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এরপর পানি ঝেরে দিতে হবে।’
তবে চলতি অর্থবছরে খাদ্য ঘাটতির সম্ভাবনা নেই বলে জানান খাদ্যমন্ত্রী।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, গত ২৩ জুলাই সরকারি গুদামে চাল ও গমের মজুদ ছিল ১৯ লাখ ৫৩ হাজার মেট্রিক টন। এটি ২০২২ সালের জানুয়ারির পর সর্বোচ্চ।
হাওর এলাকায় আকস্মিক ঝড় ও শিলাবৃষ্টির আশঙ্কা থাকায়, কৃষকদের দ্রুত বোরো ধান কাটার জন্য মাইকিং করছে উপজেলা প্রশাসন ও কৃষি বিভাগ।
কৃষি বিভাগের পরামর্শে ধানখেতে সার্বক্ষণিক সেচের পানি দিতে গিয়ে এ বছর কৃষকদের বোরো ধান উৎপাদনে বিঘাপ্রতি ৬০০-৮০০ টাকা বাড়তি খরচ করতে হচ্ছে।
কাউয়াদিঘি ও হাকালুকি হাওর এলাকায় সরেজমিনে দেখা যায়—খেতে পাকা ধান বাতাসে দুলছে। কিন্তু ব্রি২৮ চাষ করা অধিকাংশ কৃষকেরই এই ধান কাটার আগ্রহ নেই। কেউ কেউ গবাদি পশুর খাবারের জন্য ধান কাটছেন। আবার কেউ...
বিবিএসের হিসাব অনুযায়ী, ২০২১-২২ অর্থবছরে ১১ দশমিক ৩৬ লাখ হেক্টর জমিতে হাইব্রিড ধানের আবাদ করা হয়। চলতি মৌসুমে সেটা ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
কৃষি বিভাগের পরামর্শে ধানখেতে সার্বক্ষণিক সেচের পানি দিতে গিয়ে এ বছর কৃষকদের বোরো ধান উৎপাদনে বিঘাপ্রতি ৬০০-৮০০ টাকা বাড়তি খরচ করতে হচ্ছে।
কাউয়াদিঘি ও হাকালুকি হাওর এলাকায় সরেজমিনে দেখা যায়—খেতে পাকা ধান বাতাসে দুলছে। কিন্তু ব্রি২৮ চাষ করা অধিকাংশ কৃষকেরই এই ধান কাটার আগ্রহ নেই। কেউ কেউ গবাদি পশুর খাবারের জন্য ধান কাটছেন। আবার কেউ...
বিবিএসের হিসাব অনুযায়ী, ২০২১-২২ অর্থবছরে ১১ দশমিক ৩৬ লাখ হেক্টর জমিতে হাইব্রিড ধানের আবাদ করা হয়। চলতি মৌসুমে সেটা ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
সাইফুল ইসলাম তার ৫ বিঘা জমিতে ধান চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন। তবে, তিনি ধারণা করছেন, সবকিছুর দাম বেড়ে যাওয়ায় গত মৌসুমে চেয়ে এবার তাকে অন্তত ২৫ হাজার টাকা বেশি খরচ করতে হবে।
সিলেটের হাওরগুলোতে পানি কমে আসার সঙ্গে সঙ্গে জোরকদমে চলছে বোরো ধান আবাদের কর্মযজ্ঞ।
সুনামগঞ্জ জেলার দোয়ারাবাজার উপজেলার রায়নগর গ্রামের কাছে ৭ একর জমিতে প্রতিবছর এই সময়টাতে কৃষিকাজে ব্যস্ত থাকতেন সায়েদ মিয়া। তবে এ বছর বন্যার কারণে জমির ফসল পানিতে চলে যাওয়ার পর পরিস্থিতি পাল্টে...
বৃষ্টির পানিতে জলাবদ্ধ হয়ে পড়েছে পাবনার বেড়া ও সাথিয়া উপজেলার বিস্তীর্ণ বিল এলাকা। এসব জলাবদ্ধ বিলের জমিতে পাকা ধান কাটতে হিমশিম খাচ্ছে কৃষকরা।