এমন সময় এই বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে যখন বৈশ্বিক অর্থনীতি এক ক্রান্তিলগ্নের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।
নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির কাজবেকভ আজ মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
ট্রাম্প তার সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘এই দেশগুলোর কাছ থেকে আমাদের একটি প্রতিশ্রুতি প্রয়োজন যে তারা নতুন ব্রিকস মুদ্রা তৈরি করবে না কিংবা শক্তিশালী মার্কিন ডলার...
কাজানে আয়োজিত এই সম্মেলনকে রাশিয়ার মাটিতে ইতিহাসের অন্যতম ‘বড় মাপের পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক সম্মেলন’ হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে ক্রেমলিন।
কূটনৈতিক সম্পর্কে বলে, দ্বি-পাক্ষিক স্বার্থে একসঙ্গে সব দিতে নেই, পরবর্তী আলোচনা ও সুবিধা আদায়ের জন্য কিছু বিষয়-ইস্যু হাতে রাখতে হয়। কিন্তু আমাদের শাসকরা সে পথে হাঁটেননি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, 'ব্রিকসে এখনই সদস্যপদ পেতে হবে, সে ধরনের কোনো চিন্তা আমাদের মাথায় ছিল না। সে রকম কোনো চেষ্টাও আমরা করিনি।'
আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে ডলারের ব্যবহার ৮০ শতাংশের বেশি উল্লেখ করে প্রতিবেদনটিতে আরও বলা হয়, চলতি বছরের শুরুতে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা দা সিলভা যখন প্রশ্ন তুলেছিলেন, কেন সব দেশকে ডলারে বাণিজ্য করতে...
‘আমাদের শিশু ও যুবকদের কাছে অবশ্যই প্রমাণ করতে হবে যে আমাদের জাতিগুলো সংকটে পড়তে পারে, কিন্তু কখনই পরাজিত হবে না।’
ব্রিকসের বর্তমান চেয়ারম্যান এবং দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাপোসা ১৫তম ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে জোহানেসবার্গে আসা রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের সম্মানে এ মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করেন।
সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইন্দোনেশিয়া ও বাংলাদেশসহ প্রায় ৮টি নতুন দেশকে উদীয়মান অর্থনীতিতে নিয়ে যাওয়ার কথা ভাবছেন ব্রিকস নেতারা।
আজ বৃহস্পতিবার বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে জানা গেছে, জোটটি মূলত পশ্চিমের দেশগুলোর ক্রমবর্ধমান ভূ-রাজনৈতিক আধিপত্যের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর চেষ্টা চালাচ্ছে।
উদীয়মান অর্থনীতির ৫ দেশের জোট ‘ব্রিকস’-এ যোগ দিতে আবেদন করেছে মধ্যপ্রাচ্যের তেলসমৃদ্ধ ইরান।