তিনি বলেন, ঐতিহাসিক কারণে বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কটা অনন্য।
ষষ্ঠ বিমসটেক সম্মেলনে যোগ দিতে দুই নেতার ২ এপ্রিল থেকে ৪ এপ্রিল ব্যাংকক সফর করার কথা রয়েছে।
‘একটি গণতান্ত্রিক, প্রগতিশীল ও অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশের পাশে থাকতে চায় ভারত।’
ভারত আঞ্চলিক সহযোগিতা জোরদারের জন্য পূর্ণ প্রচেষ্টা চালিয়েছে বলেও মন্তব্য করেন মুখপাত্র।
আমরা দুই দেশের জনগণের জন্য এবং জনগণের কথা বিবেচনা করেই অতীতে কাজ করেছি বলে উল্লেখ করেন তিনি।
এটা উভয় দেশেরই ক্ষতি করছে। এখানে আমাদের ক্ষতি—বাংলাদেশের একটি বিরূপ ভাবমূর্তি তৈরি করা হচ্ছে। আর ভারতের ক্ষতি—এ ঘটনায় আবারও প্রমাণ হচ্ছে যে তারা তাদের সব প্রতিবেশীর ওপর আধিপত্য বিস্তার করতে চায় এবং...
তিনি বলেন, দেশের অখণ্ডতা, বিদেশি আগ্রাসন, সার্বভৌমত্ব, এসবের প্রশ্নে কোনো আপস চলবে না।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ মন্তব্য করেন তিনি।
‘বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে তিস্তার পানিবণ্টন চুক্তি বা সীমান্তে হত্যার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে কোনো অগ্রগতি হয়নি। ভারতকে এ বিষয়গুলোর দায় নিতে হবে।’
‘যখনই কোনো সমস্যা হয়, তখনই কোনো তৃতীয় পক্ষের কাছে না গিয়ে একে অপরের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগের জন্য সর্বদা প্রস্তুত থাকা উচিত।’