মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার মুখপাত্র ম্যাথু মিলার বলেন, ‘আপনারা শুনেছেন, আমি বারবার বলেছি যে আমরা বাংলাদেশে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চাই এবং অবাধ ও...
‘আমরা সব পক্ষকে সংযম দেখাতে এবং সহিংসতা এড়ানোর আহ্বান জানাই।’
বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানের মধ্যে কোনো পার্থক্য আছে কি না জানতে চাইলে এ বিষয়ে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
বেদান্ত প্যাটেল বলেন, ‘মার্কিন কূটনীতিক ও দূতাবাসের নিরাপত্তার বিষয়টি আমাদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর বলেছে, তারা বাংলাদেশে সহিংসতার ঘটনাগুলো খুবই গুরুত্বের সঙ্গে নিচ্ছে এবং বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্য অর্জনের জন্য সংলাপ গুরুত্বপূর্ণ।
সোমবার রাতে এক ব্রিফিংয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার এ কথা জানান।
‘যারা বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনকে দুর্বল করার জন্য দায়ী বা জড়িত বলে আমরা বিশ্বাস করি, সেসব আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্যদের বিরুদ্ধে সেক্রেটারির...
'শুক্রবার যখন ভিসানীতি কার্যকরের ঘোষণা দিয়েছি, তখনই বলেছি যে এর মধ্যে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী রাজনৈতিক দল—সবাই অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।'
‘সহিংসতা বা ভয়ভীতি ছাড়াই সাংবাদিকদের কাজ করতে দিতে হবে। এবং সরকারকে জবাবদিহি করার চেষ্টা করে যাওয়া সাংবাদিক এবং গণমাধ্যম কর্মীদের ওপর বাংলাদেশ সরকারের পদ্ধতিগত এবং ব্যাপক নিপীড়নের ঘটনায় আমরা...
‘যারা বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনকে দুর্বল করার জন্য দায়ী বা জড়িত বলে আমরা বিশ্বাস করি, সেসব আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্যদের বিরুদ্ধে সেক্রেটারির...
'শুক্রবার যখন ভিসানীতি কার্যকরের ঘোষণা দিয়েছি, তখনই বলেছি যে এর মধ্যে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী রাজনৈতিক দল—সবাই অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।'
‘সহিংসতা বা ভয়ভীতি ছাড়াই সাংবাদিকদের কাজ করতে দিতে হবে। এবং সরকারকে জবাবদিহি করার চেষ্টা করে যাওয়া সাংবাদিক এবং গণমাধ্যম কর্মীদের ওপর বাংলাদেশ সরকারের পদ্ধতিগত এবং ব্যাপক নিপীড়নের ঘটনায় আমরা...
‘আমরা সব পক্ষকে মৌলিক স্বাধীনতা ও আইনের শাসনকে সম্মান করার এবং সহিংসতা, হয়রানি ও ভয় দেখানো থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানাই।’
‘আমরা বাংলাদেশের অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যকে সমর্থন করি।’
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার বলেছেন, তারা মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং সেক্রেটারি অব স্টেট অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনকে ছয় কংগ্রেসম্যানের পাঠানো চিঠির ব্যাপারে অবগত নন।
অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের লক্ষ্যে নতুন মার্কিন ভিসা নীতির বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের প্রতিক্রিয়ায় যুক্তরাষ্ট্র 'খুশি' হয়েছে বলে দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তর জানিয়েছে।
‘কোথায় ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট প্রয়োগ করা হচ্ছে’ তা নিয়ে ওয়াশিংটন উদ্বিগ্ন।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের উপপ্রধান মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল বলেন, ‘অভ্যন্তরীণ, ঘরোয়া নির্বাচন হওয়ায় এর বাইরে আমার আর কিছু বলার নেই।’
বাংলাদেশের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সাংবাদিকদের জন্য বিশ্বের কঠোরতম আইনগুলোর একটি বলে জানিয়েছে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর।