দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) বাংলাদেশ ব্যাংকের তিন শতাধিক বর্তমান ও সাবেক কর্মকর্তার লকার খোলার অনুমতি দিয়েছে ঢাকার একটি আদালত।
দুদক বর্তমানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিভিন্ন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অর্থপাচারসহ একাধিক অভিযোগ তদন্ত করছে।
এসকে সুরের সম্পদ নিয়ে দুদকের তদন্ত চলমান রয়েছে।
২০০৭ সাল থেকে লকার ব্যবহার করছেন সোনা নিখোঁজের অভিযোগ তোলা গ্রাহক।