কৃষকরা বলছেন, আবহাওয়া অনুকূলে না থাকলে ধানের উৎপাদন কমে যাবে। চলমান কুয়াশাচ্ছন্ন অবস্থা দীর্ঘস্থায়ী হলে ধানগাছে বিভিন্ন ধরনের পোকার আক্রমণ হতে পারে।
সমীক্ষায় বলা হয়েছে, এই যুদ্ধের কারণে বাংলাদেশে চিনির দাম ৬০ শতাংশ, পেট্রলের দাম ৪৭ শতাংশ এবং স্যানিটারি প্যাডের দাম ২৩ শতাংশ বেড়েছে, যে কারণে দেশের মানুষ বিবিধ চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছে।
শুধু ফসল ফলানোর ক্ষেত্রেই নয়, এই সরকার আসার পরে পোল্ট্রি, গরুর ফার্ম—এরাও পথে বসে গেছে। শুধু বড়রা বড় হচ্ছে আর যারা মাঝারি বা ছোট তারা...
‘আন্তর্জাতিক বাজারের দোহাই দিয়ে সরকারের গৃহীত এই সিদ্ধান্ত একটি কৃষক ও জনস্বার্থবিরোধী সিদ্ধান্ত। পৃথিবীতে করোনাকালে যে অর্থনৈতিক ঝুঁকি তৈরি হয়, বাংলাদেশের অর্থনীতিকে সচল রাখার জন্য আমাদের কৃষকরা...
ইউরিয়া, ডিএপি, টিএসপি ও এমওপি সারের দাম বাড়িয়েছে সরকার। পুননির্ধারিত দামে ডিলার ও কৃষক পর্যায়ে কেজি সারে বাড়তি ৫ টাকা গুনতে হবে।
সারের পরিমিত ব্যবহারের ফলে ফসলের উৎপাদন ৮ থেকে ১৪ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দেশে বার্ষিক ২০ হাজার কোটি টাকা সাশ্রয় করতে পারে বলে জানিয়েছেন গবেষকরা।
টাকা আছে, টাকা নেই। ডলার আছে, ডলার নেই। টাকা-ডলার থাকলেও আলোচনায় আছে, না থাকলেও আলোচনায় আছে। সরকারের ভাষ্য, টাকার কোনো সংকট নেই। ব্যাংকগুলোতে পর্যাপ্ত টাকা আছে। ডলারের কোনো সংকট তো নেই-ই।
টাকা আছে, টাকা নেই। ডলার আছে, ডলার নেই। টাকা-ডলার থাকলেও আলোচনায় আছে, না থাকলেও আলোচনায় আছে। সরকারের ভাষ্য, টাকার কোনো সংকট নেই। ব্যাংকগুলোতে পর্যাপ্ত টাকা আছে। ডলারের কোনো সংকট তো নেই-ই।