তিনি বলেন, গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য রাজনৈতিক সংগঠন হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচার দাবি করছি।
ডিসেম্বর মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ১০ দশমিক ৮৯ শতাংশ।
তিনি জানান, বাইরে থেকে দৃশ্যমান সমস্যা তো ছিলই, অভ্যন্তরীণ সমস্যা ছিল আরও তীব্র—বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দ্রুত কমছিল, মূল্যস্ফীতি বাড়ছিল এবং ব্যাল্যান্স অব পেমেন্ট ছিল নেগেটিভ।
অর্থনৈতিক সংস্কার বাস্তবায়নের ‘জটিলতাও’ স্বীকার করেন উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, সরকারকে এসব বিষয়ে নজর দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছি, যেন জাতীয় ঐক্যের মধ্যে কোনো ফাটল সৃষ্টি না হয়।
‘ইসলামী ব্যাংক বড় প্রতিষ্ঠান। এর উন্নতির লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। যদিও কয়েকটি ব্যাংক চ্যালেঞ্জে পড়বে।’
স্বল্প ও মধ্যমেয়াদি সংস্কারকাজ অন্তর্বর্তী সরকার করবে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
গত ১৬ অক্টোবর এই স্মিথ কোজেনারেশন পিডিবিকে চিঠি দিয়ে অর্থ উপদেষ্টা ও গভর্নরের নাম উল্লেখ করে ২৩ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে ব্যাখ্যা দিতে নোটিশ পাঠায়
এদিকে আজ বুধবার বিকেলে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমদ বিএসইসিতে যাবেন। তখন তার সঙ্গে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা নীতি সহায়তা নিয়ে আলোচনা করতে পারে।
স্বল্প ও মধ্যমেয়াদি সংস্কারকাজ অন্তর্বর্তী সরকার করবে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
গত ১৬ অক্টোবর এই স্মিথ কোজেনারেশন পিডিবিকে চিঠি দিয়ে অর্থ উপদেষ্টা ও গভর্নরের নাম উল্লেখ করে ২৩ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে ব্যাখ্যা দিতে নোটিশ পাঠায়
এদিকে আজ বুধবার বিকেলে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমদ বিএসইসিতে যাবেন। তখন তার সঙ্গে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা নীতি সহায়তা নিয়ে আলোচনা করতে পারে।
আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি বলেন, ‘তারা বেশ ইতিবাচক। এ বিষয়ে আরও আলোচনা হবে।’
সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আমি একটা বিষয় নিয়ে উদ্বিগ্ন। আমি অনেকগুলো ব্যাংকের আর্থিক প্রতিবেদন দেখেছি। অনেকগুলো রিপোর্ট আন কোয়ালিফাইড।
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদারে প্রকল্পগুলো গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়া আমাদের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।’
দৃশ্যমান সংস্কারের ব্যাপারে জানতে চাওয়া হলে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘অবশ্যই দৃশ্যমান হয়েছে। অনেক বিষয়ই দৃশ্যমান। যেমন খেলাপি ঋণের বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। যেসব ব্যাংকের সমস্যা ছিল সেসব ব্যাংক...
‘আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংকের ঋণ বিরাট কিছু নয়। আইএএফ বিশ্বব্যাংকের ঋণ দিয়ে শুধু রিজার্ভ বাড়ানো যাবে এটা ঠিক নয়।’
বাংলাদেশে কিন্তু ৯৫ শতাংশ মানুষ সৎ, পরিশ্রমী, উদ্যোমী। এই জন্যই এতদূর আমরা এগিয়ে এসেছি।
তবে দ্রুত আইনশৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনাই সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার বলে জানিয়েছেন তারা।