সৈয়দ মুজতবা আলী আজীবন ছিলেন সব সংকীর্ণতার ঊর্ধ্বে। তিনি নিজেকে বলতেন বিশ্ব নাগরিক, যার প্রমাণ তার লেখাতেও উঠে এসেছে।
একজন রম্যলেখক হিসেবে তার পরিচিতি রয়েছে। এর পেছনে যে ঔপনিবেশিক ভূতের আছর আছে তা স্পষ্টত। কেননা রম্য তকমা থাকলে ভাঁড় বলেও চালিয়ে দেয়া যায়। যেটা চাউরও রয়েছে বাঙাল মুলুকে। অথচ তিনি ভাঁড় নন, নন কেবলই...