ঠিকাদারের ভাষ্য, উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাকে কাজের মোট মূল্যের ১০ শতাংশ কমিশন দিয়ে তিনি এ কাজের অনুমতি নিয়েছেন।
ওই সড়কের নির্মাণ কাজ এখনো শেষ হয়নি বলে জানান, তদারকিতে নিয়োজিত এলজিইডি ফরিদপুরের সহকারী প্রকৌশলী।