মূল কাজ বোলিং হলেও এদিন নোমান ও সাজিদ যেন অলরাউন্ডারে পরিণত হন। বিপদে পড়া পাকিস্তানকে বাঁচাতে ব্যাট হাতেও দারুণ অবদান রাখেন তারা।
মুলতানে দ্বিতীয় টেস্টে স্পিনবান্ধব উইকেটে পরাস্ত হয়েছিল ইংল্যান্ড। রাওয়ালপিন্ডিতে সিরিজের শেষ টেস্টেও একই ধরনের পিচ রাখছে স্বাগতিক পাকিস্তান।
সাড়ে তিন বছরের বেশি সময় ও সব মিলিয়ে ১১ টেস্ট পর এই সংস্করণে নিজেদের মাটিতে জয়ের স্বাদ পেল দলটি।
টেস্ট ক্রিকেটের ১৪৭ বছরের ইতিহাসে পাকিস্তানই প্রথম দল যারা প্রথম ইনিংসে অন্তত ৫০০ রান তুলেও ইনিংস হারের তেতো স্বাদ পেল।
বাজবল যুগে ইংল্যান্ডের বিপরীতে টেস্টে এর আগে যে দুবার প্রথম ইনিংসে পাঁচশর বেশি রান হয়েছিল, সেই দুই ম্যাচেই হেরেছিল প্রতিপক্ষ।
দিনের খেলা শেষের আগে শক্ত অবস্থানে থাকা পাকিস্তান তুলেছে ৪ উইকেটে ৩২৮ রান।
বোলিং বিভাগে বদল এলেও ব্যাটিং লাইনআপ অপরিবর্তিত রেখেছে পাকিস্তান।
বোলিং বিভাগে বদল এলেও ব্যাটিং লাইনআপ অপরিবর্তিত রেখেছে পাকিস্তান।