প্লাস্টিক ব্যবহার একটি আত্মঘাতী সুবিধা

প্লাস্টিক ব্যবহার করা খুবই সুবিধাজনক। কিন্তু এটিই এখন আমাদের স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনে হুমকি সৃষ্টি করছে।

প্লাস্টিক ব্যবহার করা খুবই সুবিধাজনক। কিন্তু এটিই এখন আমাদের স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনে হুমকি সৃষ্টি করছে।

কয়েকদিন আগে পড়ার ঘর পরিষ্কার করছিলাম। সেখান থেকে কিছু পুরনো গানের ও সিনেমার সিডি ফেলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেই। এই প্লাস্টিকের সিডিগুলো গৃহকর্মীর কাছে দিয়ে ফেলে দিতে বলি। তিনি সেগুলো হাতে নিয়ে বললেন, 'চিন্তা করবেন না, আমি এগুলো লেকে ফেলে দেব।' তার কথায় অবাক হলাম এবং এমন চিন্তার জন্য তিরস্কারও করলাম। কিন্তু একই সঙ্গে আরও বেশ কিছু বিষয় অনুধাবন করলাম।

প্রকৃতি থেকে যেসব অমূল্য উপহার পাই যেগুলো আমাদের জীবন বাঁচিয়ে রাখে। সেগুলোর বিষয়ে আমরা কতটা গভীরভাবে জানি? সেসব উপকরণ দূষণের পেছনে আমাদের কতটুকু অবদান রয়েছে? আমরা কী জানি, কতটা উর্বর আমাদের দেশের মাটি? আমরা কী জানি এ বিষয়ে কতখানি উদাসীনতা আমাদের রয়েছে? আমরা কি কখনো ভেবে দেখেছি, নদীগুলো আমাদের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ?

হিমালয় থেকে কয়েক লাখ বছর ধরে বয়ে আনা পলিমাটি জমাট বেঁধেই বাংলাদেশ তৈরি হয়েছে। নদ-নদীর কাছ থেকে আমরা দেশ, মানুষ ও সংস্কৃতি উপহার হিসেবে পেয়েছি। লোক সংগীত নিয়ে আমাদের অনেক গর্ব। কিন্তু আমরা কী নদী ছাড়া ভাটিয়ালি বা অন্য কোনো লোক সংগীতের কথা চিন্তা করতে পারি? রবি ঠাকুর ও নজরুলের লেখা গানের অন্তর্নিহিত সৌন্দর্য অনেকাংশেই বুঝতে পারবেন না ভবিষ্যৎ প্রজন্ম। কারণ প্রকৃতির যেসব উপহার নিয়ে তারা লিখেছেন, তার বেশিরভাগই আমরা ধ্বংস করে ফেলছি।

আজকের বাংলাদেশ যদি আত্মবিশ্বাসের জন্ম দেওয়া অর্থনৈতিক অগ্রগতির গল্প হয়, তাহলে একই সঙ্গে প্রকৃতির মূল্যবান উপহার ধ্বংসের গল্পও হবে। এটা গভীর দুশ্চিন্তা এবং বাস্তুতন্ত্রের ভবিষ্যৎ নিয়ে গভীর উদ্বেগের জন্ম দেওয়ার কথা।

পরিবেশকে বাঁচিয়ে রাখা বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চ্যলেঞ্জ। কিন্তু আমাদের মধ্যে কয়জন প্রকৃতপক্ষে এ বিষয়ে জানি বা বিষয়টিকে আমলে নেই বা এর জন্য দৈনন্দিন আচার-আচরণ ও ব্যবহার পরিবর্তনের মানসিকতা রাখি?

২০২১ সালের ২০ ডিসেম্বর বিশ্ব ব্যাংক একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বাংলাদেশের প্লাস্টিক দূষণ পরিস্থিতি নিয়ে। এতদিন আমাদের মনে প্লাস্টিক দূষণের ক্ষতিকারক দিক সম্পর্কে একটি অস্পষ্ট ধারণা ছিল। কিন্তু এই প্রতিবেদনে যা প্রকাশ পেয়েছে তা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নের প্রতি একটি মৌলিক হুমকি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।

গত ১৫ বছরে প্লাস্টিক বর্জ্যের পরিমাণ বৃদ্ধি অত্যন্ত আশংকাজনক। কিন্তু প্রকৃত হুমকি হচ্ছে আমাদের মতো একটি দেশে এ ধরণের দূষণের প্রতিক্রিয়া কী হতে পারে, সেটি।

বাংলাদেশের মৌলিক বৈশিষ্ট্য হচ্ছে জনসংখ্যা এবং প্রকৃতির সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক, বিশেষ করে নদ-নদীর সঙ্গে। ওয়ার্ল্ডোমিটারে প্রকাশিত জাতিসংঘের সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী, ২০২০ সালে দেশের প্রায় সাড়ে ১৬ কোটি মানুষ ১ লাখ ৩০ হাজার বর্গকিলোমিটার জায়গায় থাকেন (কোনো এক অজানা কারণে ১ লাখ ৪৪ হাজার থেকে কমে গেছে) এবং জনসংখ্যার ঘনত্ব বর্গকিলোমিটারে প্রতি ১ হাজার ২৬৫ জন।

এত বিশাল সংখ্যক জনগোষ্ঠী এত কম ভূমিতে থাকার প্রকৃত অর্থ কী? সহজ ভাষায় বলতে গেলে, এর অর্থ হচ্ছে যারা এখানে থাকেন, তাদেরকে মাটি, পানি ও বায়ু, প্রকারান্তরে সমগ্র জলবায়ুর খুব ভালো যত্ন নিতে হবে। যা আমাদের পুষ্টি জোগানোর কাজ অব্যাহত রাখতে পারে।

বিশ্ব ব্যাংকের সমীক্ষা থেকে যা উন্মোচিত হয়েছে এবং যে বিষয়টি নিয়ে আমাদের গভীর উদ্বেগ সৃষ্টি হওয়া দরকার তা হলো—কীভাবে ব্যবহারের পর যত্রতত্র ছুড়ে ফেলা প্লাস্টিক সময়ের সঙ্গে ক্ষয় হয়ে মাইক্রোপ্লাস্টিকে রূপান্তরিত হয় (দৈর্ঘ্যে ৫ মিলিমিটারের চেয়েও ছোট) এবং পরিবেশে ছড়িয়ে পড়ে মানুষ ও বাস্তুতন্ত্রের উল্লেখযোগ্য ঝুঁকির সৃষ্টি করে। প্রাকৃতিক পরিবেশে দিনের পর দিন থেকেও এর কোনো ক্ষয় হয় না এবং এটি আমাদের খাদ্যচক্রে ঢুকে পড়েছে। এর ফলে প্রকৃতির পুনরুজ্জীবিত হওয়ার প্রক্রিয়া গুরুতরভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। যেহেতু এটি কখনো দ্রবীভূত হয় না, এই প্লাস্টিক বর্জ্য মাটির প্রাকৃতিক গুণাবলী ও উর্বরতাকে ধ্বংস করে। ভাবুন এ ধরণের একটি পরিণতি আমাদের খাদ্য নিরাপত্তার ওপর কী ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে।

এরপর আসে নদীগুলোকে রাসায়নিক দ্রব্য, কঠিন বর্জ্য, পয়ঃনিষ্কাশনের বর্জ্য, শিল্পখাতের বর্জ্য এবং এখন প্লাস্টিক ফেলার জন্য ব্যবহারের বিষয়টি। আমার মনে আছে কিছুদিন আগে একটি প্রতিবেদনে পড়েছিলাম। তখন কর্ণফুলী নদী ড্রেজিংয়ের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। দেখা গেলো, নদীর তলদেশে দীর্ঘদিন ধরে প্লাস্টিক বর্জ্য জমে ঘন একটি স্তর তৈরি হয়েছে এবং এই স্তর মেশিনটিকে অকার্যকর করে দেয়। কল্পনা করুন নদীর অবস্থা কেমন হবে, যদি এর সমগ্র তলদেশ প্লাস্টিকের স্তরে রূপান্তরিত হয়ে যায়? এমনই হয়েছে ঢাকাকে ঘিরে থাকা ৩টি নদীতে। বালু, তুরাগ ও ধলেশ্বরী নদীর পার জবরদখল করা হচ্ছে এবং নদীর পানি বিষাক্ত করা হচ্ছে।

বিশ্ব ব্যাংকের প্রতিবেদনে প্লাস্টিক বর্জ্য সমস্যার বিস্তারিত বলা হয়েছে। ২০০৫ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে ১৫ বছরে প্লাস্টিকের মাথাপিছু ব্যবহার ৩ কেজি থেকে বেড়ে ৯ কেজি হয়েছে। তবে ২০২০ সালের হিসাব অনুযায়ী ঢাকায় মাথাপিছু প্লাস্টিকের ব্যবহার ২৪ কেজি। ঢাকায় প্রতিদিন ৬৪৬ টন প্লাস্টিক বর্জ্য তৈরি হয়। এর ৩১০ দশমিক ৭ টন ময়লার ভাগাড়ে, ৭৭ দশমিক ৫ টন খাল ও নদীতে, ১৭ দশমিক ৩ টন নর্দমায় ফেলা হয় এবং ২৪০ দশমিক ৫ টন রিসাইকেল করা হয়।

এই প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৭৭ দশমিক ৫ টন প্লাস্টিক প্রতিদিন আমাদের খাল ও নদীতে ফেলা হচ্ছে। অর্থাৎ মাসে ২ হাজার ৩২৫ টন ও বছরে ২৭ হাজার ৯০০ টন বর্জ্য পানিতে যাচ্ছে। নর্দমাগুলোতেও দৈনিক ১৭ দশমিক ৩ টন বর্জ্য ফেলা হচ্ছে। বলা বাহুল্য, ঢাকার নর্দমাগুলো খুব সহজেই আটকে যায় এবং সামান্য বৃষ্টিতেও শহরের বিভিন্ন জায়গায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। নর্দমায় প্লাস্টিক বর্জ্য ফেলায় এগুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। আমরা প্রতিদিন ৬৪৬ টন বর্জ্য ময়লার ভাগাড়ে ফেলছি। এটি ঢাকা ও অন্যান্য শহরে বহুতলবিশিষ্ট দালান হেলে পড়া এবং মাটির গুণগত মান কমে যাওয়ার জন্য দায়ী। প্লাস্টিকের ভারে ভারাক্রান্ত ভাগাড়গুলো আমাদের দ্রুত নগরায়ণ প্রক্রিয়ার জন্য হুমকিস্বরূপ।

মজার বিষয় হচ্ছে, আমাদের প্লাস্টিকের মাথাপিছু ব্যবহার ৯ কেজি হলেও তা ইউরোপে ১০০ কেজি। তারপরেও, আমরা সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর মধ্যে আছি শুধুমাত্র বর্জ্যের অব্যবস্থাপনার কারণে। এটি এমন একটি বিষয় যেখানে জরুরি ভিত্তিতে সমন্বিত মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন। পাতলা, একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের ব্যাগগুলোই মূলত বর্জ্য তৈরি হওয়ার জন্য দায়ী। আমরা এই একটি পণ্যের দিকে নজর দিয়েই প্লাস্টিক দূষণ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ নিতে পারি।

আরেকটি মজার বিষয় হলো, বাংলাদেশই বিশ্বের প্রথম দেশ, যেখানে প্লাস্টিকের তৈরি শপিং ব্যাগ (পলিথিন) নিষিদ্ধ করা হয়েছিল ২০০২ সালে। কিন্তু হাইকোর্টের নির্দেশের পরও এই অগ্রগামী উদ্যোগ বাস্তবায়ন হয়নি। প্লাস্টিক ব্যাগ উৎপাদনকারীদের প্রভাব ও আমাদের ভোক্তাদের ভারী পাটের ব্যাগ ও সহজে ছিঁড়ে যায় এরকম কাগজের ব্যাগের চেয়ে এ ধরনের ব্যাগ বেশি পছন্দ করার প্রবণতার কারণে এই অভিনব নীতি লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। ২০১৮ সালে জাতিসংঘের পরিবেশ কর্মসূচির (ইউএনইপি) একটি সমীক্ষা অনুযায়ী, বারবার নীতি পরিবর্তন, বেছে বেছে নিষেধাজ্ঞা আরোপ, উৎপাদনকারীদের ওপর নিয়ন্ত্রণ না থাকা এবং সাধারণ জনগণের স্বভাব পরিবর্তনের জন্য কোনো ধরণের প্রণোদনা না থাকার কারণেই মূলত এই প্রারম্ভিক উদ্যোগগুলো ব্যর্থ হয়েছে। তবে সরকারের অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় (২০২০-২০২৫) এ সমস্যার বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়া হয়েছে এবং সমাধানের জন্য কিছু সামগ্রিক উদ্যোগের কথা বলা হয়েছে।

প্রায় ২৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে দ্য ডেইলি স্টার নদী দূষণ ও ক্ষয় নিয়ে বিভিন্ন প্রতিবেদন প্রকাশ করছে। নদী রক্ষায় ধীর গতি, বড় ও শক্তিশালী ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলো নদী দখল করে কারখানা নির্মাণের সময় কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় পরিবেশ রক্ষার উদ্যোগ বিঘ্নিত হয়েছে। এসব ঘটনার বিবেচনায় সার্বিকভাবে পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং সুনির্দিষ্টভাবে প্লাস্টিকের হুমকির ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে সরকারের স্বদিচ্ছার বিষয়ে খুব একটি আশাব্যঞ্জক চিত্র প্রকাশ পায় না।

এ ক্ষেত্রে একটি ঘটনা উল্লেখ করাই যথেষ্ট। কয়েক দশক ধরে হাজারীবাগের ট্যানারিগুলো বুড়িগঙ্গা নদীকে দূষিত করার পর সরকার সাভারে একটি চামড়া শিল্প নগর প্রতিষ্ঠা করে। সেখানে এই প্রতিষ্ঠানগুলোকে স্থানান্তরের উদ্যোগ নেয়। এই শিল্প নগরে সব ধরনের আধুনিক সুযোগ-সুবিধার পরিকল্পনা করা হয়েছিল। যার মধ্যে ছিল কেন্দ্রীয় তরল বর্জ্য পরিশোধনাগার (ইটিপি) স্থাপনের মাধ্যমে সব কারখানার দূষিত বর্জ্য পরিশোধনের ব্যবস্থা। এই শিল্প নগরের পরিকল্পনা শুরু হয় ২০০৪ সাল থেকে। ২০০৯ সাল পর্যন্ত এ ক্ষেত্রে কোনো অগ্রগতি হয়নি এবং অবশেষে ২০১৬ সালে এসে এর কাজ শেষ হয়। ইতোমধ্যে, বুড়িগঙ্গা বিষাক্ত বর্জ্যে দূষিত হতে থাকে। ইটিপির জন্য টেন্ডার আহ্বান করা হয় ২০১২ সালে, চুক্তি সই হয় ২০১৬ সালে এবং চীনের একটি প্রতিষ্ঠান এর নির্মাণ কাজ শেষ করে ২০২০ সালের জুনে বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করে। হস্তান্তরের সময় পরীক্ষামূলকভাবে ইটিপি পরিচালনা করতে গিয়ে দেখা যায়, এটি সব ধরনের বিষাক্ত উপকরণ দূর করতে পারে না। তার মধ্যে আছে ক্রোমিয়াম, আর্সেনিক, অন্যান্য ভারী ধাতু এবং পানির লবণাক্ততা। সহজভাবে বলতে গেলে, এই ইটিপি নদী দূষণ বন্ধ করতে সক্ষম নয়। অথচ, এটাই ছিল ইটিপি স্থাপনের মূল উদ্দেশ্য। স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে, তাহলে কেন এই প্রকল্প হাতে নেওয়া হলো? ইতোমধ্যে, ২০১৬-১৭ সালের মধ্যে সব কারখানা সরকারের নির্দেশ অনুযায়ী সাভারে স্থানান্তর করা হয়েছে এবং তখন থেকে ধলেশ্বরী নদী দূষণের শিকার হচ্ছে।

সার্বিকভাবে এ ঘটনাকে বলা যায়, প্রায় ২ দশক সময় নষ্ট, ইটিপির পেছনে প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা ব্যয় এবং সব হিসাবের বাইরে প্রায় কয়েক কোটি টাকার পরিবেশগত ক্ষয়। পরিশেষে, স্থানান্তরের কারণে কারখানাগুলোর ওপর নেমে আসা আর্থিক বোঝার পরে আবারও শূন্যে ফিরে যাওয়া।

বুড়িগঙ্গায় বিষাক্ত উপাদানের মাধ্যমে ধ্বংস করার পর আমরা এখন পূর্ণোদ্দমে আরেকটি নদীর জীববৈচিত্র্য ও জলজ প্রাণ ধ্বংস করতে উদ্যত হয়েছি। সাভার শিল্প নগর ও কেন্দ্রীয় ইটিপির উপযোগিতা গত মাসে এতটাই খারাপ ছিল যে পরিবেশ বিষয়ক সংসদীয় কমিটি আশেপাশের এলাকার পরিবেশের ওপর ভয়াবহ প্রভাব ফেলার কারণে সাভারের চামড়া শিল্প নগরী পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়ার সুপারিশ করেছে।

পরিবেশ রক্ষা নিয়ে আমাদের চিন্তা-চেতনা ও উদ্যোগের বিষয়ে এরকম একটি চমৎকার ও উদ্দীপনামূলক(!) উদাহরণ চোখের সামনে থাকার পর কতটা উপযোগিতার সঙ্গে আমরা প্লাস্টিক বিপর্যয় নিয়ন্ত্রণ করতে পারবো, সেটি যৌক্তিক ভাবেই প্রশ্নের মুখে পড়ে যায়।

মাহফুজ আনাম: সম্পাদক ও প্রকাশক, দ্য ডেইলি স্টার

অনুবাদ করেছেন মোহাম্মদ ইশতিয়াক খান

Comments

The Daily Star  | English

Social safety net to get wider and better

A top official of the ministry said the government would increase the number of beneficiaries in two major schemes – the old age allowance and the allowance for widows, deserted, or destitute women.

4h ago