জিম্বাবুয়েতে ‘বেশ কঠিন’ পরীক্ষা দেখছেন রাজ্জাক

২০১৩ সালের পর লম্বা বিরতি দিয়ে তিন সংস্করণের সিরিজ খেলতে আফ্রিকার দেশটিতে গিয়েছে বাংলাদেশ দল। প্রথমে লড়াই টেস্টের। ৭ জুলাই থেকে হারারে স্পোর্টস গ্রাউন্ডে শুরু হবে সিরিজের একমাত্র টেস্ট। এরপর হবে তিন ম্যাচের ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজ। 

ঘরের মাঠে পেলে জিম্বাবুয়েকে নিয়ে খুব বেশি চিন্তায় পড়তে হয় না বাংলাদেশকে। কিন্তু নিজেদের অতি চেনা এই প্রতিপক্ষকে এবার তাদের মাঠে গিয়ে সামলানোটা বেশ শক্ত মনে করছেন নির্বাচক আব্দুর রাজ্জাক।

২০১৩ সালের পর লম্বা বিরতি দিয়ে তিন সংস্করণের সিরিজ খেলতে আফ্রিকার দেশটিতে গিয়েছে বাংলাদেশ দল। প্রথমে লড়াই টেস্টের। ৭ জুলাই থেকে হারারে স্পোর্টস গ্রাউন্ডে শুরু হবে সিরিজের একমাত্র টেস্ট। এরপর হবে তিন ম্যাচের ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজ। 

মঙ্গলবার জিম্বাবুয়ে পৌঁছে একদিন বিশ্রামের পর বৃহস্পতিবার থেকে অনুশীলন শুরু করেছে বাংলাদেশ দল। প্রথম দিনের অনুশীলনের ফাঁকে নির্বাচক রাজ্জাক জানালেন, বাংলাদেশের সামনে অপেক্ষা করছে কঠিন সময়,  ‘জিম্বাবুয়েতে জিম্বাবুয়ে দল আমার মনে হয় বেশ কঠিন। বিশেষ করে কন্ডিশনের জন্য। কন্ডিশনটা আমাদের কাছে একদমই নতুন। আবার ওরা পুরোপুরি অভ্যস্ত। ওরা আমাদের দেশে যখন খেলতে যায় তখন আমরা ওদের যে ধরণের দল হিসেবে ট্রিট করি, ১০০ ভাগ নিশ্চিত এখানে এসে ওদের এভাবে ট্রিট করলে কঠিন হবে আমাদের জন্য।’

জিম্বাবুয়ের দুই ভেন্যুর মধ্যে হারারের উইকেট একটু বেশি পেস সহায়ক। এখানেই সিরিজের সব ম্যাচ রেখেছে স্বাগতিকরা। রাজ্জাক মনে করছেন মূল ভূমিকায় থাকতে হবে পেসারদেরই, তবে স্পিনারদের কাজটাও কম নয়,  ‘এখানে ডমিনেট করে পেস বোলাররা, কোন সন্দেহ নাই। বাংলাদেশে খেলা হলে যেমন স্পিনাররা ডমিনেট করে। কিন্তু স্পিনারদের কিন্তু এখানে ভালো ভূমিকা নিতে হয়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে থাকে রান আটকানো আবার কিছু ক্ষেত্রে থাকে ব্রেক থ্রো এনে দেওয়া।

বাংলাদেশের নতুন নিয়োগ পাওয়া ব্যাটিং পরামর্শক অ্যাশওয়েল প্রিন্স মনে করেন বছরের এই সময়টায় জিম্বাবুয়েতেও স্পিনাররা সহায়তা পান। রাজ্জাকও মনে করেন স্কিল থকলে কিছু সুবিধা আদায় করা যাবেই,  ‘এখানে স্পিন হবে না, বা হয়ই না,  এরকম চিন্তা করা ভাল কিছু হবে না। খেলোয়াড়রা খেলবে আমি চাই না ওদের মনে ঢুকে যাক যে এটা স্পিন কন্ডিশন না। যেকোনো খেলোয়াড়কে প্রত্যেক কন্ডিশনে মানিয়ে নিতে হবে।’

Comments

The Daily Star  | English

Teesta floods bury arable land in sand, leaving farmers devastated

40 unions across 13 upazilas in Lalmonirhat, Kurigram, Rangpur, Gaibandha, and Nilphamari are part of the Teesta shoal region

50m ago