এখনও কাজ শেষ হয়নি মেসি-নেইমার-এমবাপেদের

লিগ শেষ হতে বাকি আর ছয় রাউন্ড। এখনই দ্বিতীয় স্থানে থাকা মার্সেইয়ের বিপক্ষে পয়েন্টের ব্যবধান ১৫। আর মাত্র একটি জয় পেলেই শিরোপা উঁচিয়ে ধরতে পারবে পিএসজি। তবে শেষ পর্যন্ত শিরোপা উঁচিয়ে ধরার আগ পর্যন্ত নিশ্চিত হতে রাজী নন দলের প্রধান কোচ মাউরিসিও পচেত্তিনো।

লিগ শেষ হতে বাকি আর ছয় রাউন্ড। এখনই দ্বিতীয় স্থানে থাকা মার্সেইয়ের বিপক্ষে পয়েন্টের ব্যবধান ১৫। আর মাত্র একটি জয় পেলেই শিরোপা উঁচিয়ে ধরতে পারবে পিএসজি। তবে শেষ পর্যন্ত শিরোপা উঁচিয়ে ধরার আগ পর্যন্ত নিশ্চিত হতে রাজী নন দলের প্রধান কোচ মাউরিসিও পচেত্তিনো।

রোববার রাতে পার্ক দি প্রিন্সেসে লিগ ওয়ানের ম্যাচে মার্শেইর বিপক্ষে ২-১ গোলের ব্যবধানে জিতেছে পিএসজি। নেইমারের গোলে পিছিয়ে পড়ার পর দুজে কাতেলা-কারের গোলে সমতায় ফিরেছিল সফরকারীরা। তবে প্রথমার্ধের শেষ মুহূর্তে সফল স্পটকিকে পিএসজিকে এগিয়ে দেন এমবাপে। শেষ পর্যন্ত এ গোলই গড়ে দেয় ম্যাচের ব্যবধান।

৩২ ম্যাচে ২৩টি জয় ও ৫টি ড্রয়ে পিএসজির সংগ্রহ ৭৪ পয়েন্ট। সমান ম্যাচে ৫৯ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে আছে মার্সেই। দুই দলের পয়েন্টের বড় ব্যবধানের কারণে পিএসজির লিগ শিরোপা পুনরুদ্ধারের সম্ভাবনা প্রায় নিশ্চিত।   

আগামী বুধবার নিজেদের পরবর্তী ম্যাচে অঁজির বিপক্ষে খেলবে পিএসজি। ওই ম্যাচে জিতলেই দশম লিগ শিরোপা নিশ্চিত হয়ে যেতে পারে তাদের। একই দিনে নঁতের মুখোমুখি হবে মার্সেই। সে ম্যাচে মার্শেই হোঁচট খেলে তো সম্পূর্ণ নিশ্চিত হবে পিএসজির।

এমনকি আসরের বাকি সব ম্যাচ হারলেও শিরোপা জিততে পারে পিএসজি। সেক্ষেত্রে মার্শেই আর দুটি ম্যাচে পা হড়কালেই হয়ে যাচ্ছে। অথচ এমন অবস্থাতেও নিশ্চিত হতে রাজী নন পচেত্তিনো, 'এই মুহূর্তে, এখনও কাজ শেষ হয়ে যায়নি। ১৫ পয়েন্ট ব্যবধান ভালো, কিন্তু আমাদের এখনও আরও একটি ম্যাচ প্রয়োজন। এটি সম্ভবত কঠিন হবে।'

তবে বড় ব্যবধানে এগিয়ে থাকায় কিছু তরুণ খেলোয়াড়দের যাচাই করে দেখার সুযোগটা নিতে চান এ কোচ, 'ক্লাবের ভবিষ্যতের জন্য কিছু তরুণ খেলোয়াড়কে যাচাই করে দেখার একটি সুযোগ। এটি তাদের জন্য এবং প্যারিসের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। এটি তাদের লিগ ওয়ানে কিছু সময় পাওয়ার সুযোগ দেবে। তাদের বিভিন্ন উপায়ে অনুপ্রাণিত রাখতে গুরুত্বপূর্ণ হবে।'

Comments

The Daily Star  | English

How Islami Bank was taken over ‘at gunpoint’

Islami Bank, the largest private bank by deposits in 2017, was a lucrative target for Sheikh Hasina’s cronies when an influential business group with her blessing occupied it by force – a “perfect robbery” in Bangladesh’s banking history.

8h ago