২০২৩-২৪ মৌসুমে ক্যাম্প ন্যুতে খেলবে না বার্সেলোনা

 Camp Nou stadium in Barcelona
ক্যাম্প ন্যু। ফাইল ছবি: এএফপি

ক্যাম্প ন্যুকে নিজেদের মাঠ হিসেবে ব্যবহার করে থাকে বার্সেলোনা। কিন্তু আগামী ২০২৩-২৪ মৌসুমে সেখানে খেলবে না স্প্যানিশ ক্লাবটি। কারণ, স্টেডিয়ামটিকে ব্যাপক আকারে ঢেলে সাজানো হবে।

বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ক্যাম্প ন্যুর সংস্কারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বার্সা। ২০২৩-২৪ মৌসুমে ঘরের মাঠের ম্যাচগুলো তারা খেলবে লুইস কম্পানিস স্টেডিয়ামে। যা বার্সেলোনা শহরের পৌরসভার মালিকানাধীন।

লুইস কম্পানিস স্টেডিয়ামের ধারণক্ষমতা ৬০ হাজার। ১৯৯২ সালে অনুষ্ঠিত বার্সেলোনা অলিম্পিকের উদ্বোধনী ও বিদায়ী অনুষ্ঠান সেখানে আয়োজিত হয়েছিল। বার্সার শহর প্রতিদ্বন্দ্বী এস্পানিয়ল ১৯৯৭ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত এটিকে হোম ভেন্যু হিসেবে ব্যবহার করেছিল।

এদিন সকালে বার্সেলোনার পৌর পরিষদের গভর্নিং কমিশন ক্যাম্প ন্যুর পুনর্গঠনের আবেদনের অনুমোদন দিয়েছে। এর পরপরই বার্সেলোনার মেয়র আদা কোলাউ ও বার্সেলোনা ক্লাবের সভাপতি হোয়ান লাপোর্তা বার্সেলোনা সিটি হলের প্রেস রুমে উপস্থিত হয়েছিলেন।

ক্যাম্প ন্যু সংস্কারের প্রক্রিয়াটি 'এস্পাই বার্সা' নামের একটি পরিকল্পনার অন্তর্ভুক্ত। ক্লাবটির সুযোগ-সুবিধাকে আরও উন্নত করার পাশাপাশি স্টেডিয়ামটিকে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্রীড়া উদ্ভাবনী কেন্দ্রে পরিণত করার লক্ষ্য রয়েছে তাদের।

কাতালানদের মাঠের বর্তমান দর্শক ধারণক্ষমতা ৯৯ হাজার। ক্লাবটির চাওয়া ধারণক্ষমতাকে ১ লাখ ১০ হাজারে উন্নীত করার। পুরো পরিকল্পনার জন্য বাজেট ধরা হয়েছে দেড় বিলিয়ন ইউরো।

আগামী মৌসুমে ক্যাম্প ন্যুতেই খেলা চালিয়ে যাবে বার্সেলোনা। পরের মৌসুমে লুইস কম্পানিসে খেলার পর ২০২৪-২৫ মৌসুমে আবার তারা ফিরবে চেনা আঙ্গিনায়। তবে তখন ধারণক্ষমতার ৫০ শতাংশ দর্শক পাবে স্টেডিয়ামে ঢোকার সুযোগ। ২০২৫-২৬ মৌসুমে স্টেডিয়ামের কাজ শেষ করার প্রত্যাশা করছে তারা।

চলতি মৌসুম শেষে 'এস্পাই বার্সা' পরিকল্পনার অংশ হিসেবে সংস্কার কাজ আগামী জুন থেকে শুরু হয়ে যাবে। যা ক্যাম্প ন্যুর গ্যালারির প্রথম ও দ্বিতীয় স্তর, প্রযুক্তিগত দিক, স্টেডিয়ামের পরিবেশ ও বাইরের নগরায়নের উপর জোর দিবে।

Comments

The Daily Star  | English
Global fashion brands are reaping triple-digit profits on Bangladeshi garments

Fast fashion, fat margins: How retailers cash in on low-cost RMG

Global fashion brands are reaping triple-digit profits on Bangladeshi garments, buying at $3 and selling for three to four times more. Yet, they continue to pressure factories to cut prices further.

13h ago