শিক্ষার্থী-ব্যবসায়ী সংঘর্ষ

আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী সকাল থেকে থাকলে আরেকটু ভালো হতে পারতো: শিক্ষামন্ত্রী

রাজধানীর নিউমার্কেট এলাকায় শিক্ষার্থী ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে চলা সংঘর্ষ প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যদি সকাল থেকে থাকতো, হয়তো আরেকটু ভালো হতে পারতো। এখন তারা চেষ্টা করছেন থামানোর। সব পক্ষকে একটু শান্ত হতে হবে।
শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। স্টার ফাইল ছবি

রাজধানীর নিউমার্কেট এলাকায় শিক্ষার্থী ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে চলা সংঘর্ষ প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যদি সকাল থেকে থাকতো, হয়তো আরেকটু ভালো হতে পারতো। এখন তারা চেষ্টা করছেন থামানোর। সব পক্ষকে একটু শান্ত হতে হবে।

তিনি আরও বলেন, ব্যবসায়ী ওখানে যারা আছেন, তাদেরও শান্ত হতে হবে। যারা আমার শিক্ষার্থীরা আছে, আমার শিক্ষকরা চেষ্টা করছেন তাদেরও শান্ত হতে হবে।

আজ মঙ্গলবার দুপুরে গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপাকালে তিনি এ কথা বলেন।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এটা খুবই দুঃখজনক। এটা শুরু হয়েছে গতকাল রাত থেকে। আমরা প্রায়ই দেখি ঢাকা কলেজ এবং পাশে যে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলো আছে তাদের মধ্যে নানা সময় বাকবিতণ্ডা হয় এবং সেটা সংঘর্ষে রূপ নেয়। আমাদের কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হয়েছে। যারা আহত হয়েছে তাদের চিকিৎসার বিষয় আমরা দেখছি।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো ২০ এপ্রিল ক্লাস হয়ে বন্ধ হয়ে যাবে, ঢাকা কলেজের ক্ষেত্রে আমরা বলেছি আজকেও যেহেতু সেখানে ক্লাসের পরিবেশ নেই তাই আজ থেকেই সেখানে ঈদের ছুটি শুরু হয়ে যাবে। ৫ মে যখন অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলবে, সেই তারিখে ওদেরটাও খুলবে। এখন ঈদের ছুটিতে সবাই চলে যাবে। হলগুলো সব ওই সময় বন্ধ থাকবে, বলেন তিনি।

গুজবে কান না দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, অন্য সমস্যা যেটা, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানাভাবে উসকানি দিয়ে, গুজব ছড়িয়ে, পরিস্থিতিকে খারাপ করার অপচেষ্টা চলছে। আমি সবার কাছে অনুরোধ করবো, কোনো ধরনের কোনো গুজবে কান দেবেন না। কোনো ধরনের উসকানিতে উত্তেজিত হবেন না। শান্ত হতে হবে। যে কোনো ধরনের সমস্যা আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা সম্ভব। শিক্ষার্থীদের বলবো আজ থেকে ঈদের ছুটিতে চলে যাক। ৫ তারিখে প্রতিষ্ঠান, হোস্টেল খোলা থাকবে। এর মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে আমরা সমাধান করবো। যা করা দরকার সবই সরকার করবে।

Comments

The Daily Star  | English
Impact of esports on Bangladeshi society

From fringe hobby to national pride

For years, gaming in Bangladesh was seen as a waste of time -- often dismissed as a frivolous activity or a distraction from more “serious” pursuits. Traditional societal norms placed little value on gaming, perceiving it as an endeavour devoid of any real-world benefits.

16h ago