ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক প্রায় ফাঁকা

ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে নগরজলপাই এলাকা। ছবিটি সকাল সাড়ে ১০টায় তোলা। ২৩ জুলাই ২০২১। ছবি: স্টার

আজ শুক্রবার কঠোর লকডাউনের প্রথম দিন সকাল সাড়ে ১০টায় ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক প্রায় ফাঁকা দেখা গেছে।

এর আগে, সকাল ১০টা পর্যন্ত এই মহাসড়কে ঈদ উদযাপন শেষে মানুষজনকে কর্মস্থলে ফিরতে দেখা গেছে। সেসময় বাস-ট্রাক, মোটরসাইকেল ও ব্যক্তিগত যানবাহনের চলাচল ছিল অনেকটাই স্বাভাবিক সময়ের মতো।

আজ ভোর ৬টা থেকে শুরু হওয়া কঠোর লকডাউন বাস্তবায়নে সকাল সাড়ে ৮টা পর্যন্ত মহাসড়কে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিতি তেমন চোখে পড়েনি। সেসময় ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়ক দিয়ে অনেকটা বাধাহীনভাবেই চলাচল করেছে যাত্রীবাহী বাস, ট্রাক, পিকআপ, মাইক্রোবাস, প্রাইভেট কার ও মোটরসাইকেল।

বঙ্গবন্ধু সেতুর ট্রাফিক কন্ট্রোল সূত্র দ্য ডেইলি স্টারকে জানিয়েছে, আজ সকাল ৯টা পর্যন্ত সেতুর ওপর দিয়ে যাত্রীবাহী বাসসহ সব ধরনের যানবাহন স্বাভাবিক দিনের মতো পারাপার হয়েছে। সকাল সাড়ে ৯টা থেকে গাড়ির সংখ্যা কমতে থাকে। সকাল সাড়ে ১০টায় তা আরও কমে হঠাৎ ১/২টা দেখা যাচ্ছে।

এ বিষয়ে মহাসড়কে দ্বায়িত্বরত পুলিশ, ট্রাফিক পুলিশ ও হাইওয়ে পুলিশ সদস্যরা ডেইলি স্টারকে জানিয়েছেন, পোশাক কারখানা বন্ধ থাকায় মহাসড়কে গাড়ি ও যাত্রীদের চাপ তেমন নেই। এ জন্য মধ্যরাতে যে সব যানবাহন যাত্রী নিয়ে মহাসড়কে প্রবেশ করেছে তাদের মানবিক কারণে গন্তব্যে যেতে দেওয়া হচ্ছে।

এ দিকে, মহাসড়কের বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব পাড়, এলেঙ্গা, রাবনা বাইপাস, টাঙ্গাইল বাইপাস, গোড়াই, মির্জাপুরসহ বেশ কয়েকটি বাস টার্মিনালে ঢাকামুখী যাত্রীদের পরিবহনের জন্যে অপেক্ষায় থাকতে দেখা গেছে।

সেসময় বেশ কয়েকজন যাত্রী পরিবহনে বেশি ভাড়া আদায়ের অভিযোগ করেছেন।

Comments

The Daily Star  | English

Please don't resign: An appeal to Prof Yunus

Every beat of my patriotic heart, every spark of my nation building energy, every iota of my common sense, every conclusion of my rational thinking compels me to most ardently, passionately and humbly appeal to Prof Yunus not to resign from the position of holding the helm of the nation at this crucial time.

5h ago