বুড়িগঙ্গাকে কি দূষণ থেকে বাঁচানো যাবে না?

১৫-২০ বছর আগেও বুড়িগঙ্গার পানি ছিল ঘন কালো, পোড়া মবিলের মতো, এখনও তাই। ২০০০ সালে পানিতে অক্সিজেনের পরিমাণ ছিল প্রতি লিটারে দশমিক ২ মিলিগ্রাম, ২০১৯ সালে আরও কমে সেটা এখন শূন্যে। বুড়িগঙ্গা বাঁচাতে এর মধ্যেই ট্যানারি শিল্প সরিয়ে সাভার নেওয়া হয়েছে, এখন ঝুঁকিতে ধলেশ্বরী নদী। বিষাক্ত কেমিক্যাল থেকে রক্ষায় অর্ধশত ডায়িং কারখানার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার মতো উদ্যোগও নেওয়া হয়েছে। কিন্তু, থেমে নেই বুড়িগঙ্গার দূষণ।

১৫-২০ বছর আগেও বুড়িগঙ্গার পানি ছিল ঘন কালো, পোড়া মবিলের মতো, এখনও তাই। ২০০০ সালে পানিতে অক্সিজেনের পরিমাণ ছিল প্রতি লিটারে দশমিক ২ মিলিগ্রাম, ২০১৯ সালে আরও কমে সেটা এখন শূন্যে। বুড়িগঙ্গা বাঁচাতে এর মধ্যেই ট্যানারি শিল্প সরিয়ে সাভার নেওয়া হয়েছে, এখন ঝুঁকিতে ধলেশ্বরী নদী। বিষাক্ত কেমিক্যাল থেকে রক্ষায় অর্ধশত ডায়িং কারখানার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার মতো উদ্যোগও নেওয়া হয়েছে। কিন্তু, থেমে নেই বুড়িগঙ্গার দূষণ।

কালো থকথকে আবর্জনাপূর্ণ বুড়িগঙ্গার দূষণ আসলে কতটা ভয়াবহ? প্রাচীন ঢাকার ঐতিহ্যবাহী এই নদীটিকে কি আর বাঁচানো সম্ভব হবে না?

স্ট্রেইট ফ্রম স্টার নিউজরুমে বুড়িগঙ্গা নদী দূষণের কারণ এবং করণীয় নিয়ে দেবযানী শ্যামার সঙ্গে আলোচনায় আছেন দ্য ডেইলি স্টারের সাংবাদিক মোস্তফা ইউসুফ।

Comments

The Daily Star  | English

Rain likely in Dhaka, four other divisions

Met office forecasts rain or thunder showers accompanied by temporary gusty or squally wind in parts of five divisions

20m ago