ডেসপিকেবল মি থ্রি: বক্স অফিসের শীর্ষে

despicable me 3
“ডেসপিকেবল মি থ্রি” চলচ্চিত্রে “গ্রু” ও “দ্রু”। ছবি: সংগৃহীত

আবারো বক্স অফিস হানা দিয়েছে “গ্রু” ও “দ্রু”। উত্তর আমেরিকার সিনেমা হলগুলোতে গেল সপ্তাহে বেশ দাপট দেখিয়েছে “ডেসপিকেবল মি থ্রি”-র এই চরিত্র দুটি।

এই অ্যাকশন কমেডি অ্যানিমেশন ছবিটি গত ৩০ জুন যুক্তরাষ্ট্রে মুক্তি পেয়ে ২ জুলাই পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী আয় করেছে ১৯২.৩ মিলিয়ন ডলার।

২০১০ সালে “ডেসপিকেবল মি” সিরিজের প্রথম ছবিটি মুক্তি পাওয়ার পর আয় করে প্রায় সাড়ে ৫০০ মিলিয়ন ডলার। ২০১৩ তে মুক্তি পেয়ে সিরিজের দ্বিতীয় ছবিটি আয় করে ৯৭০ মিলিয়নের ওপরে।

তাই এবারও “ডেসেপিকেবল মি”-র নির্মাতাদের প্রত্যাশা অনেক। কেননা, তাঁদের আশা, ছবিটি সব বয়সের দর্শকদের ভালো লাগবে।

বক্স অফিসে এরপর রয়েছে “বেবি ড্রাইভার”-এর অবস্থান। এই অ্যাকশন কমেডি ছবিটি ২৮ জুন মুক্তি পেয়ে এখন পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী আয় করেছে ৩৬ মিলিয়ন ডলার।

এছাড়াও, বক্স অফিসের হিসেবে দর্শকদের পছন্দের তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে “ট্রান্সফরমারস: দ্য লাস্ট নাইট”। ২১ জুন মুক্তি পেয়ে ছবিটি আয় করেছে প্রায় ৪৩০ মিলিয়ন ডলার।

গত কয়েক সপ্তাহ বক্স অফিস কাঁপানো “ওয়ান্ডার ওমেন”-এর দাপট যেন একটু একটু করে কমতে শুরু করেছে। গেল সপ্তাহে বক্স অফিসে ছবিটির অবস্থান চতুর্থ অবস্থানে নেমে আসে। যুক্তরাষ্ট্রে ২ জুন মুক্তি পাওয়ার পর “ওয়ান্ডার ওমেন” এখন পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী আয় করেছে ৭০৮ মিলিয়ন ডলারের বেশি।

কম্পিউটার অ্যানিমেটেড স্পোর্টস কমেডি ছবি “কারস থ্রি” গত সপ্তাহে বক্স অফিসে পঞ্চম অবস্থানে ছিলো। ১৬ জুন মুক্তি পাওয়ার পর ছবিটি আয় করেছে ১৭৩ মিলিয়ন ডলারের ওপরে।

 

তথ্যসূত্র: ফক্স নিউজ

Comments

The Daily Star  | English

No price too high for mass deportations

US President-elect Donald Trump has doubled down on his campaign promise of the mass deportation of illegal immigrants, saying the cost of doing so will not be a deterrent.

4h ago