কথায়, গানে মুগ্ধতার রাত

ঝলমলে মঞ্চ আরও আলোকিত হয়ে উঠলো যখন সেখানে এসে দাঁড়ালেন বলিউডের জীবন্ত কিংবদন্তি অভিনেত্রী শর্মিলা ঠাকুর। ঘড়িতে তখন রাত ৮টা ৫০ মিনিট (১৪ জুলাই)। রাজধানীর বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টারের গুলনিকেতন হলে তখন পিনপতন নীরবতা। মুগ্ধকরা হাসিতে তিনি উচ্চারণ করলেন, “ঢাকা আমার খুব প্রিয় শহর।” তখন করতালিতে মুখরিত হয়ে উঠে চারপাশ।
Sharmili Thakur
অভিনেত্রী শর্মিলা ঠাকুর (বামে থেকে ৩য়)। ছবি: সংগৃহীত

ঝলমলে মঞ্চ আরও আলোকিত হয়ে উঠলো যখন সেখানে এসে দাঁড়ালেন বলিউডের জীবন্ত কিংবদন্তি অভিনেত্রী শর্মিলা ঠাকুর। ঘড়িতে তখন রাত ৮টা ৫০ মিনিট (১৪ জুলাই)। রাজধানীর বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টারের গুলনিকেতন হলে তখন পিনপতন নীরবতা। মুগ্ধকরা হাসিতে তিনি উচ্চারণ করলেন, “ঢাকা আমার খুব প্রিয় শহর।” তখন করতালিতে মুখরিত হয়ে উঠে চারপাশ।

শর্মিলা ঠাকুর বলেন, “শিল্পীদের কোন সীমানা নেই। এ দেশের শিল্পী আমাদের ওখানে আসুক। আমাদের শিল্পীরা এখানে কাজ করুক। যৌথ উদ্যোগে ভালো কিছু নির্মিত হোক। দুদেশের সীমান্তের কাঁটাতার এই আদান-প্রদানে যেন বাঁধা হয়ে না দাঁড়ায়। আমাদের সম্পর্কটা আরও গভীর হোক। বাংলাদেশের মানুষের জন্য অনেক অনেক শুভকামনা।”

তিনি আরও বলেন, “এর আগেও বাংলাদেশে এসেছি। যতবার আসি ভীষণ ভালো লাগে। এখানে এলে মনেই হয় না অন্যদেশে এসেছি, মনে হয় নিজের ঘরে আছি।’

এরপর মঞ্চ মাতাতে আসেন ভারতের জনপ্রিয় সংগীতপরিচালক ও কণ্ঠশিল্পী জিৎ গাঙ্গুলী। বাংলা এবং বলিউডের সিনেমায় সুমধুর গান শোনান তিনি। তাঁর সহশিল্পী হিসেবে ছিলেন দোয়েল গোস্বামী।

Jeet ganguli
দোয়েল গোস্বামী (বামে) ও জিৎ গাঙ্গুলী। ছবি: সংগৃহীত

জিৎ গাঙ্গুলী গেয়ে শোনান – “দেখেছি তোকে রাত বিরাতে”, “মেরি সাঙ্গ কাটি রাতে”, “তুই যে আমার” ও “হান্ড্রেড পার্সেন্ট লাভ”। এছাড়াও, একে একে গেয়ে শোনান “বস”, “খামোশিয়া” ও “পাগলু”-র সব জনপ্রিয় গান। “আশিকি টু” চলচ্চিত্রের গানও গেয়ে শোনান তিনি।

বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এটিএন বাংলার ২১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে চ্যানেল লাইভ এন্টারটেইনমেন্ট আয়োজিত “শর্মিলা ঠাকুর-জিৎ গাঙ্গুলী লাইভ ইন ঢাকা” পাওয়ার্ড বাই ভিশন অনুষ্ঠানটির উপস্থাপনায় ছিলেন দেবাশীষ বিশ্বাস ও সিঁথি সাহা।

Comments

The Daily Star  | English
Islami Bank's former managing director Abdul Mannan

How Islami Bank was taken over ‘at gunpoint’

Islami Bank, the largest private bank by deposits in 2017, was a lucrative target for Sheikh Hasina’s cronies when an influential business group with her blessing occupied it by force – a “perfect robbery” in Bangladesh’s banking history.

7h ago