‘সেন্সরশিপের ভাবনাটা পুরনো’

akshaye khanna
অভিনেতা অক্ষয় খান্না। ছবি: সংগৃহীত

ভারতের সেন্সর বোর্ড যেন একটু একটু করে প্রতিবাদের মুখে পড়ছে। এই প্রতিবাদ ফিল্মপাড়া থেকে ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়ছে পাড়া-গাঁওয়েও। সেন্সর বোর্ডের চেয়ারপারসন পাহলাজি নিহালনির “গোঁড়ামি”-র কারণে এই প্রতিবাদের সুর চড়া হচ্ছে দিন দিন।

সম্প্রতি, শাহরুখ খান ও অনুশকা শর্মা অভিনীত “জব হ্যারি মেট সেজাল”-এ ব্যবহৃত “যৌনমিলন” শব্দটি নিয়ে নিহালনি আপত্তি তোলায় “প্রশ্নের” মুখে পড়েছে পুরো সেন্সর বোর্ড। শব্দটি রাখা, না রাখা নিয়ে তিনি যে ভোটের ব্যবস্থা করেছিলেন তাতেও হেরে যান তিনি।

এর আগে, “লিপস্টিক আন্ডার মাই বোরখা” নিহালনির আপত্তির মুখে আটকে গিয়েছিল সেন্সর বোর্ডে। তাঁর যুক্তি, “ছবিটি খুব বেশি রকমের নারীকেন্দ্রিক। শুধু তাই নয়, দেশের নির্দিষ্ট একটি সম্প্রদায়ভুক্ত মানুষের অনুভূতিতে তা আঘাত করতে পারে।”

তবে অলঙ্কৃতা শ্রীবাস্তব পরিচালিত এই ছবিটি একাধিক আন্তর্জাতিক পুরস্কার জিতে নেওয়ায় প্রশ্ন উঠে নিহালনির ভূমিকা নিয়ে।

অবশেষে, মুখ খুললেন “তাল”-খ্যাত অভিনেতা অক্ষয় খান্না। বললেন, “সেন্সরশিপের ভাবনাটা পুরনো। সমাজে এর গ্রহণযোগ্যতা নেই।”

ভারতীয় গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, “… বিশেষ করে, তরুণ প্রজন্ম, যারা অনলাইনে সবকিছু দেখতে পাচ্ছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সুবাদে সব তথ্য জানতে পারছে, তারা সেন্সরশিপের বিষয়টিতে অভ্যস্ত নয়।”

তিনি আরও বলেন, “কোন অংশটি দেখানো যাবে না এটা আপনার বলার প্রয়োজন নেই। যদি কোন একটি বিষয় পৃথিবীর অন্যান্য মানুষ দেখতে পায় তাহলে তা আমরাও দেখতে পারি।”

অক্ষয়ের অভিমত, “ছবির প্রয়োজনে পরিচালক আমার কাছে যা চাইবেন আমি তাই করবো।”

আরও পড়ুনঃ শাহরুখের নতুন ছবি নিয়ে জটিলতা

Comments

The Daily Star  | English

Leather legacy fades

As the sun dipped below the horizon on Eid-ul-Azha, the narrow rural roads of Kalidasgati stirred with life. Mini-trucks and auto-vans rolled into the village, laden with the pungent, freshly flayed cowhides of the day’s ritual sacrifices.

17h ago