ডিজিটাল প্রোগ্রেস অ্যান্ড ট্রেন্ডস রিপোর্ট-২০২৩ অনুযায়ী, ২০১৯ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের মাত্র ৪৬ শতাংশ প্রতিষ্ঠান কম্পিউটার ব্যবহার করেছে এবং ৫০ শতাংশ কোম্পানির ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা...
এক ঘণ্টার বেশি সময় বিদ্যুৎ না থাকলে টেলিটকের প্রায় ৪০ শতাংশ টাওয়ার সংযোগ দিতে পারে না।
এ বিষয়ে অবগত দুইজন ডেইলি স্টারকে জানিয়েছেন, কয়েকজন উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাকেও বরখাস্ত করা হচ্ছে।
ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সূচকেও বাংলাদেশের অবস্থান ডিসেম্বরের ১০৮তম থেকে জানুয়ারিতে এক ধাপ নেমে ১০৯তম হয়।
ইন্টারনেট নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশের টেলিকম অপারেটরদের ফিক্সড ওয়্যারলেস অ্যাকসেস (এফডাব্লিউএ) দেওয়ার অনুমতি দিয়েছে।
এই দুই প্রতিষ্ঠান নিয়ে দেশে এখন মোবাইল হ্যান্ডসেট প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ১৭টি।
‘রেগুলেটরি অ্যান্ড লাইসেন্সিং গাইডলাইন্স ফর সেলুলার মোবাইল সার্ভিসেস ইন বাংলাদেশ’ নামের এই সমন্বিত নীতিমালা ৫জির পাশাপাশি ২জি, ৩জি ও ৪জি প্রযুক্তির জন্যেও প্রযোজ্য হবে।
ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোতে ব্যান্ডউইথ সরবরাহে বাংলাদেশকে ট্রানজিট পয়েন্ট হিসেবে ব্যবহারের আবেদন করেছে সামিট কমিউনিকেশনস লিমিটেড।
আজ বৃহস্পতিবার ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার তার ভেরিফায়েড ফেসবুক একাউন্টে এক পোস্টে এ তথ্য জানিয়েছেন।
ঈদের ছুটিতে গতকাল মঙ্গলবার ১৯ লাখ ৫ হাজার ৫৯৩ জন মোবাইল সিম ব্যবহারকারী ঢাকা ছেড়েছেন।
২০২০ সালে ৪৫ হাজার কোরবানির পশু অনলাইনে বিক্রি হয়েছে।
মোবাইল ফোন অপারেটরগুলোর কর্মকর্তারা দ্য ডেইলি স্টারকে জানিয়েছেন, এ ধরনের কারিগরি বিভ্রাটের কারণে সিম অ্যাক্টিভেশন, রিপ্লেসমেন্ট ও বায়োমেট্রিক ভেরিফিকেশন সংক্রান্ত অন্যান্য সেবা ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
বর্তমান বিভ্রাটের পরিস্থিতি ২৪ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে চললেও এখনো তা ঠিক হয়নি।
অপারেটররা বলছে, বিশেষ করে ঢাকা ও অন্যান্য মেট্রোপলিটন এলাকার ভবন মালিকরা টাওয়ারের জন্য ছাদ ইজারা দিতে চাচ্ছেন না। কারণ, তাদের আশঙ্কা অ্যান্টেনার সঙ্গে তাদের ঘনিষ্ঠতা আরও রেডিয়েশনের মুখে ফেলবে।
দেশে মোট ব্যবহৃত সিমের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৮ কোটি ৩৮ লাখ। টানা তৃতীয় মাসে বাংলাদেশে মোবাইল গ্রাহকের সংখ্যা বেড়েছে।
৪ দিনের মধ্যে ঈদের আগের দিন শুক্রবার সর্বোচ্চ প্রায় ৩২ লাখ সিম ব্যবহারকারী ঢাকা ছেড়েছেন।
গত কয়েকদিন ধরে সারা দেশে প্রবল দাবদাহের কারণে অনেকে দিনের বদলে সন্ধ্যার পর মার্কেটে যাচ্ছেন কেনাকাটার জন্য
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, জানুয়ারি থেকে মার্চ—এই ৩ মাসে দেশীয় নির্মাতারা ১৪ লাখ ২৩ হাজার ফোরজি স্মার্টফোন তৈরি করেছেন।