বেশিরভাগ শেয়ারের ফ্লোর প্রাইস তুলে নিল বিএসইসি

ফ্লোর প্রাইস, বাংলাদেশের শেয়ারবাজার, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন, বিএসইসি, শেয়ার ব্যবসা,
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন। ফাইল ফটো

শেয়ারবাজারে কর্মচঞ্চলতা ফেরাতে ১৮ মাস পর বেশিরভাগ শেয়ারের ফ্লোর প্রাইস তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

আজ বৃহস্পতিবার বিএসইসি থেকে এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করা হয়েছে।

বিএসইসির আদেশে বলা হয়েছে, বেশিরভাগ শেয়ারের ফ্লোর পাইস তুলে নেওয়া হলেও তা ৩৫টি কোম্পানির জন্য বহাল থাকবে। এগুলো বাদে অন্যান্য কোম্পানির ক্ষেত্রে সার্কিট ব্রেকারের ঊর্ধ্বসীমা ও নিম্ন সীমা প্রযোজ্য হবে।

এই ৩৫টি কোম্পানিগুলো হলো- আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, বারাকা পাওয়ার, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো, বেক্সিমকো লিমিটেড, বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস, বিএসআরএম লিমিটেড, বিএসআরএম স্টিল, কনফিডেন্স সিমেন্ট, ডিবিএইচ, ডরিন পাওয়ার, এনভয় টেক্সটাইল, গ্রামীণফোন, এইচআর টেক্সটাইল, আইডিএলসি ফাইন্যান্স, ইনডেক্স এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ, ইসলামী ব্যাংক, কেডিএস এক্সেসরিজ, কেপিসিএল, কাট্টলি টেক্সটাইল, মালেক স্পিনিং, ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স, ন্যাশনাল পলিমার, ওরিয়ন ফার্মাসিউটিক্যালস, পদ্মা অয়েল, রেনাটা লিমিটেড, রবি, সিহাম কটন, শাশা ডেনিম, সোনালী পেপার, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্স, শাইনপুকুর সিরামিকস, শাহজিবাজার পাওয়ার, সামিট পাওয়ার ও ইউনাইটেড পাওয়ার।

বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার মধ্যে শেয়াববাজারে সূচকের পতন ঠেকাতে ২০২১ সালের জুলাই শেষে প্রতিটি শেয়ারের ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণ করে বিএসইসি। ফ্লোর প্রাইস ছিল বছরের ২৮ জুলাই ও তার আগের চার দিনের ক্লোজিং প্রাইসের গড়।

তবে, ২০২২ সালের ডিসেম্বরে বাজারে স্থিতিশীলতা আনতে ১৬৯টি কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হয়েছিল।

পরে ২০২৩ সালের মার্চে আবার ১৬৯টি কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এরপর থেকে সব শেয়ারে ফ্লোর প্রাইস ছিল।

Comments

The Daily Star  | English

US retailers lean on suppliers to absorb tariffs

Rather than absorbing the cost or immediately passing it on to consumers, many US apparel retailers and brands have turned to their suppliers in Bangladesh, demanding they share the pain

2h ago