চঞ্চল চৌধুরী ও জেফার যে কারণে একসঙ্গে

জনপ্রিয় অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী ও সঙ্গীতশিল্পী জেফার রহমানকে এবার একসঙ্গে পর্দায় দেখা যাবে।
চঞ্চল চৌধুরী ও জেফার। ছবি: সংগৃহীত

জনপ্রিয় অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী ও সঙ্গীতশিল্পী জেফার রহমানকে এবার একসঙ্গে পর্দায় দেখা যাবে।

সিনেমার মধ্যে দিয়ে ভালোবাসার গল্প ছড়িয়ে দিতে ১২ জন নির্মাতা ১২টি ভালোবাসার গল্প নিয়ে নির্মাণ করছেন 'মিনিস্ট্রি অব লাভ'।

এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম চরকি জানায়, তাদের এই অরিজিনাল ফিল্মটির সার্বিক তত্ত্বাবধানে আছেন পরিচালক, প্রযোজক ও চিত্রনাট্যকার মোস্তফা সরয়ার ফারুকী।

তিনি নিজেও নির্মাণ করছেন 'লাস্ট ডিফেন্ডার অব মনোগামি' নামে একটি চলচ্চিত্র। এটিতে অভিনয় করেছেন চঞ্চল চৌধুরী, জেফার, সামিনা হোসেন প্রেমাসহ আরও অনেকে।

চঞ্চল চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

পরিচালক মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেন, 'আমার প্রিয় একটা কাজ হচ্ছে মানুষের মনের ভেতর ছিপ ফেলে দেখা কী কী ধরা পড়ে সেখানে। ছোট-বড়, তুচ্ছ-গুরুত্বপূর্ণ সবই আমাকে নাড়া দেয়। মনোগামি সিনেমাটিতে অনেকদিন পরে মেল-ফিমেল রিলেশনশিপের কিছু দিক নিয়ে এই রকম ছিপ ফেলার সুযোগ পেয়েছি।'

'চঞ্চল চৌধুরীর সাথে আমার কাজের অভিজ্ঞতা তো বহু পুরনো। এখানেও একই রকম অপ্রতিরোধ্য তিনি। এই ধরনের চরিত্র কম করার ফলে একটা দারুণ ফ্রেশনেস উনি নিয়ে এসেছেন তার অভিনয়ে। জেফার রহমানকে আমরা গায়ক হিসেবে চিনি। এখানে তাকে অচেনাই লাগবে। কিন্তু এই চরিত্রে তাকে পাওয়ার ফলে আমার গল্পটা প্রাণবন্ত হয়েছে।'

এ প্রসঙ্গে চঞ্চল চৌধুরী বলেন, 'ফারুকী ভাইয়ের সাথে আমার ২০০৫ সাল থেকে কাজের শুরু, এখন ২০২৩ সাল চলছে। আমার ক্যারিয়ারের টার্নিংপয়েন্ট ছিল সেই কাজটি। আর এবার মনোগামি সিনেমার গল্পটাও একদম আলাদা। সিনেমায় কিছু মনস্তাত্ত্বিক দিক আছে যা দর্শককে ভাবাবে। আর এখানে আমার চরিত্রের লুক, গেট-আপ একদম ভিন্ন।'

জেফার রহমান। ছবি: সংগৃহীত

জেফার বলেন, 'একজন সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে আগেও পর্দায় হাজির হয়েছি। কিন্তু মনোগামি সিনেমার মাধ্যমে প্রথমবারের মতো একজন অভিনেতা হিসেবে পর্দায় আসবো। বিষয়টি আমার জন্য অনেক আনন্দের, একইসাথে চ্যালেঞ্জিংও।'

Comments