‘উৎপাদনে সর্বোচ্চ রেকর্ড, আবার সর্বোচ্চ চাহিদাও আছে। গত ৫০ বছরের ইতিহাসে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল। সেই তাপমাত্রার জন্য আমরা কেউ প্রস্তুত ছিলাম না।’
বছরে কয়েক দফায় বিদ্যুতের দাম বাড়লে তার আর্থ-সামাজিক অভিঘাত ঠিক কেমন হবে?
রোববার সকাল ৯টা থেকে দেশের ৮০টি পবিসের সদর কার্যালয়ের সামনে এ কর্মসূচি পালন করা হবে...
বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশের জ্বালানি তেলের স্থাপনা অটোমেশনসহ আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর হলেও বাংলাদেশের ক্ষেত্রে তা ভিন্ন।
সরকার কিছু অসাধু ব্যবসায়ীদের স্বার্থ রক্ষার জন্য বিদ্যুৎ ও অন্যান্য জ্বালানির দাম বাড়াতে যাচ্ছে বলে অভিযোগ ক্যাবের।
নতুন দাম আজ সন্ধ্যা ৬টা থেকে কার্যকর হবে।
গত ২২ এপ্রিল দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন ১৬ হাজার মেগাওয়াট ছাড়ায়।
অকটেনের দাম বেড়ে ১২৮ টাকা ৫০ পয়সা হয়েছে।
এলপিজির দাম প্রতিকেজির মূল্য ১২৩ টাকা ৫২ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে।
গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করে তিতাস কর্তৃপক্ষ।
স্বাভাবিক সময়ে এই পাইপলাইন দিয়ে ঘণ্টায় ৯০০ ঘনমিটার ডিজেল পরিবহন করা সম্ভব।
একই সময় আশপাশের এলাকায় গ্যাসের স্বল্পচাপ বিরাজ করতে পারে বলেও জানিয়েছে তিতাস।
আজকেই বিদ্যুৎ বিভাগ এই সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করবে বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী।
এই সময়ে আশে পাশের এলাকায় গ্যাসের স্বল্পচাপ বিরাজ করতে পারে।
আমাদের লক্ষ্য হলো আগামী তিন বছর আমরা এটাকে (বিদ্যুতের দাম) সমন্বয় করব।
এলাকাগুলোর সব শ্রেণির গ্রাহকের জন্যই কাল তিন ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।