‘আমরা মোবাইল কোর্ট থেকে সরে আসতে চাই। আগেও অনেক মোবাইল কোর্ট হয়েছে। তবে জনসাধারণের সচেতনতা চাচ্ছি আমরা। সঙ্গে প্রশিক্ষণও চাচ্ছি। মোবাইল কোর্ট একমাত্র সমাধান নয়।’
১ মাস আগে বাজারে যে চীনা আদার কেজি ছিল ২২০ টাকা, তা এখন বিক্রি হচ্ছে ৫০০ টাকায়।
বাণিজ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি। এত বিশাল মার্কেট, এত ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জায়গায় ছড়ানো-ছিটানো, নিয়ন্ত্রণ করাও...
এই ৪ প্রতিষ্ঠান হলো কাজী ফার্মস লিমিটেড, আফতাব বহুমুখী ফার্মস লিমিটেড, সিপি বাংলাদেশ ও প্যারাগন পোলট্রি অ্যান্ড হ্যাচারি লিমিটেড।
খাদ্য অধিদপ্তর, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর এবং কৃষি বিপণন অধিদপ্তর (ডিএএম) এই আইনগুলো কার্যকর করার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত।
‘আগে পুঁই শাকের আঁটি ছিল ১০-১৫ টাকা এখন ৪০-৫০ টাকা। কী খাবেন? আমাদের মতো মানুষের খাওয়ার কী আছে? ওই ডাল-আলুভর্তা। এই আরকি!’
শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেছেন, বাজারে কোনো পণ্যের ঘাটতি নেই। দেশের প্রতিটি বাজারে থরে থরে পণ্য সাজানো দেখা যায়। তার মানে পণ্য উৎপাদনেও কোনো সমস্যা নেই, সমস্যা আছে সরবরাহে।
‘নিম্ন আয়ের মানুষদের জন্য এই ভ্যানের ব্যবস্থা থাকলেও এখন জিনিসপত্রের দাম যে অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে তাতে মধ্যবিত্তেরও এ ভ্যান থেকে পণ্য কিনতে হচ্ছে।’
দেশে খুচরা পর্যায়ে মুরগির দাম কমতে শুরু করেছে। চারটি বড় পোল্ট্রি কোম্পানি খামার থেকে মুরগির দাম কমানোর পর খুচরা বাজারে এর প্রভাব পড়েছে।
করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগিতে কমপক্ষে ৬০ টাকা মুনাফা করেছে।
'সেহেরিতে শিমভাজি দিয়ে ভাত খেয়েছিলাম। খেতে কষ্ট হয়েছিল। আজ ভেবেছিলাম মাংস দিয়ে সেহেরি করব। সামর্থ্য নেই, তাই মুরগির গলা কিনলাম।'
সংবাদ সম্মেলনে ৪টি করপোরেট প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
এই ৪ প্রতিষ্ঠান হলো কাজী ফার্মস লিমিটেড, আফতাব বহুমুখী ফার্মস লিমিটেড, সিপি বাংলাদেশ ও প্যারাগন পোলট্রি অ্যান্ড হ্যাচারি লিমিটেড।
খাদ্য অধিদপ্তর, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর এবং কৃষি বিপণন অধিদপ্তর (ডিএএম) এই আইনগুলো কার্যকর করার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত।
পবিত্র রমজান মাসে অত্যাবশকীয় পণ্যসামগ্রীর মূল্য স্থিতিশীল রাখা ও নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের সরবরাহ স্বভাবিক রাখতে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন বাজার পর্যবেক্ষণ করবে।
বাজারে ৫০ টাকার নিচে শুধু পেঁপে ছাড়া আর কোনো সবজি নেই।