সাউথ এশিয়ান ইউনিভার্সিটির ৪ শিক্ষকের বহিষ্কার প্রত্যাহারের দাবিতে ৮১ শিক্ষকের বিবৃতি

ভারতের নয়াদিল্লির চাণক্যপুরীর সাউথ এশিয়ান ইউনিভার্সিটির ৪ শিক্ষকের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন দেশের ৮১ শিক্ষক।
ছবি: সংগৃহীত

ভারতের নয়াদিল্লির চাণক্যপুরীর সাউথ এশিয়ান ইউনিভার্সিটির ৪ শিক্ষকের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন দেশের ৮১ শিক্ষক।

বিবৃতিতে তারা বলেন, 'সাউথ এশিয়ান ইউনিভার্সিটি সার্কভুক্ত দেশের আন্তর্জাতিক সহযোগিতায় প্রতিষ্ঠিত একটি উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, যা দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক একাডেমিক পরিমণ্ডলে হতাশা ও উদ্বেগের কারণ হয়ে উঠছে। ২০২২ সালের অক্টোবর থেকে ধীরে ধীরে ঘটে চলা ঘটনাগুলো প্রমাণ করেছে, আঞ্চলিক স্বৈরাচারী সরকার এবং ফ্যাসিবাদী ও জনতুষ্টিবাদী মতাদর্শীদের সামনে একাডেমিক স্বাধীনতা কীভাবে দুর্বল এবং শক্তিহীন হয়ে পড়েছে।'

তারা আরও বলেন, '২০২২ সালের অক্টোবর থেকে উদ্ভূত বিভিন্ন ঘটনা প্রমাণ করেছে, কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানই স্বৈরাচারের বিষ থেকে মুক্ত নয়। ঘটনার শুরু হয় ২০২২ সালের শেষের দিকে, যখন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীদের মাসিক বৃত্তি হ্রাস এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের কমিটিতে ছাত্র-ছাত্রীদের প্রতিনিধিত্বের অভাবের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদকারী শিক্ষার্থীদের ছত্রভঙ্গ করার জন্য দিল্লি পুলিশকে ডেকে আনে।

শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে ১৫ জন শিক্ষক বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে বারবার মধ্যস্থতার অনুরোধ এবং পুলিশের হস্তক্ষেপে অসম্মতি জানানো পরও প্রশাসন বিনা কারণে ৫ জন শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করে। এটি ছাত্রদের আমরণ অনশনের দিকে ঠেলে দেয়, যার ফলে অমর আহমদ নামে একজন ছাত্রকে জরুরিভিত্তিতে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

ব্যাপক প্রতিবাদের মুখে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাদের পূর্ববর্তী বহিষ্কারের আদেশ প্রত্যাহার করে। কিন্তু এরপর আবার ২০২২ সালের শীতকালে বিশ্ববিদ্যালয় তার স্থায়ী ক্যাম্পাসে স্থানান্তরিত হওয়ার সময় আন্দোলন শিথিল হয়ে যাওয়ায় ২ জন পিএইচডি ছাত্রকে বহিষ্কার করা হয়। এই ঘটনাগুলো ভারত এবং অন্যান্য দেশের ছাত্রদের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা নিশ্চিতকরণে সাউথ এশিয়ান ইউনিভার্সিটি প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে যথেষ্ঠ উদ্বেগ প্রকাশ করে।

২০২২ সালের ৩০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ৪ জন শিক্ষককে তাদের অভিযোগের জবাব দিতে বলে নোটিশ পাঠিয়েছে। এগুলোর মধ্যে আছে- ছাত্র বিক্ষোভ সম্পর্কিত কিছু প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন তুলে বিশ্ববিদ্যালয় সম্প্রদায়ের কাছে চিঠি লেখা, শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ করতে প্ররোচিত করা, যথাযথ দায়িত্ব পালন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম অনুসরণ করায় ব্যর্থতা, মার্কসবাদী স্টাডি সার্কেলের সঙ্গে যুক্ত থাকা, হাসপাতালে অমর আহমেদের সঙ্গে দেখা করা ইত্যাদি।

এ শিক্ষকদের মধ্যে রয়েছেন ড. স্নেহাশিস ভট্টাচার্য (অর্থনীতি বিভাগ), ড. শ্রীনিবাস বুর্রা (আইন বিভাগ), ড. ইরফানুল্লাহ্ (সামাজিক বিজ্ঞান বিভাগ), এবং ড. রবি কুমার (সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ)। ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে শিক্ষকরা স্বতন্ত্রভাবে নোটিশের জবাব দিয়েছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তারপর বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিনদের সমন্বয়ে একটি সুপারসিডিং কমিটি তৈরি করে, যা ছাত্রদের বিরুদ্ধে বহিষ্কার, ছাত্রাবাস থেকে উচ্ছেদ এবং রাস্টিকেট করার মতো হঠকারী পদক্ষেপের সুপারিশ করে।

৪ জন শিক্ষককে এই তথাকথিত ''ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং'' কমিটি জবাবদিহিতার জন্য নোটিশ দেয়। এই সময় তাদেরকে তৎক্ষণাৎ কমিটির সদস্যদের সামনে কাগজে-কলমে ১৩২ থেকে ২৪৬টি প্রশ্নের উত্তর দিতে বলা হয়। তাদেরকে অবিলম্বে সবগুলো প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য জোর করা হয় এবং আরও বলা হয়, যদি তারা কোনো প্রশ্নের উত্তর দিতে ব্যর্থ হন তাহলে সেটা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হবে। প্রশ্নগুলো নতুন এবং অপ্রমাণিত অভিযোগ অন্তর্ভুক্ত করেছে, যা তখন পর্যন্ত শিক্ষকদের কাছে অজানা ছিল।

ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিংয়ের নামে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের এই ধরনের অপমান শিক্ষাঙ্গনে কোনভাবেই কাম্য নয়। ওই শিক্ষকরা যখন কমিটির কাছে জানান, তাদের এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য আইনি পরামর্শ প্রয়োজন এবং আরও সময় চেয়ে অনুরোধ করেন, তখন ২০২৩ সালের ১৬ জুন তাদেরকে ''অসদাচরণের অভিযোগে'' বরখাস্ত করা হয়। তাদের অফিস খালি করে, অফিসের কম্পিউটার এবং পরিচয়পত্র ফেরত দিয়ে নিজ নিজ ডিনের অফিসে সমস্ত কর্মদিবসে তাদের উপস্থিতি নিবন্ধন করতে বলা হয়।'

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, 'ঘটনাগুলোর ধারা প্রবাহ আমাদের শীর্ষস্থানীয় উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর সচ্ছলতা ও জবাবদিহিতার অভাব প্রদর্শন করে। এই ধরনের স্বৈরাচারী চর্চা শুধু একটি অগণতান্ত্রিক পরিবেশেই বেড়ে উঠতে পারে। আমরা যারা দক্ষিণ এশিয়া, বিশেষ করে ভারতে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক প্রবণতা পর্যবেক্ষণ করছি তারা এই ধরনের আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন প্রতিষ্ঠানে এমন কর্মকাণ্ডে ভীষণভাবে শঙ্কিত।'

'এসব ঘটনাপ্রবাহ এই প্রমাণ করে যে সাউথ এশিয়ান ইউনিভার্সিটির কর্মকর্তা এবং প্রশাসকদের একাডেমিক অনুশীলন বা সততার জন্য কোন উদ্বেগমাত্র নেই এবং গবেষণা বা শিক্ষা তাদের অগ্রাধিকার নয়। আমরা তাদের কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে নিন্দাজ্ঞাপন করছি এবং আমরা এই বিষয়ে সার্ক সেক্রেটারিয়েট ও সকল সার্কভুক্ত দেশের সরকার ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই', বিবৃতিতে যোগ করা হয়।

এতে আরও বলা হয়, 'আমরা মনে করি যখন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, শিক্ষক ও গবেষকরা এই ধরনের জঘন্য অপকর্মের শিকার হন তখন কোনো রকম জ্ঞানতাত্ত্বিক স্বাধীনতা নিশ্চিত করা সম্ভব হয় না। সাউথ এশিয়ান ইউনিভার্সিটির বহিষ্কৃত ৪ শিক্ষকের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে আমরা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে তাদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারসহ শিক্ষার্থীদের ন্যায্য দাবি-দাওয়া মেনে নেওয়ার আহবান করছি।'

বিবৃতি সই করা শিক্ষকরা হলেন-

১. অধ্যাপক কাজী ফরিদ, রুরাল সোশিয়লজি, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

২. অধ্যাপক মোহাম্মদ তানজিমুদ্দিন খান, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৩. মো. সাজ্জাদ হোসেন জাহিদ, সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া

৪. ফাহমিদুল হক, ভিজিটিং প্রফেসর, ডিভিশন অব আর্টস, বার্ড কলেজ, যুক্তরাষ্ট্র

৫. প্রিয়াঙ্কা কুন্ডু, প্রভাষক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনাল

৬. মাহবুবুল হক ভূঁইয়া, সহকারী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়

৭. আসিফ এম শাহান, সহযোগী অধ্যাপক, ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ৮. মীম আরাফাত মানব, প্রভাষক, স্কুল অব ডেটা অ্যান্ড সায়েন্সেস, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়

৯. আরাফাত রহমান, সহকারী অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ

১০. রুশাদ ফরিদী, সহকারী অধ্যাপক, অর্থনীতি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১১. অধ্যাপক আইনুন নাহের, নৃবিজ্ঞান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

১২. অধ্যাপক পারভিন জলি, ইতিহাস বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

১৩. অধ্যাপক মাসুদ ইমরান মান্নু, প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

১৪. মনিরা শরমিন, সহকারী অধ্যাপক, সাংবাদিকতা ও মিডিয়া কমিউনিকেশন বিভাগ, গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ

১৫. অধ্যাপক মাহমুদুল এইচ সুমন, নৃবিজ্ঞান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

১৬. অধ্যাপক নাসির আহমেদ, ইংরেজি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

১৭. শামীমা আক্তার, সহকারী অধ্যাপক, বাংলা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ

১৮. মোঃ সাইমুম রেজা তালুকদার, সিনিয়র লেকচারার, স্কুল অব ল, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি

১৯. অধ্যাপক মির্জা তাসলিমা সুলতানা, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

২০. সৌম্য সরকার, সহকারী অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

২১. অধ্যাপক কামাল চৌধুরী, ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

২২. মাইদুল ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক, সমাজবিজ্ঞান, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

২৩. নাফিসা তানজিম, সহযোগী অধ্যাপক, ইন্টারডিসিপ্লিনারি স্টাডিজ বিভাগ, ওরচেস্টার স্টেট ইউনিভার্সিটি

২৪. আফসানা হক, সহযোগী অধ্যাপক, নগর ও আঞ্চলিক পরিকল্পনা, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

২৫. অধ্যাপক সাঈদ ফেরদৌস, নৃবিজ্ঞান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

২৬. আরিফুজ্জামান রাজীব, সহকারী অধ্যাপক, ইইই, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

২৭. তাসমিহা তাবাসসুম সাদিয়া, প্রভাষক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভঅগ, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনাল

২৮. অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ, অর্থনীতি বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

২৯. অধ্যাপক মানস চৌধুরী, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

৩০. সামিনা লুৎফা, সহযোগী অধ্যাপক, সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৩১. সুকান্ত বিশ্বাস, সহকারী অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ

৩২. সুমিত কুমার বনশাল, সহকারী অধ্যাপক, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, অ্যালায়েন্স ইউনিভার্সিটি, ভারত

৩৩. ড. আশরাফ উদ্দিন, সহকারী অধ্যাপক, কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগ, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ

৩৪. ফেরদৌসী বেগম, সহকারী অধ্যাপক, আইন বিভাগ, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ

৩৫. মোহাম্মদ নুরুল আমিন, প্রভাষক, আইন বিভাগ, কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি

৩৬. আবদুল্লাহ আল আরিফ, সেশনাল লেকচারার, ম্যাককোয়ারি ল স্কুল, ম্যাককোয়ারি ইউনিভার্সিটি

৩৭. গোলাম কাদেরে, প্রভাষক, সিএসই, দ্য ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব স্কলার

৩৮. ইমতিয়াজ আহমেদ সজল, প্রভাষক, আইন, বাংলাদেশ আর্মি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি

৩৯. মো. রাজিদুর রহমান, সহকারী অধ্যাপক, আইন বিভাগ, নটরডেম ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ

৪০. মোঃ মোস্তফা হোসেন, সহকারী অধ্যাপক, স্কুল অব ল, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়

৪১. শাহ মো. তানভীর সিদ্দিকী, সহকারী অধ্যাপক, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি

৪২. সানজানা হক, প্রভাষক, আইন স্কুল, চিটাগাং ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি

৪৩. শাদিকা হক মনিয়া, প্রভাষক, আইন, নটরডেম ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ

৪৪. বুলবুল সিদ্দিকী, সহযোগী অধ্যাপক, রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও সমাজবিজ্ঞান, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়

৪৫. শামসুল আরেফিন, সহকারী অধ্যাপক, সমাজবিজ্ঞান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ

৪৬. আসিফ বিন আলী, প্রভাষক, রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়

৪৭. মহিউদ্দিন মো. আল-আমিন, সহকারী অধ্যাপক, আইন বিভাগ, নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ

৪৮. সাবিদীন ইব্রাহিম, আহ্বায়ক, বিডিএসএফ, বাংলাদেশ স্টাডি ফোরাম

৪৯. কাজী এম. আনিসুল ইসলাম, সহকারী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, কুমিল্লা

৫০. কাজী ওমর ফয়সল, প্রভাষক, আইন, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ

৫১. মো. তোফায়েল আহমেদ, সহযোগী অধ্যাপক, আইসিটি বিভাগ, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়

৫২. তাহসিন খান, সহকারী অধ্যাপক, আইন, নটরডেম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ

৫৩. এম. জেড. আশরাফুল, সহযোগী অধ্যাপক, আইন ও বিচার, মেট্রোপলিটন বিশ্ববিদ্যালয়

৫৪. পার্থ সারথি সরকার, সহকারী অধ্যাপক, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ইউনিভার্সিটি অব গ্লোবাল ভিলেজ, বরিশাল

৫৫. মাহমুদ হাসান কায়েশ, ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশনের সিনিয়র লেকচারার, মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশন বিভাগ, ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ

৫৬. নাজিয়া আক্তার, প্রভাষক, আইন, কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়

৫৭. মো. সোহেল রানা, সহকারী অধ্যাপক, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়

৫৮. জোবাইদা নাসরীন, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৫৯. সাইদ আহসান খালিদ, সহকারী অধ্যাপক, আইন বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

৬০. মামুন আল রশিদ, সহযোগী অধ্যাপক, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব স্কলারস, বাংলাদেশ

৬১. দিলশাদ হোসেন দোদুল, সিনিয়র লেকচারার, মিডিয়া স্টাডিজ অ্যান্ড জার্নালিজম, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ

৬২. সৈয়দা সাদিয়া মেহজাবিন, সিনিয়র লেকচারার, মিডিয়া স্টাডিজ অ্যান্ড জার্নালিজম, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস

৬৩. অরূপ রতন সাহা, সহকারী অধ্যাপক, আইন, কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি

৬৪. মো. সেলিম হোসেন, সহযোগী অধ্যাপক, মনোবিজ্ঞান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৬৫. মো. বাকী বিল্লাহ, সহকারী অধ্যাপক, ফোকলোর, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়

৬৬. মো. নাজমুল ইসলাম, সহকারী অধ্যাপক, রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও জনপ্রশাসন, আঙ্কারা ইলদিরিম বেয়াজিত ইউনিভার্সিটি

৬৭. কাব্য কৃত্তিকা, রিসার্চ অ্যাসোসিয়েট কাম লেকচারার, সেন্টার ফর আর্কিওলজিক্যাল স্টাডিজ, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস

৬৮. তৌফিক এলাহী, সহকারী অধ্যাপক, মিডিয়া অ্যান্ড জার্নালিজম, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়

৬৯. উনমেশ রায়, সহকারী অধ্যাপক, বাংলা, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়

৭০. স্নেহাদ্রী চক্রবর্তী, প্রভাষক, আইন বিভাগ, স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ

৭১. নির্নয় ইসলাম, প্রভাষক, স্কুল অব জেনারেল এডুকেশন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়

৭২. শরিফুল ইসলাম, সহকারী অধ্যাপক, মিডিয়া অ্যান্ড জার্নালিজম, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়

৭৩. মঈন জালাল চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক, ইএসএস, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়

৭৪. ঈশিতা আহমেদ, সহকারী অধ্যাপক, অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেম, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

৭৫. রাশেদ মোশাররফ, সহকারী অধ্যাপক, লোক প্রশাসন, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়

৭৬. আসিফ ইকবাল আরিফ, সহকারী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়

৭৭. ফারহা তানজিম তিতিল, সহকারী অধ্যাপক, অর্থনীতি বিভাগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ

৭৮. অভিনু কিবরিয়া ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক, মাইক্রোবায়োলজি, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

৭৯. সৌমিত জয়দীপ, সহকারী অধ্যাপক, স্কুল অব জেনারেল এডুকেশন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়

৮০. মারুফ রেজা বায়রন, সহযোগী অধ্যাপক, ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগ, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি

৮১. অলিউর রহমান, পার্ট-টাইম ফ্যাকাল্টি, ইংরেজি ও মানবিক বিভাগ, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস

Comments

The Daily Star  | English
What constitutes hurting religious sentiments

Column by Mahfuz Anam: What constitutes hurting religious sentiments?

The issue of religious tolerance have become a matter of great concern as we see a global rise in narrow-mindedness, prejudice and hatred.

9h ago