শ্রীপুরে নারী ভোটারের উপস্থিতি বেশি, পুরুষ কম

শ্রীপুর পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রের শ্রীপুর পশ্চিম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নারী ভোটারদের লাইন। ছবি: স্টার

গাজীপুরের শ্রীপুর পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রে সকাল ৮টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। এ কেন্দ্রে ১৬টি বুথের মধ্য নারী ভোটারদের ৯টি এবং পুরুষ ভোটারদের জন্য ৭টি বুথ আছে।

সকাল থেকে নারী ভোটারদের উপস্থিতি বেশি থাকলেও পুরুষ ভোটার উপস্থিতি কম দেখা গেছে। সকাল ১০টা পর্যন্ত এ চিত্র দেখা যায়।

এই কেন্দ্রের ভোটার রমিজা খাতুনের (৫০) সঙ্গে সকাল ৯টার দিকে কথা হয়। তিনি দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, সকালে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে কোনো রকম বিশৃঙ্খলা ছাড়াই ভোট দিতে পেরেছি।

শ্রীপুর পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে সকালে ভোটার উপস্থিতি ছিল একেবারেই কম। ছবি: স্টার

নারী ভোটকেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার সেলিম হোসেন জানান, এ কেন্দ্রে মোট ভোটার ৩৮০৮ জন। সকাল পৌনে ৯টার মধ্যে প্রায় ৫০ জন ভোটার তাদের ভোট দিয়েছেন।

পুরুষ ভোটকেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার রেজাউল ইসলাম জানান, এ ভোট কেন্দ্রে মোট ভোটার ৩৬১২ জন। সম্পূর্ণ সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে ভোটারেরা তাদের ভোট দিচ্ছেন।

সকাল সাড়ে ৮টায় গাজীপুর-৩ (শ্রীপুর-পিরুজালী-মির্জাপুর-ভাওয়ালগড়) আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী অধ্যাপক রুমানা আলি নিজের ভোট দেন।

তিনি বলেন, মানুষের চাওয়াপাওয়া ছিল একটি উৎসব মুখর পরিবেশে ভোটাররা তাদের ভোট দিবে। পাঁচ বছর পর পর উৎসবমুখর পরিবেশে ভোটাররা ভোটা দিতে পেরে উৎফুল্ল।  আজকে ভাগ্যক্রমে আবহাওয়া ভালো থাকায় সকাল থেকেই ভোটারের উপস্থিতি পুরুষের চেয়ে নারী ভোটার বেশি। নারীরা সকাল সকাল ভোট দিয়ে বাড়িতে গিয়ে সংসারের কাজে বাসায় চলে যায় বলেই নারী ভোটারদের উপস্থিতি বেশি।

এ প্রার্থীর বড় ভাই গাজীপুর জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ্যাডভোকেট জামিল হাসান দুর্জয় সকাল সোয়া ৮টায় এ কেন্দ্রে ভোট দেন।

শ্রীপুরে ৫৭ নং কর্ণপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রিসাইডিং আফিসার সানোয়ার হোসেন ডেইলি স্টারকে বলেন, 'কেন্দ্রে নারী ভোটার বেশি হলেও, পুরুষ ভোটার একেবারেই কম। এই এলাকার পুরুষ ভোটাররা দেরিতেই আসে।'

Comments

The Daily Star  | English

Trump brokered ceasefire agreement in contact with Israel, Iran: White House official

Meanwhile, fresh series of explosions were reported in the Iranian capital Tehran, as per AFP journalist

1d ago