গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণে সরকারকে সমর্থনকারীদের তৎপরতায় ২০৫ নাগরিকের উদ্বেগ
বাংলাদেশে যারা বিভিন্ন সময় গণমাধ্যমের ওপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ ও নিপীড়নমূলক পদক্ষেপে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সমর্থন যুগিয়েছে তারা মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের বক্তব্য নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরির অপচেষ্টা চালাচ্ছে। রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য নিয়ে তাদের বিভ্রান্তিকর বক্তব্য-বিবৃতি প্রকারান্তরে কর্তৃত্ববাদী ব্যবস্থাকে রক্ষারই আয়োজন এবং এই তৎপরতা অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পথে অন্তরায়।
আজ বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা উল্লেখ করে উদ্বেগ জানিয়েছেন ২০৫ জন নাগরিক।
তারা বলেছেন, এই মহলটি ইতিপূর্বে দেশের স্বাধীন গণমাধ্যম প্রথম আলো নিষিদ্ধ করার জন্য এবং বিতর্কিত আইনে দায়েরকৃত মামলায় পত্রিকাটির সম্পাদক ও প্রতিবেদকে গ্রেপ্তারের অন্যায় দাবি জানিয়েছে। ডেইলি স্টার পত্রিকার সম্পাদকের অপসারণ দাবি করেছে। বিভিন্ন সময় ভিন্নমতাবলম্বী ও বিরোধী মতের গণমাধ্যম বন্ধ করার দাবি তুলেছে এবং গণমাধ্যম বন্ধে সরকারের পদক্ষেপে সমর্থন দিয়ে এসেছে। এই গোষ্ঠীটি গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ক্ষমতাসীন কর্তৃত্ববাদী সরকারের নিয়ন্ত্রণ ও নিপীড়নমূলক পদক্ষেপে বরাবরই প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সমর্থন যুগিয়েছে।
ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাস সম্প্রতি বলেছিলেন, বাংলাদেশের গণমাধ্যমের ওপরও ভিসা নীতি প্রয়োগ হতে পারে। এ ব্যাপারে সম্পাদক পরিষদকে তিনি তার বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিয়েছেন। পিটার হাস বলেছেন, গণমাধ্যমকে কেউ মতামত প্রকাশ করা থেকে বিরত রাখার পদক্ষেপ নিলে তার ক্ষেত্রেও ভিসা নীতি প্রযোজ্য হবে। যুক্তরাষ্ট্র সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখবে এবং যারা বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে ক্ষুণ্ন করতে চায়, তাদের জন্য ভিসা নীতি প্রয়োগ করবে।
ভিসা নীতি নিয়ে পিটার হাসের বক্তব্যে একটি মহল বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে বলে উল্লেখ করে বিবৃতিদাতারা বলেন, 'একতরফা ও প্রশ্নবিদ্ধ দুইটি নির্বাচনের মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ সরকার ছলে-বলে-কৌশলে গণতান্ত্রিক আন্দোলন বাধাগ্রস্ত করে চলেছে। বল প্রয়োগ করে সভা-সমাবেশে সংগঠিত অধিকার এবং সকল উপায়ে মতপ্রকাশের অধিকার প্রতিহত করে চলেছে। গুলি, লাঠিচার্জ, আক্রমণ, আঘাত, গুম, খুন, গ্রেপ্তার, গণগ্রেপ্তার, মামলা, গায়েবি মামলার মাধ্যমে পদে পদে মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে।'
তারা বলেন, 'সরকারের একরোখা মনোভাবের কারণে দুটি প্রতারণামূলক নির্বাচনের পর আরও একটি নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘনিয়ে এলেও অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের কোনো সম্ভাবনা এখন পর্যন্ত দেখা যাচ্ছে না। দেশের জন্য অনাকাঙ্ক্ষিত ও লজ্জাজনক হলেও এই পরিস্থিতিতে, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড কমিয়ে আনতে পেরেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তরফে ভিসা নীতি প্রণয়নের পর সভা-সমাবেশ ও মতপ্রকাশের পরিসর বিস্ময়করভাবে সম্প্রসারিত হয়েছে।'
'আমরা দেখতে পাচ্ছি, বিভিন্ন আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পরাশক্তির সমর্থনে টিকে থাকা এই সরকারের দমনমূলক নীতি প্রশমিত করার ক্ষেত্রে গণতান্ত্রিক বিশ্বের নীতি ও পদক্ষেপগুলো কার্যকর ভূমিকা রাখছে। মানবাধিকার ও মতপ্রকাশ পরিস্থিতির উন্নতি ঘটাতেও সহায়ক ভূমিকা পালন করছে। অবাধ, সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য বাংলাদেশের জনগণের চলমান আন্দোলনে বিশ্বের সকল গণতন্ত্রকামী মানুষ, দেশ ও সংগঠনের সমর্থন খুবই প্রত্যাশিত ও কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে বলে আমরা মনে করি।'
তারা আরও বলেন, 'অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের জন্য গণমাধ্যমেও সমান সুযোগের পরিবেশ তৈরি করা দরকার। দুঃখজনক হলেও সত্য, গণমাধ্যমে সকলের জন্য সমান সুযোগ নেই। সরকারের নিয়ন্ত্রণমূলক নীতির কারণে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা উদ্বেগজনকভাবে সংকুচিত হয়েছে। স্বাধীন গণমাধ্যমগুলোর প্রতি সরকারের বৈরী নীতির কারণে সেগুলোতে অস্বস্তি ও ভীতির পরিবেশ তৈরি হয়েছে। স্বাধীন গণমাধ্যমকে নিশানা করে বিজ্ঞাপন বন্ধের মতো পদক্ষেপ নেওয়ায় সেগুলো লোকসানি প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। ভিন্নমতাবলম্বী ও বিরোধী মতের সমর্থক প্রায় সব গণমাধ্যম এই সরকারের আমলে হয় বন্ধ হয়েছে, নয়তো মরণাপন্ন অবস্থায় কোনোরকমে টিকে আছে। নিবর্তনমূলক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, সাইবার নিরাপত্তা আইন সাংবাদিকদের মধ্যে জেল-জুলুমের তীব্র ভয় ঢুকিয়ে দিয়েছে। অনেক সাংবাদিক নির্যাতন, নিপীড়ন, মারধর, আক্রমণ এমনকি হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন। এই পরিস্থিতিতে তৈরি হয়েছে একপেশে, একচেটিয়া সুবিধাভোগী সরকার-সমর্থক একটি মিডিয়া-ব্যবস্থা। ক্ষমতাসীনদের তোষণ, তাদের অন্যায় কর্মকাণ্ডে অব্যাহত সমর্থন ও গণবিরোধী অবস্থানের কারণে অনেক সংবাদমাধ্যম জনপ্রিয়তা ও গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। এ অবস্থায়, গণমাধ্যমে অবাধ তথ্যপ্রবাহের সহায়ক পরিস্থিতি তৈরি করতে এবং স্বাধীন গণমাধ্যম-বিরোধী অবস্থান থেকে সরকারকে সরিয়ে আনতে জরুরি পদক্ষেপ দরকার।'
বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও লেখক রায়হান রাইন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মানস চৌধুরী, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হেলাল মহিউদ্দীন, শিল্পী অরূপ রাহী, দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক গবেষক সুলতান মোহাম্মদ জাকারিয়া, নারী অধিকারকর্মী দিলশানা পারুল, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আর রাজী, আবহাওয়াবিদ মোস্তফা কামাল পলাশ, শিল্পী মুস্তাফা জামান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক সায়মা আলম, চলচ্চিত্র নির্মাতা মুহাম্মদ কাইউম, সায়েমা খাতুন, লেখক ও নৃবিজ্ঞানী, লেখক মোহাম্মদ নাজিমউদ্দিন, লেখক জিয়া হাশান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক আ-আল মামুন, লেখক আবু সাঈদ আহমেদ, কবি ও সাংবাদিক অর্বাক আদিত্য, ব্রহ্মপুত্র সুরক্ষা আন্দোলনের সমন্বয়ক আবুল কালাম আল আজাদ, লেখক ও অনুবাদক লুনা রুশদী, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক মোস্তফা নাজমুল মানছুর, কবি মজনু শাহ, গীতিকার লতিফুল ইসলাম শিবলী, লেখক জামাল আবেদিন ভাস্কর, লেখক আসিফ সিবগাত ভূঞা, লেখক ও সাংবাদিক মাহবুব মোর্শেদ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এস এম নছরুল কদির, গবেষক ও অধিকার কর্মী রেজাউর রহমান লেনিন, লেখক ও অ্যাক্টিভিস্ট, তুহিন খান, কবি বায়েজিদ বোস্তামি, কথাসাহিত্যিক হামীম কামরুল হক, গণমাধ্যম বিশ্লেষক, ফাহমিদুল হক, সাংবাদিক মুজতবা খন্দকার, সাংবাদিক শাহেদ আলম, মেজর (অব.) শাফায়াত আহমেদ, লে: কর্ণেল (অব.) মো. মোস্তাফিজুর রহমান, লেখক ফাহাম আব্দুস সালাম, লেখক ফয়েজ আহমেদ তৈয়ব, লেখক জিয়া হাসান, লেখক রাখাল রাহা, প্রকাশক মাহাবুব রহমান, লেখক ও বিশ্লেষক জাহেদ উর রহমান, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. সাইমুম পারভেজ, সাংবাদিক মনির হায়দার, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ আহসানুজ্জামান, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জর্জ চৌধুরী, সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবী মো. তারিকুজ্জামান, বিএফইজের সভাপতি এম. আবদুল্লাহ, বিএফইজের মহাসচিব নুরুল আমিন রোকন, সাংবাদিক এম এ আজিজ, সাংবাদিক কামাল উদ্দিন সবুজ, সাংবাদিক সৈয়দ আবদাল আহমদ, সাংবাদিক ইলিয়াস খান, এহতেশামুল হক, আইনজীবি, ভার্জিনিয়া, ইউএসএ, লেখক ড. মারুফ মল্লিক, লেখক ও গবেষক জাকারিয়া পলাশ, লেখক ও সাংবাদিক সালাহ উদ্দিন শুভ্র, কথাসাহিত্যিক ও সাংবাদিক এহসান মাহমুদ, গবেষক ও মানবাধিকারকর্মী রোজিনা বেগম, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আ আল মামুন, কবি হাসান রোবায়েত, কবি রুহুল মাহফুজ জয়, কবি ও অনুবাদক ইরফানুর রহমান রাফিন, সাহিত্যিক গাজী তানজিয়া, কবি ও সাংবাদিক সাখাওয়াত টিপু, প্রকাশক সাঈদ বারী, কবি আহমেদ স্বপন মাহমুদ, কবি ফেরদৌস আরা রুমী, সাংবাদিক কাদের গনি চৌধুরী, অধ্যাপক মো. লুৎফর রহমান, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ছিদ্দিকুর রহমান, অধ্যাপক ড. আব্দুস সালাম, অধ্যাপক ড. মো. আবুল কালাম সরকার, অধ্যাপক ড. মো. মহিউদ্দিন, অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমেদ, অধ্যাপক ড. এ বি এম ওবায়দুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রশিদ, অধ্যাপক ড. সদরুল আমিন, অধ্যাপক ড. ইয়ারুল কবির, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মো. নুরুল আমিন, অধ্যাপক ড. সিরাজুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান, অধ্যাপক ড. মো. মাসুদ আলম, অধ্যাপক আল আমিন, অধ্যাপক ড. মো. জাহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক দেবাশিষ, রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও সংগঠক এরশাদ নাবিল খান, অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান, অধ্যাপক ড. শরিফ মোহাম্মদ খান, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, মো. মেহেদি হাসান খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রহিম, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক মো. মোকলেসুর রহমান, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. রেজওয়ান আহমেদ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. শেখ সিরাজুল হাকিম, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক আ ফ ম জাকারিয়া, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল ইসলাম সরকার, রাজশাহী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. এ কে এম রুহুল আমিন, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. সারোয়ার হোসেন, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. শাহনাজ সরকার রুমা, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. ফারুক হাসান, হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. কুদরত-ই জাহান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. আবুল কালাম আজাদ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক মোহাম্মদ জামাল হোসেন, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক আবদুল লতিফ মাসুম, সাবেক উপাচার্য, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক মো. আলমগীর হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক মো. এসএম হেমায়েত, পটুয়াখালি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মতিয়ার রহমান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. শেখ মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. মোশাররফ হোসেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, মো. জাকারিয়া, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. লুৎফুর রহমান, চট্টগ্রাম ভেটেরেনারি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. সাইফুল হুদা, হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. আনোয়ারল কবির ভুইয়া, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. হারুন অর রশিদ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. আতিকুল ইসলাম, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. এ কে এম মহিউদ্দিন, অধ্যাপক ড. মো. আবু জোবায়ের, অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভুইয়া, অধ্যাপক ড. এস এম আব্দুল আওয়াল, অধ্যাপক মো. সাজেদুল করিম, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. জসিম উদ্দিন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. আব্দুস সালাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মেহেদি মাসুদ, অধ্যাপক খন্দকার মোহাম্মদ শরিফুল হুদা, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. শাহ এমরান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক. ড. মো. আমিনুল হক, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জামালউদ্দিন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. দিলিপ কুমার বড়ুয়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. ইদ্রিস আলী, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হারুন রশিদ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. আবুল হাসান, অধ্যাপক ড. এ বি এম ওবায়দুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রশিদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক মো. লুৎফর রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. আব্দুল করিম, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইকবাল, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. গোলাম রব্বানী, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. এস এম নিয়ামুল কাদির, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. খন্দকার এনামুল হক, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. জি কে এম মোস্তাফিজুর রহমান, অধ্যাপক ড. এম জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. আনিসুর রহমান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. আসাদুল হক, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলী হোসেন, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. মঞ্জুর উল হায়দার, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. এসএম হাফিজুর রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. সামিউল আহসান তালুকদার তুষার, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ড. মো. নাজমুল হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, মো. ইসরাফিল পরাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, শাহীনা শাহনাজ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. রবিউল হক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. কাজী আহসান হাবীব, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক তাহমিনা আক্তার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. ইয়ানুর কবির, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. আমিনুর রহমান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. সামিনা সুলতানা, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. সোহেল রানা, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. শহিদুল ইসলামা জাহিদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. নাসিফ আহসান, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. আক্তার হোসেন, রাজশাহী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. মতিউর রহমান, ড. মো. মেজবাউল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যলয়, অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক তানভীর আহসান, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. ইমাম হোসেন, মওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. রাইসুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. শহিদুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, মোহাম্মদ শের মাহমুদ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. নাজমুস সাদাত, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, মো. তানজীল হোসেন, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. আব্দুল করিম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর সরকার, অধ্যাপক ড. মো. আতাউর রহমান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল খালেক, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. সোয়েব উল্লাহ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ড. মো. শফিউল আলম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. সিরাজুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. আমির হোসেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. শফিকুল ইসলাম, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, ড. মো. আবু জাফর খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, দেবাশীষ পাল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. আবুল হাসনাত মোহাম্মদ শামীম, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুল হাসান খান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. এসএম আব্দুর রাজ্জাক, রুয়েট, অধ্যাপক ড. মামুনুর রশীদ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. নাসরীন সুলতানা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. আব্দুস সালাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মামুনুর রশীদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, কবি ও সম্পাদক শওকত হোসেন, অধ্যাপক ড. মো. সিদ্দিকুর রহমান খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ড. মো. তোজাম্মেল হোসেন, কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, লেখক ইমতিয়াজ মির্জা, জ্যোতি রহমান, অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী মাইক্রোইকোনোমিস্ট, ড. সিথি কামাল হাইমান, লেকচারার সান্তা বারবারা, ইউএসএ, সুহাইল বিন আলম, কলামিস্ট, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সালেহ হাসান নকিব, বিডি ফ্যাক্টচেকের প্রতিষ্ঠাতা জাহেদ আরমান, অ্যাক্টিভিস্ট ও সমন্বয়ক ফ্যাসিবাদ বিরোধী ছাত্র ঐক্য আরিফুল ইসলাম আদিব।
Comments