প্রীতি উরাংয়ের মৃত্যু: সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানিয়ে ১১৭ নাগরিকের বিবৃতি

ঢাকার মোহাম্মদপুরে দ্য ডেইলি স্টারের নির্বাহী সম্পাদক সৈয়দ আশফাকুল হকের বাসায় ১৫ বছর বয়সী গৃহকর্মী প্রীতি উরাংয়ের মৃত্যুর সুষ্ঠু ও দ্রুত তদন্তের দাবি জানিয়েছেন দেশের ১১৭ নাগরিক।

মঙ্গলবার দেওয়া এক বিবৃতিতে এই ঘটনায় তারা পুলিশের 'নিষ্ক্রিয়তা' এবং কয়েকটি গণমাধ্যমের 'পক্ষপাতমূলক' আচরণের বিষয়ে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। একইসঙ্গে 'কন্যা শিশুকে গৃহস্থালি কাজে নিয়োগ দেওয়া'য় ডেইলি স্টার কর্তৃপক্ষের কাছে তারা আশফাকুলের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।

গত ৬ ফেব্রুয়ারি আশফাকুল হকের অষ্টমতলার ফ্ল্যাট থেকে পড়ে প্রীতির মৃত্যু হয়। এই ঘটনার পরপরই পুলিশ আশফাকুল ও তার স্ত্রী তানিয়া খন্দকারকে হেফাজতে নেয়। পরদিন প্রীতির বাবা মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার চা-শ্রমিক রাকেশ উরাংয় অবহেলাজনিত মৃত্যুর অভিযোগে দণ্ডবিধির ৩০৪ (ক) ধারায় এই দম্পতির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।

এরপর থেকেই আশফাকুল ও তার স্ত্রী কারাগারে আছেন এবং এখন পর্যন্ত তিনবার তাদের জামিন নামঞ্জুর করা হয়েছে।

অ্যাসোসিয়েশন ফর ল্যান্ড রিফর্ম অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (এএলআরডি) নির্বাহী পরিচালক শামসুল হুদার পাঠানো বিবৃতিতে বলা হয়, 'প্রীতিকে আটতলা থেকে ফেলে দিয়ে হত্যা করার অভিযোগ উঠেছে।'

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, এজাহারে প্রীতির বয়স ১৩ বছরের বদলে ১৫ বছর বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

এতে বলা হয়, ওই ফ্ল্যাট থেকে ২০২৩ সালের ৬ আগস্ট ৭ বছরের আরও একজন গৃহকর্মী 'পড়ে গিয়েছিল বা লাফ দিয়েছিল'।

বিবৃতিতে তারা আরও বলেন, প্রীতির মৃত্যুর ১০ দিন পর ডেইলি স্টার সম্পাদকের দেওয়া বিবৃতি 'বিস্ময়কর ও দুর্ভাগ্যজনক'।

তারা বলেন, 'ডেইলি স্টারের উচিত ছিল ঘটনার পরপরই আশফাকুলকে সুরক্ষা দেওয়ার স্থলে অব্যাহতি দেওয়া, তাহলে সম্পাদকের বক্তব্য কিছুটা হলেও অর্থবহ হতো।'

'এই ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা এবং তদন্ত প্রক্রিয়ায় দৃশ্যমান অবহেলায় আমরা তীব্র ক্ষোভ এবং নিন্দা জানাচ্ছি। প্রীতি উরাংয়ের মৃত্যুকে হত্যাকাণ্ডের নামান্তর বলে আমরা মনে করি', বলা হয় বিবৃতিতে।

এতে আরও বলা হয়, 'কোনো প্রভাবশালী মহলের চাপে তদন্তকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করা হলে আমরা তা মেনে নেব না। দেশের সব সংবাদমাধ্যমের সম্মানিত সম্পাদকদের কাছে এই মহান পেশার নিরপেক্ষতা ও ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়াবার ঐতিহ্য অক্ষুণ্ণ রাখার আহবান জানাচ্ছি। আমরা বলিষ্ঠ কণ্ঠে এ ঘটনার নিরপেক্ষ, স্বাধীন ও সুষ্ঠু তদন্ত দাবি করছি।'

বিবৃতিতে জানানো অন্যান্য দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—প্রীতি উরাংসহ পূর্বের ঘটনার পুনঃতদন্ত করে দ্রুত দোষী ব্যক্তিদের আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করা; এ মামলা অবিলম্বে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের আওতায় আনা; প্রীতির পরিবারকে যথোপযুক্ত ক্ষতিপূরণ প্রদান ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা; এর আগের ঘটনায় শিশুটির যথোপযুক্ত চিকিৎসা ও শিক্ষার ব্যবস্থা নিশ্চিত করা এবং আশফাকুলের পরিবারের কোনো সদস্য শিশু নিপীড়ক কি না, সে বিষয়ে বস্তুনিষ্ঠ তদন্ত করা।

বিবৃতিতে সই করেছেন—

সুলতানা কামাল, মানবাধিকার কর্মী ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা; খুশী কবির, সমন্বয়কারী, নিজেরা করি; ড. হামিদা হোসাইন, মানবাধিকার কর্মী; ড. মেঘনা গুহঠাকুরতা, নির্বাহী পরিচালক, রিব ও প্রাক্তন অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; আনু মুহাম্মদ, প্রাক্তন অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়; ড. ইফতেখারুজ্জামান, নির্বাহী পরিচালক, টিআইবি; রাণী য়েন্ য়েন, চাকমা রানি, রাঙামাটি; অ্যাড. জেড আই খান পান্না, আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট; অ্যাডভোকেট রাণা দাশগুপ্ত, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ; ফারহা তানজীম তিতিল, সহযোগী অধ্যাপক, অর্থনীতি বিভাগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়; প্রিসিলা রাজ, লেখক-গবেষক; সামিনা লুৎফা নিত্রা, অধ্যাপক, সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; বীনা ডি' কস্টা, অধ্যাপক, অস্ট্রেলিয়া ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি; অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস,  গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; সুব্রত চৌধুরী, সিনিয়র আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট; কাজল দেবনাথ, সাবেক সভাপতি, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ; শামসুল হুদা, নির্বাহী পরিচালক, অ্যাসোসিয়েশন ফর ল্যান্ড রিফর্ম অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট (এএলআরডি); পল্লব চাকমা, নির্বাহী পরিচালক, কাপেং ফাউন্ডেশন; পারভেজ হাসেম, আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট; গীতি আরা নাসরিন, অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; অ্যাড. তবারক হোসেইন, সহ-সভাপতি, সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলন ও আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট; অ্যাড. মিনহাজুল হক চৌধুরী, আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট; রেহনুমা আহমেদ, লেখক; শহিদুল আলম, আলোকচিত্রী; মানস চৌধুরী, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়; ফিরোজ আহমেদ, রাজনীতিবিদ; অমল আকাশ, শিল্পী ও সংগঠক; মনিন্দ্র কুমার নাথ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ; সুমাইয়া খায়ের, অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; মির্জা তাসলিমা সুলতানা, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়; সাঈদ ফেরদৌস, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়; সাঈদিয়া গুলরুখ, সাংবাদিক; ড. সীমা জামান, অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; জাকির হোসেন, নির্বাহী পরিচালক, নাগরিক উদ্যোগ; জোবাইদা নাসরীন কণা, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; নুর খান, মানবাধিকারকর্মী; অ্যাড. সাইদুর রহমান, প্রধান নির্বাহী, মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন; ব্যারিস্টার আশরাফ আলী, আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট; ব্যারিস্টার শুভ্র চক্রবর্তী, আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট; ব্যারিস্টার শাহাদাত আলম, আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট; স্নিগ্ধা রেজওয়ানা, সহযোগী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়; নাসরিন খন্দকার, নৃবিজ্ঞানী এবং পোস্টডক্টরাল গবেষক, ইউনিভার্সিটি কলেজ কর্ক, আয়ারল্যন্ড; ড. সাদাফ নূর, ল্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়, ইংল্যান্ড; ড. রোহিনী কামাল, শিক্ষক ও গবেষক; দীপায়ন খীসা, কেন্দ্রীয় সদস্য, বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরাম; হানা শামস আহমেদ, আদিবাসী অধিকার কর্মী ও ডেইলি স্টারের প্রাক্তন সাংবাদিক; রোজীনা বেগম, এমএ শিক্ষার্থী, মাহিডন বিশ্ববিদ্যালয়, ব্যাংকক, থাইল্যান্ড; মাইদুল ইসলাম, ডক্টরাল গবেষক, সমাজতত্ত্ব বিভাগ, পিটসবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়; দিপ্তী দত্ত, শিক্ষক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; জান্নাতুল মাওয়া, আলোকচিত্রী; সায়েমা খাতুন, লেখক ও নৃবিজ্ঞানী, উইসকনসিন, যুক্তরাষ্ট্র; আতিকা রোমা, সমাজকর্মী; রুহী নাজ, আইনজীবী ও অধিকার কর্মী; বর্ণালী সাহা, কথাসাহিত্যিক; মঞ্জিলা ঝুমা, আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট; সাধনা মহল, গবেষক ও অধিকার কর্মী; সোহেল রহমান, বাংলাদেশি-পর্তুগীজ চলচ্চিত্রকার; বীথি সপ্তর্ষি, সাংবাদিক ও লেখক; তাসমিয়াহ্ আফরিন মৌ, চলচ্চিত্র নির্মাতা ও লেখক; মীর মুশফিক মাহমুদ, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ও মানবাধিকার কর্মী; মোহাম্মদ রোমেল, ফিল্মমেকার এবং সংগঠক; মানস চৌধুরী, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়; মোস্তফা হোসেন, সহকারী অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়; সাদিয়া রহমান সাথী, শিশুদের জননী; মোশরেকা অদিতি হক, সহযোগী অধ্যাপক নৃবিজ্ঞান বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়; জায়েদ সিদ্দিকী, স্বাধীন চলচ্চিত্র নির্মাতা ও উন্নয়নকর্মী; শরৎ চৌধুরী, লেখক, শিক্ষক, নৃবিজ্ঞানী, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়; রুশাদ ফরিদী, অর্থনীতি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; শর্মি হোসেন, ইংরেজি বিভাগ, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়; সানজিদা ইসলাম, সমন্বয়ক, মায়ের ডাক; আফরিন লায়লা শাপলা, সহকারী অধ্যাপক, আইন বিভাগ, স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়; মাহবুব মোর্শেদ, কথাসাহিত্যিক ও সাংবাদিক; রেজাউর রহমান লেনিন, গবেষক ও মানবাধিকার কর্মী; লায়লা পারভীন, সভাপতি, নারী অধিকার জোট, নোয়াখালী; নাসরিন সিরাজ, নৃবিজ্ঞানী, ফিল্ম নির্মাতা; আব্দুল্লাহ আল মামুন, অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়; মাহফুজা হক নীলা, সংস্কৃতি ও মানবাধিকার কর্মী; ঋতু সাত্তার, শিল্পী; সালমা আবেদীন পৃথি, আলোকচিত্রী; মুনেম ওয়াসিফ, শিল্পী; খন্দকার তানভীর মুরাদ, আলোকচিত্রী; তানজিম ওযাহাব, কিউরেটার, শিক্ষক, পাঠশালা; মাসউদ ইমরান মান্নু, প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়; ওমর তারেক চৌধুরী, লেখক, অনুবাদক; তন্বী নওশীন, পরিবেশ অ্যাক্টিভিস্ট, বার্লিন; সতেজ চাকমা উপ-সম্পাদক, আইপি নিউজ; অলিক মৃ, সভাপতি, বাংলাদেশ আদিবাসী ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ; ফারজানা ওয়াহিদ সায়ান, সংগীতশিল্পী; সাঈদা গুলরুখ, সাংবাদিক; ড. খায়রুল ইসলাম চৌধুরী, অধ্যাপক, সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; অ্যান্টনি রেমা, সভাপতি, বাংলাদেশ আদিবাসী যুব ফোরাম; কৃষ্ণপদ মুন্ডা, নির্বাহী পরিচালক, সুন্দরবন আদিবাসী মুন্ডা সংস্থা (সামস্), শ্যামনগর, সাতক্ষীরা; ফাল্গুনী ত্রিপুরা, সমন্বয়ক, বাংলাদেশ আদিবাসী নারী নেটওয়ার্ক; জন জেত্রা, সভাপতি, বাংলাদেশ গারো ছাত্র সংগঠন (বাগাছাস); শ্যাম সাগর মানকিন, গানের দল মাদলের গায়ক; চ্যংয়ুং ম্রো, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ আদিবাসী ছাত্র পরিষদ; অনন্যা দ্রং, খু.সাল প্রান্তিক নারী সংগঠন; ফ্লোরা বাবলী তালাং, সাধারণ সম্পাদক, কুবরাজ; বিচিত্রা তির্কী, সভাপতি, জাতীয় আদিবাসী পরিষদ; বাসন্তী মুরমু, সভাপতি, আদিবাসী নারী পরিষদ; হরেন্দ্রনাথ সিং, সভাপতি, আদিবাসী যুব পরিষদ; অনিল গজাড়, সভাপতি, আদিবাসী ছাত্র পরিষদ; ধনঞ্জয় চাকমা, দপ্তর সম্পাদক, বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরাম, কেন্দ্রীয় কমিটি; রেং ইয়ং ম্রো, সহ সভাপতি, পাহাড়ী ছাত্র পরিষদ; নিপণ ত্রিপুরা, সভাপতি, পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ী ছাত্র পরিষদ; ডা. মুশতাক হোসেন, আহ্বায়ক, জনউদ্যোগ, জাতীয় কমিটি; তারিক হোসেন, সদস্য সচিব, জনউদ্যোগ, জাতীয় কমিটি; বীথি ঘোষ, সাংস্কৃতিক কর্মী, সমগীত; শান্তিদেবী তঞ্চঙ্গ্যা, সভাপতি, হিল উইমেন্স ফেডারেশন; জনি মানখিন, শিক্ষক; মিলন চিসিম, নারী উদ্যোক্তা; মিঠুন রাকসাম, কবি; পরাগ রিছিল, গবেষক; মোশরেফা মিশু, সাধারণ সম্পাদক, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টি ও সভাপতি, গার্মেন্টস শ্রমিক ঐক্য ফোরাম; শহীদুল ইসলাম সবুজ, রাজনৈতিক সংগঠক, সাধারণ সম্পাদক, গার্মেন্টস শ্রমিক ঐক্য ফোরাম; ড. বুলবুল আশরাফ, সহযোগী অধ্যাপক, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়; এহসান মাহমুদ, কথাসাহিত্যিক ও সাংবাদিক।

Comments

The Daily Star  | English
Bangladeshi migrants workers rights in Malaysia

Malaysia agrees to recruit 'large number' of Bangladeshi workers

Assurance will be given to ensure their wages, safety, and overall welfare, according to ministry officials

1h ago