বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী রাষ্ট্রদূত ডেভিড স্লেটন মিল

বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী রাষ্ট্রদূত হিসেবে বেইজিংয়ের মার্কিন মিশনের ডেপুটি চিফ ডেভিড স্লেটন মিলকে মনোনয়ন দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। ছবি: ইউএনবি
বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী রাষ্ট্রদূত হিসেবে বেইজিংয়ের মার্কিন মিশনের ডেপুটি চিফ ডেভিড স্লেটন মিলকে মনোনয়ন দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। ছবি: ইউএনবি

বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী রাষ্ট্রদূত হিসেবে বেইজিংয়ের মার্কিন মিশনের ডেপুটি চিফ ডেভিড স্লেটন মিলকে মনোনয়ন দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, এই মনোনয়ন সিনেটে পাঠানো হয়েছে।

ভার্জিনিয়ার ডেভিড মিল সিনিয়র ফরেন সার্ভিস, ক্লাস অব মিনিস্টার-কাউন্সেলরের একজন ক্যারিয়ার সদস্য।

ঢাকায় বর্তমান মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের মেয়াদ শেষ হবে শিগগিরই।

২০২১ সালের জুলাই থেকে বেইজিংয়ে মার্কিন দূতাবাসে চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করার পর ডেভিড মিল ২০২২ সালের ২৬ মার্চ ডেপুটি চিফ অব মিশন হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।

বেইজিংয়ে আসার আগে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক ব্যুরোর ট্রেড পলিসি অ্যান্ড নেগোশিয়েশনসের ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ছিলেন।

এর আগে তিনি স্যাংশনস পলিসি অ্যান্ড ইমপ্লিমেন্টেশনের পরিচালক ছিলেন।

মিলের এর আগে ওয়াশিংটন ডিসির ফরেন সার্ভিস ইনস্টিটিউটের লিডারশিপ অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট স্কুলের অ্যাসোসিয়েট ডিন; ঢাকাস্থ যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের ডেপুটি চিফ অব মিশন; ইউক্রেনের কিয়েভে মার্কিন দূতাবাসের অর্থনৈতিকবিষয়ক পরামর্শদাতা; ইকোনমিক ব্যুরোতে মানিটারি অ্যাফেয়ার্স অফিসের উপ-পরিচালক এবং চীন, হংকং, তাইওয়ান, গিনি ও ওয়াশিংটনে দায়িত্ব পালন করেছেন।

তিনি ১৯৯২ সালে ফরেন সার্ভিসে যোগ দেন এবং মিনিস্টার-কাউন্সেলর পদে অধিষ্ঠিত হন।

তিনি ন্যাশনাল ডিফেন্স ইউনিভার্সিটির আইজেনহাওয়ার স্কুল থেকে এমএস, তুলানে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ এবং ডেলাওয়্যার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ ডিগ্রি অর্জন করেছেন।

তিনি ফরেন সার্ভিস ইনস্টিটিউটে ম্যান্ডারিন চাইনিজ, ইউক্রেনীয় ও ফরাসি ভাষা শিখেছেন।

মিলের স্ত্রী লিসা ও'ডোনেল পেশায় একজন শিক্ষক।  মিল দম্পতির দুই ছেলে থিও ও বেনেট। দুইজনই কলেজে পড়ছে। 

Comments

The Daily Star  | English
education in Bangladesh

As a nation, we are not focused on education

We have had so many reform commissions, but none on education, reflecting our own sense of priority.

15h ago