ছবিতে রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের বর্নাঢ্য জীবন

ব্রিটেনের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি সময় সিংহাসন অলংকৃত করেন রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ। বৃহস্পতিবার রাতে ৯৬ বছর বয়সে মারা গেলেন তিনি। 
১৯৭০ এর দশকে সৈকতে দাঁড়িয়ে ছবিটি তুলেছিলেন রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ। ছবি: রয়টার্স

ব্রিটেনের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি সময় সিংহাসন অলংকৃত করেন রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ। বৃহস্পতিবার রাতে ৯৬ বছর বয়সে মারা গেলেন তিনি। 

তার শাসনামলে তিনি একে একে ১৫ জন প্রধানমন্ত্রী পেয়েছেন। ক্ষমতায় এসেছেন  ১৪ জন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তিনি যুক্তরাজ্য এবং আরও ১৫ টি কমনওয়েলথ রাজ্যের রানি ছিলেন। তার শাসনামলে ভারত ও পাকিস্তানসহ অনেক দেশ ব্রিটিশ সাম্রাজ্য থেকে স্বাধীনতা লাভ করে।

ছবিতে তার জীবনের কিছু অংশ দেখে নেওয়া যাক।

 

১৯৯৬ সালের ৯ জুলাই ব্রিটেনে রাষ্ট্রীয় সফরে গিয়েছিলেন নেলসন ম্যান্ডেলা। সেসময় তার সঙ্গে বাকিংহাম প্যালেসে মধ্যাহ্নভোজের জন্য গাড়িতে চড়ে রওনা হয়েছিলেন রানি এলিজাবেথ। ছবি: রয়টার্স
২০০০ সালের ১৭ অক্টোবর ভ্যাটিকানে সফররত রানিকে স্বাগত জানান পোপ দ্বিতীয় জন পল। ছবি: রয়টার্স
২০১৪ সালের ২৪ জুন জনপ্রিয় টেলিভিশন সিরিজ ‘গেম অব থ্রোনসে’র কলাকুশলীর সঙ্গে দেখা করেন রানি এলিজাবেথ। সেসময় আয়রন থ্রোনের দিকে তাকিয়ে ছবি তোলেন তিনি। ছবি: রয়টার্স
২০১৯ সালের ৫ জুন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাঁখো, প্রিন্স অব ওয়েলস চার্লস, সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্প, সাবেক জার্মান চ্যান্সেলর এঙ্গেলা মার্কেল, ডাচ প্রধানমন্ত্রী মার্ক রুট ও কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সঙ্গে রানি এলিজাবেথ।  ছবি: রয়টার্স
১৯৬১ সালের ৫ জুন রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ ও প্রিন্স ফিলিপ সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি ও ফার্স্ট লেডি জ্যাকুলিন কেনেডির সঙ্গে লন্ডনের বাকিংহাম প্যালেসে। ছবি: রয়টার্স
২০১১ সালের ২৪ মে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও ফার্স্ট লেডি মিশেল ওবামার সঙ্গে রানি এলিজাবেথ ও ডিউক অব এডিনবার্গ প্রিন্স ফিলিপ।  ছবি: রয়টার্স
১৯৫৯ সালে লন্ডনে বাকিংহামর সামনে রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ ও প্রিন্স ফিলিপ। ছবি: রয়টার্স 

 

Comments

The Daily Star  | English

Trade at centre stage between Dhaka, Doha

Looking to diversify trade and investments in a changed geopolitical atmosphere, Qatar and Bangladesh yesterday signed 10 deals, including agreements on cooperation on ports, and overseas employment and welfare.

5h ago