কোচের কাছ থেকে পুরস্কার পেলেন খালেদ

স্টিভ রোডস মানিব্যাগ থেকে চকচকে ৫০০ টাকার নোট ধরিয়ে দিলেন পেসার সৈয়দ খালেদ আহমেদের হাতে। টাকার অঙ্ক হয়ত সামান্য কিন্তু তা হাতে নিয়েই যেন রাজ্য জিতে যাওয়ার খুশি এই পেসারের। নোটটি বারবার ঘুরিয়ে দেখাচ্ছিলেন মোস্তাফিজুর রহমানকে। ভাবটা এমন, ‘দেখ আমি পেয়েছি, তুমি কিন্তু পেলে না।’ ঘটনা হলো গুরুর কাছ থেকে যে পেয়েছেন ভালো বোলিংয়ের পুরস্কার।
Syed Khaled Ahmed
খালেদ আহমেদকে ভাল বোলিংয়ের পুরস্কার দিচ্ছেন স্টিভ রোডস। ছবি: ফিরোজ আহমেদ

স্টিভ রোডস মানিব্যাগ থেকে চকচকে ৫০০ টাকার নোট ধরিয়ে দিলেন পেসার সৈয়দ খালেদ আহমেদের হাতে। টাকার অঙ্ক হয়ত সামান্য কিন্তু তা হাতে নিয়েই যেন রাজ্য জিতে যাওয়ার খুশি এই পেসারের। নোটটি বারবার ঘুরিয়ে দেখাচ্ছিলেন মোস্তাফিজুর রহমানকে। ভাবটা এমন, ‘দেখ আমি পেয়েছি, তুমি কিন্তু পেলে না।’ ঘটনা হলো গুরুর কাছ থেকে যে পেয়েছেন ভালো বোলিংয়ের পুরস্কার।

শনিবার মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টেস্ট শুরুর আগের দিন অনুশীলনে কোচ চ্যালেঞ্জ দিয়েছিলেন খালেদকে। কথা ছিল, লাইন লেন্থ ঠিক রেখে এক জায়গায় বল করার চ্যালেঞ্জ জিতলে খালেদ পাবেন পুরস্কার আর না পারলে কোচকেই দিতে হবে উলটো উপহার। সে চ্যালেঞ্জে জিতেছেন খালেদই।

দ্য ডেইলি স্টারকে খালেদ বলেন,  ‘কোচ আমাকে একটা জায়গায় বল করতে বলেছিলেন। বলেছিলেন যেন নো বল না হয়। আমি সফলভাবে সেটা করতে পারায় ৫০০ টাকা দিয়েছেন। না পারলে আমাকেই দিতে হতো।’

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর থেকে এসেই দলে একজন লম্বা ও জোরে বল করতে পারা পেসার খুঁজছিলেন রোডস। উচ্চতা আর গতি দুটোর মিশে খালেদকে বেশ মনে ধরেছে ইংলিশ কোচের। সিলেট টেস্টের আগে সে মুগ্ধতা প্রকাশ করেছিলেন এভাবে, ‘খালেদকে নিয়ে আমি খুব মুগ্ধ, বিশেষ করে সে টেস্ট প্রস্তুতিতে যোগ দেওয়ার পর। ঘরোয়া ক্রিকেটে মাত্রই সে ১০ উইকেট নিয়ে এসেছে। সেটা হয়েছে অনেকটা ফ্লাট উইকেটে। তার উচ্চতা আছে, উইকেটে জোরে বল আঘাত করতে পারে। সে অবশ্যই এমন এক বোলার যে প্রায় সব কন্ডিশনেই বল করতে পারে।’

দীর্ঘকায় পেসার খালেদ এবারই প্রথম টেস্ট স্কোয়াডে ডাক পান। নিজের ঘরের মাঠ সিলেটে অভিষেক না হলেও মিরপুরের সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে একাদশে জোর বিবেচনায় আছেন তিনি।

 

 

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

7h ago