মুশফিকের ইতিহাসে দ্বিতীয় দিনটাও বাংলাদেশের
![](https://bangla.thedailystar.net/sites/default/files/styles/big_202/public/feature/images/mushfiq_0.jpg?itok=O79iUbDq×tamp=1542019670)
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে মিরপুর টেস্টের দ্বিতীয় দিনটাও নিজেদের করে নিয়েছে টাইগাররা। তার সব কৃতিত্বই উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান মুশফিকুর রহীমের। দারুণ এক ডাবল সেঞ্চুরিতে রানের পাহাড় গড়ে বাংলাদেশ। আর শেষ বেলায় প্রতিপক্ষ অধিনায়ককে ফিরিয়ে দলকে আরও এগিয়ে দেন তাইজুল ইসলাম। দ্বিতীয় দিন শেষে জিম্বাবুয়ের চেয়ে ৪৯৭ রানে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ।
নিজেদের প্রথম ইনিংসে ৭ উইকেটে ৫২২ রান করে ইনিংস ঘোষণা করেছিল বাংলাদেশ। মুশফিকের ডাবল সেঞ্চুরিতেই বড় সংগ্রহ করতে পারে টাইগাররা। ডাবল সেঞ্চুরিতে নতুন ইতিহাসই রচনা করেছেন মুশফিক। টেস্ট ক্রিকেটের ১৪১ বছরের ইতিহাসে তিনিই প্রথম ব্যাটসম্যান যিনি উইকেটরক্ষক হিসেবে দুটি ডাবল সেঞ্চুরি করলেন।
দেশেরও একমাত্র ব্যাটসম্যান যিনি দুটি ডাবল সেঞ্চুরি মালিক। সময়ের হিসেবেও দেশের সর্বোচ্চ ইনিংসটিও এখন তার। পাশাপাশি দেশের ব্যাটসম্যান হিসেবে সবচেয়ে বেশি বল খেলার রেকর্ডটিও তার। আর চতুর্থ উইকেটে মুমিনুল হকের সঙ্গে রেকর্ড জুটি গড়ার পর এদিন অষ্টম উইকেটে মেহেদী হাসান মিরাজের সঙ্গেও গড়েন নতুন রেকর্ড জুটি।
দিনশেষে ১ উইকেটে ২৫ রান করে দিন শেষ করেছে জিম্বাবুয়ে। সবমিলিয়ে মুশফিকের দিনেই মিরপুর টেস্টে দারুণভাবে এগিয়ে বাংলাদেশ।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: (দ্বিতীয় দিন শেষে)
বাংলাদেশ প্রথম ইনিংস: ৫২২/৬ (ডিঃ) (১৬০ ওভার) (লিটন ৯, ইমরুল ০, মুমিনুল ১৬১, মিঠুন ০, মুশফিক ২১৯*, তাইজুল ৪, মাহমুদউল্লাহ ৩৬, আরিফুল ৪, মিরাজ ৬৮*; জার্ভিস ৫/৭১, চাতারা ১/৩৪, টিরিপানো ১/৬৫, রাজা ০/১১১, উইলিয়ামস ০/৮০, মাভুটা ০/১৩৭, মাসাকাদজা ০/৭)।
জিম্বাবুয়ে প্রথম ইনিংস: ২৫/১ (১৮ ওভার) (মাসাকাদজা ১৪, চারি ১০*, টিরিপানো ০*; মোস্তাফিজ ০/১১, খালেদ ০/৬, তাইজুল ১/৫, মিরাজ ০/২)।
মাসাকাদজাকে ফেরালেন তাইজুল
ব্যক্তিগত ৭ রানে জিম্বাবুয়ের অধিনায়ক হ্যামিল্টন মাসাকাদজাকে জীবন দিয়েছিলেন আরিফুল হক। তবে খুব বেশি ক্ষতি করার আগেই তাকে ফিরিয়েছেন তাইজুল ইসলাম। স্লিপে মেহেদী হাসান মিরাজের তালুবন্দি করে সাজঘরে ফিরিয়েছেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ককে। আউট হওয়ার ৪৪ বলে ২টি চারের ১৪ রান করেন তিনি।
১৫ ওভার শেষে জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ ১ উইকেটে ২০ রান। ৬ রান নিয়ে ব্যাট করছেন ব্রায়ান চারি। নাইটওয়াচম্যান হিসেবে মাঠে নেমেছেন ডোনাল্ড টিরিপানো।
মাসাকাদজাকে জীবন দিলেন আরিফুল
প্রথম স্লিপে দাঁড়িয়ে ছিলেন মোহাম্মদ মিঠুন। বল তার দিকেই আসছিল। কিন্তু দ্বিতীয় স্লিপ থেকে লুফে নিতে বাঁদিকে ঝাঁপিয়ে পড়লেন আগের ম্যাচে অভিষেক হওয়া আরিফুল হক। তালুবন্দি করতে পারেননি। ফলে ৭ রানে জীবন পান জিম্বাবুয়ে দলের অধিনায়ক হ্যামিল্টন মাসাকাদজা। আর অভিষিক্ত সৈয়দ খালেদ আহমেদের প্রথম টেস্ট উইকেট পাওয়ার অপেক্ষাটা বাড়ল।
৪ ওভার শেষে জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ বিনা উইকেটে ৭ রান। মাসাকাদজা ৭ ও ব্রায়ান চারি ০ রানে ব্যাটিং করছেন।
বাংলাদেশের ইনিংস ঘোষণা
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বাংলাদেশ প্রথম ইনিংস: ৫২২/৬ (ডিঃ) (১৬০ ওভার) (লিটন ৯, ইমরুল ০, মুমিনুল ১৬১, মিঠুন ০, মুশফিক ২১৯*, তাইজুল ৪, মাহমুদউল্লাহ ৩৬, আরিফুল ৪, মিরাজ ৬৮*; জার্ভিস ৫/৭১, চাতারা ১/৩৪, টিরিপানো ১/৬৫, রাজা ০/১১১, উইলিয়ামস ০/৮০, মাভুটা ০/১৩৭, মাসাকাদজা ০/৭)।
বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ রানের ইনিংসটা খেলেছেন মুশফিকুর রহীম। সাকিব আল হাসানের ২১৭ রান পেরিয়ে ২১৯ রান করার পর ইনিংস ঘোষণা করেছেন বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ঘোষণার আগে প্রথম ইনিংসে ৭ উইকেটে ৫২২ রান করেছে টাইগাররা।
একই সঙ্গে এক ইনিংসে সর্বোচ্চ বল খেলার রেকর্ডটাও গড়েছেন মুশফিক। এক ইনিংসে সবচেয়ে বেশি বল খেলার রেকর্ডটি এতদিন ছিল মোহাম্মদ আশরাফুলের। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তার ১৯০ রানের ইনিংসে খেলেছিলেন ৪১৭ বল। মুশফিক খেলেছেন ৪২১টি বল।
এদিন নিজের ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ ইনিংসটি খেলেছেন মেহেদী হাসান মিরাজও। ভারতের বিপক্ষে ৫১ রানের ইনিংসটি ছিল সর্বোচ্চ। এদিন অপরাজিত ৬৮ রানের ইনিংস খেলেছেন এ অলরাউন্ডার।
মুশফিকের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি
বাংলাদেশের ব্যাটসম্যান হিসেবে দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন মুশফিকুর রহীম। শুরু থেকেই দারুণ সাবলীল ব্যাট করতে থাকা এ ব্যাটসম্যান সিকান্দার রাজার বলে স্কয়ার লেগে ঠেলে দিয়ে ডাবল সেঞ্চুরির উল্লাসে মেতে ওঠেন মুশফিক। ৪০৭ বলে ১৬টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে এ রান করেন এ উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান।
১৮৩ বলে নিজের সেঞ্চুরি স্পর্শ করেছিলেন মুশফিক। তবে দ্বিতীয় সেঞ্চুরিটা তুলতে কিছুটা ধীরে গতিতে ব্যাট চালিয়েছেন তিনি। বিশেষ করে প্রথম সেশনে বেশ দেখে শুনেই ব্যাট করেছেন এ ব্যাটসম্যান।
এর আগে ২০০২ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিজের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন মুশফিক। যা ছিল প্রথম বাংলাদেশি কোন ব্যাটসম্যানের ডাবল সেঞ্চুরি। এবার প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে একাধিক ডাবল সেঞ্চুরি করলেন মিস্টার ডিপেন্ডেবল।
১৫৫ ওভার শেষে বাংলাদেশ দলের সংগ্রহ ৭ উইকেটে ৪৯২ রান। ২০৫ রান নিয়ে উইকেটে আছেন মুশফিক। মেহেদী হাসান মিরাজ ব্যাট করছেন ৫২ রানে।
মিরাজের হাফসেঞ্চুরি
এক প্রান্তে ১ রানের জন্য ডাবল সেঞ্চুরি থেকে দূরে আছেন মুশফিক। অপর প্রান্তে হাফসেঞ্চুরির অপেক্ষায় ছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। তবে সিকান্দার রাজার বলে কিছুটা আগ্রাসী ব্যাটিং করেই ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ফিফটি পূরণ করেন এ অলরাউন্ডার। ৭৮ বলে করা ফিফটিটি ছক্কা মেরেই স্পর্শ করেন মিরাজ।
মুশফিক-মিরাজ জুটিতে একশ রান
অষ্টম উইকেটে দারুণ এক জুটি গড়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজ ও মুশফিকুর রহীম। এগিয়ে যাচ্ছেন রেকর্ডের দিকে। সিকান্দার রাজার বলে থার্ডম্যানে ঠেলে দিয়ে ২ রান নিয়ে এ জুটির স্পর্শ করেন মিরাজ। অষ্টম উইকেটে সর্বোচ্চ জুটিটি ১১৩ রানের।
ডাবল সেঞ্চুরির পথে মুশফিক
১৯৪ রানে কট বিহাইন্ডের জোরালো আবেদনের পর রিভিউ নিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। তবে ব্যাটে না লাগায় এখনও উইকেটে আছেন মুশফিকুর রহীম। এগিয়ে যাচ্ছেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরির পথে। ৫ রান দূরে আছেন তিনি। তার সঙ্গে দারুণ ব্যাটিং করছেন মেহেদী হাসান মিরাজও। এর মধ্যেই এ দুই ব্যাটসম্যানের জুটিতে এসেছে ৯২ রান।
এক ইনিংসে সবচেয়ে বেশি বল খেলার রেকর্ডেও দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছেন মুশফিক। সবার উপরে থাকা মোহাম্মদ আশরাফুল তার ১৯০ রানের ইনিংসে খেলেছিলেন ৪১৭ বল। চা বিরতির আগে মুশফিক খেলেছেন ৩৯৩ বল।
চা বিরতির আগে বাংলাদেহস দলের সংগ্রহ ১৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ৪৭০ রান। ১৯৫ রানে উইকেটে আছেন মুশফিক। মিরাজ ব্যাট করছেন ৪০ রানে।
লম্বা সময় ব্যাট করার নতুন রেকর্ড মুশফিকের
বাংলাদেশের অভিষেক টেস্টে ১৪৫ রানের ইনিংস খেলেছিলেন আমিনুল ইসলাম বুলবুল। সে ইনিংসে ৫৩৫ মিনিট ক্রিজে ছিলেন। এতো দিন এটাই ছিল সময়ের দিক থেকে সর্বোচ্চ ইনিংস। দ্বিতীয় দিনের চা বিরতির আগেই তাকে ছাড়িয়ে গেছেন মুশফিক। দেশের হয়ে এখন লম্বা সময় ব্যাট করার রেকর্ড এ উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যানের।
মুশফিক-মিরাজ জুটিতে পঞ্চাশ
লাঞ্চের পর হঠাত করেই যেন খেই হারিয়ে বসেছিল বাংলাদেশ দল। দ্রুতই দুই উইকেট হারিয়ে ফেলে তারা। তবে মেহেদি হাসান মিরাজকে নিয়ে আবার দলের হাল ধরেছেন মুশফিকুর রহীম। এর মধ্যেই পঞ্চাশ রানের জুটি গড়েছেন এ দুই ব্যাটসম্যান। সিকান্দার রাজার বলে মিডঅফ দিয়ে চার মারার পরের বলেই মিডউইকেট সীমানার উপর দিয়ে ছক্কা মেরে এ জুটির পঞ্চাশ স্পর্শ করেন মুশফিক। ৬৪ বলে এসেছে এ জুটির অর্ধশত।
১৩৯ ওভার শেষে বাংলাদেশ দলের সংগ্রহ ৭ উইকেয়ে ৪৩৫ রান। ১৭৭ রান নিয়ে ব্যাট করছেন মুশফিক। মিরাজ উইকেটে আছেন ২৩ রান নিয়ে।
ফিরে গেলেন আরিফুলও
সিলেট টেস্টে দারুণ ব্যাটিং করেছিলেন আরিফুল হক। দুই ইনিংসেই বাংলাদেশের সেরা ব্যাটসম্যান ছিলেন তিনি। তাই টাইগারদের বড় সংগ্রহের পথে তার উপর প্রত্যাশাটা ছিল বেশি। কিন্তু হতাশ করেছেন এ ব্যাটসম্যান। কাইল জার্ভিসের বলে ড্রাইভ করতে গিয়ে পয়েন্টে ধরা পড়েন ব্রায়ান চারির হাতে। ১৮ বলে ৪ রান করেছেন আরিফুল।
আরিফুলকে শিকার করে নিজের পঞ্চম উইকেট তুলে নিলেন জার্ভিস। চলতি সিরিজে দারুণ ছন্দে থাকা এ পেসারের এটা তৃতীয় পাঁচ উইকেট শিকার।
১২৮ ওভার শেষে বাংলাদেশ দলের সংগ্রহ ৭ উইকেটে ৩৮৩ রান। ১৪৫ রান নিয়ে ব্যাট করছেন মুশফিকুর রহীম। নতুন ব্যাটসম্যান হিসেবে মাঠে নেমেছেন মেহেদি হাসান মিরাজ। উইকেটে আছেন ৩ রান নিয়ে।
লাঞ্চের পরই ফিরলেন মাহমুদউল্লাহ
ঠিক কি করতে গিয়েছিলেন নিজেও বলতে পারবেন না অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ। জায়গায় দাঁড়িয়ে অফস্টাম্পের বেশ বাইরের বল খোঁচা দিতে গিয়ে তার মাশুল দেন তিনি। ফলে কাইল জার্ভিসের বলে উইকেটরক্ষক রেগিস চাকাভার হাতে ধরা পরে সাজঘর মুখী হন অধিনায়ক। তাতে ভাঙে ৭৩ রানের জুটি। তবে এর আগে বেশ ধৈর্য নিয়েই ব্যাট করছিলেন তিনি। ১১০ বলে করেছেন ৩৬ রান।
১২২ ওভার শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ উইকেটে ৩৭২ রান। ১৪১ রান নিয়ে উইকেটে অপরাজিত আছেন মুশফিকুর রহীম। নতুন ব্যাটসম্যান হিসেবে মাঠে নেমেছেন আরিফুল হক।
দ্বিতীয় দিনের প্রথম সেশনে কোন উইকেট পড়েনি বাংলাদেশের
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
(দ্বিতীয় দিনের লাঞ্চ পর্যন্ত)
বাংলাদেশ প্রথম ইনিংস: ৩৬৫/৫ (১২০ ওভার) (লিটন ৯, ইমরুল ০, মুমিনুল ১৬১, মিঠুন ০, মুশফিক ব্যাটিং ১৩৫* , তাইজুল ৪, মাহমুদউল্লাহ ব্যাটিং ৩৫* ; জার্ভিস ৩/৫৬, চাতারা ১/৩৪, টিরিপানো ১/৪৫, রাজা ০/৬৩, উইলিয়ামস ০/৪৮, মাভুটা ০/৯৫, মাসাকাদজা ০/৭)।
দ্বিতীয় দিনের প্রথম সেশনটা দেখে শুনেই কাটিয়ে দিয়েছেন আগের দিনের দুই অপরাজিত ব্যাটসম্যান মুশফিকুর রহীম ও অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। দারুণ ব্যাটিং করে বাংলাদেশকে বড় সংগ্রহের পথে নিয়ে যাচ্ছেন এ দুই ব্যাটসম্যান। এর মধ্যেই ৬৬ রানের জুটি এসেছে তাদের ব্যাট থেকে। দিনের প্রথম ঘণ্টায় উইকেট থেকে ভালো সহায়তা পেয়েছিলেন জিম্বাবুয়ের তিন পেসার কাইল জার্ভিস, টেন্ডাই চাটারা ও ডোনাল্ড টিরিপানো। তবে টাইগার শিবিরে কোন ধাক্কা দিতে পারেননি।
লাঞ্চের আগে ১২০ ওভার শেষে বাংলাদেশ দলের সংগ্রহ ৫ উইকেটে ৩৬৫ রান। ১৩৫ রান নিয়ে উইকেটে আছেন মুশফিক। মাহমুদউল্লাহ ব্যাট করছেন ৩৫ রান নিয়ে।
মুশফিক-মাহমুদউল্লাহর জুটিতে পঞ্চাশ
মুমিনুল হক ও মুশফিকুর রহীমের দারুণ জুটির পর হঠাৎ ধাক্কা খেয়েছিল বাংলাদেশ। আগের দিনের শেষ বেলায় দুই উইকেট হারিয়ে ছিল দলটি। তবে দ্বিতীয় দিনে অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহকে নিয়ে দারুণ এক জুটি গড়েছেন মুশফিক। এর মধ্যেই তাদের জুটিতে এসেছে ৫০ রান।
শেন উইলিয়ামসের বলে লং অফে ঠেলে দিয়ে এ জুটির পঞ্চাশ রান পূর্ণ করেন মুশফিক। ১৫৩ বলে এ জুটির পঞ্চাশ পূর্ণ হয়। এ জুটিতে সেট ব্যাটসম্যান মুশফিকের অবদান মাত্র ১৩ রান।
প্রথম দিন শেষে সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বাংলাদেশ প্রথম ইনিংস: ৩০৩/৫ (৯০ ওভার) (লিটন ৯, ইমরুল ০, মুমিনুল ১৬১, মিঠুন ০, মুশফিক ১১১*, তাইজুল ৪, মাহমুদউল্লাহ ০*; জার্ভিস ৩/৪৮, চাতারা ১/২৮, টিরিপানো ১/৩৩, রাজা ০/৬৩, উইলিয়ামস ০/৩১, মাভুটা ০/৭৯, মাসাকাদজা ০/৭)।
Comments