টাইগারদের জয়ের জন্য চাই আট উইকেট

মিরপুর টেস্টে চতুর্থ দিনে নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করছে জিম্বাবুয়ে দল।

টাইগারদের জয়ের জন্য চাই আট উইকেট

৪৪৩ রানের বিশাল লক্ষ্য সামনে নিয়ে শুরুটা ভালোই করেছিল জিম্বাবুয়ে। অবশ্য মাঝে দুই দুটি সহজ জীবন পেলেন দুই ওপেনার। তবে শেষ বিকেলে দুই ওপেনারকে ফিরিয়েছে বাংলাদেশ। শেষ দিনে জয়ের জন্য তাই শেষ আট উইকেট চাই বাংলাদেশের। আর জয় পেতে জিম্বাবুয়ের চাই ৩৬৭ রান।

দিনের খেলা তখনও বাকি ছিল চার ওভার। তবে আলোক স্বল্পতায় তা আর খেলা হয়ে ওঠেনি। দুই উইকেটে ৭৬ রান তুলেই দিন শেষ করে জিম্বাবুয়ে। উইকেটে আছেন ইনফর্ম দুই ব্যাটসম্যান শেন উইলিয়ামস ও ব্রান্ডন টেইলর।

সংক্ষিপ্ত স্কোর: (চতুর্থ দিন শেষে)

বাংলাদেশ প্রথম ইনিংস: ৫২২/৬ (ডিক্লে)

দ্বিতীয় ইনিংস : ২২৪/৬ (ডিক্লে) (৫৪ ওভার)  (লিটন ৬, ইমরুল ৩, মুমিনুল ১, মিঠুন ৬৭  , মুশফিক ৭, মাহমুদউল্লাহ ১০১*, আরিফুল ৫, মিরাজ ২৭*; জার্ভিস ২/২৭, টিরিপানো ২/৩১, উইলিয়ামস ১/৬৯, রাজা ১/৩৯, মাভুটা ০/৫২)। 

জিম্বাবুয়ে প্রথম ইনিংস: ৩০৪

দ্বিতীয় ইনিংস (লক্ষ্য ৪৪৩): ৭৬/২ (৩০ ওভার)  (মাসাকাদজা ২৫, চারি ৪৩, টেইলর ব্যাটিং ৪, উইলিয়ামস ব্যাটিং ২ ; মোস্তাফিজ ০/২, তাইজুল ১/৩৪, খালেদ ০/১৫, মিরাজ ১/১৬, আরিফুল ০/৭)।

চারিকে ফেরালেন সেই তাইজুলই

তাইজুলের বলেই ব্রায়ান চারির ক্যাচ মিস করেছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। তখন চারি ছিলেন ০ রানে। এরপর ৪৩ রান করেছেন এ ওপেনার। শেষ পর্যন্ত তাকে ফেরাতে পেরেছেন টাইগাররা। ফিরিয়েছেন সেই তাইজুলই। এলবিডাব্লিউর ফাঁদে ফেলেছেন তাকে। রিভিউ নিয়েছিলেন চারি। তবে তাতে লাভ হয়নি। ৮২ বলে ৪৩ রানের ইনিংসে ৩টি চার ও ১টি ছক্কা মারেন চারি।

২৬ ওভার শেষে জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ ২ উইকেটে ৭২ রান। ব্রান্ডন টেইলর ২ এবং শেন উইলিয়ামস ১ রানে ব্যাট করছেন।

মাসাকাদজাকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙলেন মিরাজ

জিম্বাবুয়ের ওপেনিং জুটি ভাঙার সুযোগ দুই দুইবারই পেয়েছিল বাংলাদেশ। দুইবারই তা লুফে নিতে পারেননি মেহেদী হাসান মিরাজ। তবে শেষ পর্যন্ত ভয়ংকর হয়ে ওঠা এ জুটি ভাঙতে পেরেছেন টাইগাররা। বল হাতে নিয়ে হ্যামিল্টন মাসাকাদজাকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন মিরাজ। বল ব্যাটে লেগে মাস্কাদজার প্যাডে লেগে চলে যায় শর্ট লেগে দাঁড়ানো মুমিনুল হকের হাতে। ৬৮ বলে ২৫ রান করেছেন মাসাকাদজা।

২৪ ওভার শেষে জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ ১ উইকেটে ৬৮ রান। ৪২ রানে ব্যাট করছেন ব্রায়ান চারি। নতুন ব্যাটসম্যান হিসেবে মাঠে নেমেছেন ব্রান্ডন টেইলর। জয়ের জন্য জিম্বাবুয়ের চাই আরও ৩৭৫ রান।

চারি-মাসাকাদজার জুটিতে পঞ্চাশ

দুই দুইটি ক্যাচ ছাড়লেন মেহেদী হাসান মিরাজই। তার উপর জিম্বাবুয়ের নেওয়া একটা রিভিউ গেল টাইগারদের বিপক্ষে। ফলে জিম্বাবুয়ে শিবিরে কোন ধাক্কা দিতে পারেনি বাংলাদেশ। ব্রায়ান চারির সঙ্গে অধিনায়ক হ্যমিল্টন মাসাকাদজার দারুণ জুটিতে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে সফরকারী দলটি। এর মধ্যেই স্কোরবোর্ডে পঞ্চাশ রান যোগ করেছেন এ দুই ব্যাটসম্যান। ১৭ ওভারে আসে এ জুটির অর্ধশত।

১৮ ওভার শেসে জিম্বাবুয়ে দলের সংগ্রহ বিনা উইকেটে ৫৪ রান। চারি ৩৩ এবং মাসাকাদজা ২০ রানে ব্যাট করছেন।

মাহমুদউল্লাহর সেঞ্চুরির পর বাংলাদেশের ইনিংস ঘোষণা

দিনের শুরুটা ছিল ভয়াবহ ১২ রানে নেই ৩ উইকেট। এরপর আর ১২ রান যোগ করতে শেষ আরও এক উইকেট। এরপর মোহাম্মদ মিঠুনকে নিয়ে অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহর প্রতিরোধ। শতরানের জুটির পর আবার জোড়া ধাক্কা। কিন্তু মিরাজকে নিয়ে আবারো দারুণ এক জুটি গড়লেন অধিনায়ক। তাতে নিজের সেঞ্চুরি তো মিলেছেই, বাংলাদেশও পেয়েছে ৪৪২ রানের বড় লিড।

২০১০ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরিটা করেছিলেন তিনি। এরপর দ্বিতীয় সেঞ্চুরিটা পেলেন আট বছর পর। তার সেঞ্চুরিতে ভর করে ৬ উইকেটে ২২৪ রান করে ইনিংস ঘোষণা করে বাংলাদেশ। ১২২ বলে ৪টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ১০১ রান করে অপরাজিত থাকেন অধিনায়ক।

সংক্ষিপ্ত স্কোর: 

চতুর্থ দিন চা বিরতি পর্যন্ত 

বাংলাদেশ প্রথম ইনিংস: ৫২২/৬ (ডিক্লে)

জিম্বাবুয়ে প্রথম ইনিংস: ৩০৪ 

বাংলাদেশ দ্বিতীয় ইনিংস ২২৪/৬ (ডিক্লে)  (৫৪ ওভার)  (লিটন ৬, ইমরুল ৩, মুমিনুল ১, মিঠুন ৬৭, মুশফিক ৭, মাহমুদউল্লাহ ১০১*, আরিফুল ৫, মিরাজ ২৭*; জার্ভিস ২/২৭, ত্রিরিপানো ২/৩১, উইলিয়ামস ১/৬৯, রাজা ১/৩৯, মাভুটা ০/৫২)।

জেতার জন্য জিম্বাবুয়ের লক্ষ্য ৪৪৩ রান

মাহমুদউল্লাহ-মিরাজ জুটিতে পঞ্চাশ

লিড বড় করার লক্ষ্যে শুরু থেকেই আগ্রাসী ব্যাটিং করছিলেন অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। কম যাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। দ্রুতই পঞ্চাশ রানের জুটি গড়েছেন তারা। মিডউইকেট সিমার উপর দিয়ে দারুণ এক ছক্কা মেরে এ জুটির পঞ্চাশ স্পর্শ করেন অধিনায়ক। ৪৬ বলে আসে এ জুটির ৫০ রান।

৫০ ওভার শেষে বাংলাদেশ দলের সংগ্রহ ৬ উইকেটে ২০৪ রান। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরির দিকে এগিয়ে ৮৭ রানে ব্যাট করছেন মাহমুদউল্লাহ। মিরাজ উইকেটে আছেন ২১ রানে। বাংলাদেশের লিড ছাড়িয়েছে ৪২২ রানে।

টিকতে পারলেন না আরিফুলও

সিলেট টেস্টে দারুণ খেললেও মিরপুর টেস্টে জ্বলে উঠতে পারলেন না আরিফুল হক। প্রথম ইনিংসের মতো দ্বিতীয় ইনিংসেও ব্যর্থ হন এ ব্যাটসম্যান। শেন উইলিয়ামসের দারুণ এক বলে বোল্ড হয়েছেন এ ব্যাটসম্যান। ৮ বলে ৫ রান করেছেন আরিফুল। তবে বড় লিডের পথেই আছে বাংলাদেশ।

৪৩ ওভার শেষে বাংলাদেশ দলের সংগ্রহ ৬ উইকেটে ১৫৩ রান। ৫৭ রানে ব্যাট করছেন মাহমুদউল্লাহ। নতুন ব্যাটসম্যান হিসেবে মাঠে নেমেছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। এর মধ্যেই লিড ছাড়িয়েছে ৩৭১ রানে।

মিঠুনের বিদায়ে ভাঙল জুটি

আগের বলেই দারুণ এক ছক্কা হাঁকিয়েছিলেন মোহাম্মদ মিঠুন। পরের আবার গেলেন একই ভাবে খেলতে। কিন্তু ব্যাটে বলে ঠিকভাবে করতে না পারায় শূন্যে উঠে যায় বল। সে ক্যাচ লুফে নেন উইকেটরক্ষক বেগিস চাকাভা। ১১০ বলে ৪টি চার ও ১টি ছক্কায় ৬৭ রান করেছেন মিঠুন। মাহমুদউল্লাহর সঙ্গে ১১৮ রানের দারুণ এক জুটি গড়েছেন এ ব্যাটসম্যান।

৪০ ওভার শেষে বাংলাদেশ দলের সংগ্রহ ৫ উইকেটে ১৪৬ রান। ৫৪ রানে ব্যাট করছেন মাহমুদউল্লাহ। নতুন ব্যাটসম্যান হিসেবে মাঠে নেমেছেন আরিফুল হক।

মাহমুদউল্লাহ-মিঠুনের ফিফটি, জুটিতে শতরান

২৮ রানে ৪ উইকেট খুয়ানোর পর জুটি বেধেছিলেন মোহাম্মদ মিঠুন ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। দল ধুঁকছিল। শুরুর সেই বিপর্যয় কাটিয়ে জুটিতে তারা তুলে ফেলেছেন শতরান। ফিফটি তুলে নিয়েছেন দুজনের। টেস্টে মিঠুনের এটি প্রথম ফিফটি। ১০ ইনিংস পর ফিফটি পেয়েছেন মাহমুদউল্লাহ। দুজনের ব্যাটে এরমধ্যেই লিড সাড়ে তিনশো ছাড়িয়ে নিয়েছে বাংলাদেশ। 

মাহমুদউল্লাহ-মিঠুন জুটিতে পঞ্চাশ

২৫ রানেই চার উইকেট নেই। দুই ওপেনার সহ আগের ইনিংসের দুই সেঞ্চুরিয়ানও সাজঘরে। এরপর দলের ইনিংস মেরামতের হাল মোহাম্মদ মিথুনকে নিয়ে ধরেছেন অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ। এর মধ্যেই পঞ্চাশ রানের জুটি গড়েছেন। কাইল জার্ভিসের বলে কাভার  দিয়ে দারুণ এক চার মেরে এ জুটির পঞ্চাশ রান পূরণ করেন অধিনায়ক। ৭৩ বলে আসে জুটির পঞ্চাশ রান।

লাঞ্চের আগে ২৫ ওভার শেষে বাংলাদেশ দলের সংগ্রহ ৪ উইকেটে ৭৮ রান। মিঠুন ৩৪ ও মাহমুদউল্লাহ ২৪ রান নিয়ে ব্যাট করছেন। বাংলাদেশের লিড ছাড়িয়েছে ২৯৬ রানে।

সংক্ষিপ্ত স্কোর:

চতুর্থ দিন লাঞ্চ বিরতি পর্যন্ত

বাংলাদেশ প্রথম ইনিংস: ৫২২/৬ (ডিক্লে)।

দ্বিতীয় ইনিংস: ৭৮/৪  (২৫ ওভার) (লিটন ৬, ইমরুল ৩, মুমিনুল ১, মিঠুন ব্যাটিং ৩৪, মুশফিক ৭, মাহমুদউল্লাহ ব্যাটিং ২৪; জার্ভিস ২/১৯, টিরিপানো ২/১৫, উইলিয়ামস ০/৩৩, রাজা ০/৮)।

জিম্বাবুয়ে প্রথম ইনিংস: ৩০৪।

বাংলাদেশ ২৯৬ রানে এগিয়ে।

মুশফিকের বিদায়ে বিপদে বাংলাদেশ

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইনিংস খেলা মুশফিকুর রহীমও হতাশ করলেন। পানি পানের বিরতির পর প্রথম বলেই বিদায় নিয়েছেন এ ব্যাটসম্যান। ডোনাল্ড টিরিপানোর বলে পুল করতে গিয়ে স্কয়ার লেগে ধরা পড়েছেন ব্রান্ডন মাভুটার হাতে। ১৯ বলে ৭ রান করতে পেরেছেন এ উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান।

১৩ ওভার শেষে জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ ৪ উইকেটে ২৯ রান। ১১ রান নিয়ে ব্যাট করছেন মোহাম্মদ মিঠুন। নতুন ব্যাটসম্যান হিসেবে মাঠে নেমেছেন অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।

টিকলেন না মুমিনুলও

ফলো অন না করিয়ে নিজেরা ব্যাট করতে নেমেছিলেন দ্রুত রান তুলে বড় লক্ষ্য দিবেন ভেবেই। কিন্তু তাই করতে গিয়ে শুরুতেই বড় বিপদে পড়েছে বাংলাদেশ। দুই ওপেনারের পর এবার সাজঘরে ফিরেছেন আগের ইনিংসের সেঞ্চুরিয়ান মুমিনুল হক। ডোনাল্ড টিরিপানোর অফস্টাম্পের বেশ বাইরে করা বলে কাট করতে গিয়ে ধরা পড়েছেন উইকেটরক্ষক রেগিস চাকাভার হাতে। ৫ বলে ১ রান করেছেন মুমিনুল।

৬ ওভার শেষে বাংলাদেশ দলের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ১১ রান। মুশফিকুর রহীম ১ এবং মোহাম্মদ মিঠুন ০ রানে উইকেটে আছেন।   

ইমরুলের পর লিটনের বিদায়

দুই আগেই ওপেনিং জুটি ভেঙেছিলেন কাইল জার্ভিস। এবার তুলে নিলেন আরেক ওপেনার লিটন কুমার দাসকে। দারুণ এক বলে লিটনকে বোল্ড করেছেন তিনি। স্টাম্পে রাখা বলে রক্ষণাত্মক ঢঙেই খেলতে চেয়েছিলেন লিটন। কিন্তু সুইং করলে মিস করেন তিনি। বল আঘাত হানে তার অফস্টাম্পে। ১৪ বলে ৬ রান করেছেন এ ওপেনার।

৫ ওভার শেষে বাংলাদেশ দলের সংগ্রহ ২ উইকেটে ১০ রান। উইকেটে আছেন নতুন দুই ব্যাটসম্যান মুমিনুল হক ও মোহাম্মদ মিঠুন।  

শুরুতেই ফিরে গেলেন ইমরুল

লক্ষ্যটা ছিল দ্রুত রান বাড়ানোর। আর তা করতে গিয়ে ধরা পড়লেন ওপেনার ইমরুল কায়েস। কাইল জার্ভিসের অফস্টাম্পের বাইরের বলে কাট করেছিলেন ইমরুল। কিন্তু ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে ধরা পড়েন টেন্দাই মাভুটার হাতে। আউট হওয়ার আগে ১২ বলে ৩ রান করেছেন এ ওপেনার।

জিম্বাবুয়েকে ফলোঅন করায়নি বাংলাদেশ

সুযোগ ছিল জিম্বাবুয়েকে ফলোঅন করানোর। কিন্তু তা না করে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করছে বাংলাদেশ দল। মূলত পঞ্চম দিনে চতুর্থ ইনিংসে ব্যাট করার ঝুঁকি না নিতেই এমনটা করেছে টাইগাররা। চতুর্থ দিনের খেলা শুরুর কিছুক্ষণ আগে এ সিদ্ধান্ত জানান অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।

বাংলাদেশ প্রতিপক্ষের সবগুলো উইকেটই তুলে নিয়েছে স্পিনে। আর পঞ্চম দিনে এমনকি চতুর্থ দিনেও উইকেট ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। যার ইঙ্গিত আগের দিনেই বোঝা গিয়েছে। মাঝে মধ্যেই দুই একটি বল লাফিয়ে উঠেছে। সেখানে ব্যাটিং কিছুটা হলেও দুরূহ হয়ে উঠতে পারে। তাই  ঝুঁকি এড়াতেই এমনটা করেছে বাংলাদেশ।

তৃতীয় দিন শেষে সংক্ষিপ্ত স্কোর

বাংলাদেশ প্রথম ইনিংস: ৫২২/৬ (ডিক্লে)

জিম্বাবুয়ে প্রথম ইনিংস: ৩০৪ (১০৫.২ ওভার) (মাসাকাদজা ১৪, চারি ৫৩, টিরিপানো ৮, টেইলর ১১০, উইলিয়ামস ১১, রাজা ০, মুর ৮৩, চাকাভা ১০, মাভুটা ০, জার্ভিস ৯*, চাতারা (আহত অনুপস্থিত); মোস্তাফিজ ০/৫৮, খালেদ ০/৪৮, তাইজুল ৫/১০৭, মিরাজ ৩/৬১, মাহমুদউল্লাহ ০/১৪, আরিফুল ১/১০)।

Comments

The Daily Star  | English
NCP will not accept delay in Teesta master plan

Won’t accept any implementation delay: Nahid

National Citizen Party Convener Nahid Islam yesterday said his party would not accept any delay or political maneuver over implementing the Teesta master plan.

1h ago