লিভারপুলের বিপক্ষে পিএসজির জয়ে নেইমারের গোল

ইনজুরি পুরোপুরি কাটিয়ে না ওঠায় শঙ্কা ছিল খেলবেনই না। তবে এদিন পুরো ম্যাচই খেলেছেন নেইমার। তার দারুণ নৈপুণ্যে লিভারপুলের বিপক্ষে কাঙ্ক্ষিত জয় পেয়েছে প্যারিস সেইন্ট জার্মেই (পিএসজি)। খেলেছেন কিলিয়ান এমবাপেও। ফলে ২-১ গোলের স্বস্তির জয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের দ্বিতীয় রাউন্ডের আশা জিইয়ে রেখেছে ফরাসী চ্যাম্পিয়নরা।

ইনজুরি পুরোপুরি কাটিয়ে না ওঠায় শঙ্কা ছিল খেলবেনই না। তবে এদিন পুরো ম্যাচই খেলেছেন নেইমার। তার দারুণ নৈপুণ্যে লিভারপুলের বিপক্ষে কাঙ্ক্ষিত জয় পেয়েছে প্যারিস সেইন্ট জার্মেই (পিএসজি)। খেলেছেন কিলিয়ান এমবাপেও। ফলে ২-১ গোলের স্বস্তির জয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের দ্বিতীয় রাউন্ডের আশা জিইয়ে রেখেছে ফরাসী চ্যাম্পিয়নরা।

ম্যাচের ৬ মিনিটেই এগিয়ে যেতে পারতো পিএসজি। আনহেল দি মারিয়ার দারুণ এক দূরপাল্লার শট ঝাঁপিয়ে পড়ে ফিরিয়ে দেন লিভারপুল গোলরক্ষক অ্যালিসন বেকার। সাত মিনিট পরই গোল পায় দলটি। এমবাপের শট ডিফেন্ডাররা ঠিকভাবে বিপদমুক্ত করতে না পারলে ডিবক্সের মধ্যে পেয়ে যান জুয়ান বেরনাত। এক ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে বুদ্ধিদীপ্ত এক শটে লক্ষ্যভেদ করেন এ ফরাসী।

৩৬ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করে পিএসজি। গোলমুখে এমবাপের নেওয়া ক্রসে শট নেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন এডিসন কাভানি। তার শট ফিরিয়ে দেন অ্যালিসন। তবে ফিরতি বল ফাঁকায় পেয়ে যান নেইমার। আলতো টোকায় বল জালে জড়াতে কোন ভুল করেননি এ ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড।

৪৫ মিনিটে পেনাল্টি থেকে একটি গোল শোধ করে লিভারপুল। বাঁ প্রান্ত দিয়ে আক্রমণে যাওয়া সাদিও মানেকে ডিবক্সের মধ্যে ফাউল করে দি মারিয়া। শুরুতে পেনাল্টির বাঁশি না বাজালেও পড়ে খেলোয়াড়দের আবেদনে পেনাল্টির সিদ্ধান্ত দেন রেফারি।

৭০ মিনিটে নেইমার নেওয়া কর্নার থেকে দারুণ এক হেড নিয়েছিলেন মারকুইনহোস। তবে দুর্ভাগ্য তাদের। বারপোস্টে লেগে ফিরে আসে। ম্যাচের যোগ করা সময়ে নেইমারের নেওয়া ফ্রিকিক দারুণ দক্ষতায় ফিরিয়ে দেন লিভারপুল গোলরক্ষক অ্যালিসন। ফলে ২-১ গোলের জয় নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয় ফরাসী চ্যাম্পিয়নদের।

এ জয়ে পাঁচ ম্যাচে ৮ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এলো পিএসজি। ‘সি’ গ্রুপের অপর ম্যাচে রেড স্টার বেলগ্রেডকে ৩-১ গোলে হারিয়ে ৯ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে নাপোলি। ৬ পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয় স্থানে আছে লিভারপুল। ৪ পয়েন্ট পাওয়া বেলগ্রেডের দ্বিতীয় রাউন্ড ওঠার স্বপ্ন অনেকটাই ফিকে হয়ে গেছে।

Comments

The Daily Star  | English

Ban on plastic bags a boon for eco-friendly sacks

Availability of raw materials now a challenge

3h ago