স্ট্রাইকারের আগে ডিফেন্ডার কিনতে হচ্ছে বার্সেলোনাকে

বিশ্বকাপ জয়ী ডিফেন্ডার স্যামুয়েল উমতিতির চলতি মৌসুমে মাঠে ফেরার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। তার উপর আবার পায়ের পেশীর চোটে ছিটকে গেলেন থমাস ভারমিউলেন। কমপক্ষে এক মাস মাঠের বাইরে থাকতে হবে তাকে। তাই বাধ্য হয়েই শীতের দলবদলে ডিফেন্ডার খুঁজতে হচ্ছে কাতালান ক্লাবটিকে। অথচ লুইস সুয়ারেজের বিকল্প স্ট্রাইকার খুঁজতে উঠে পড়ে লেগেছিল দলটি।
ফাইল ছবি: এএফপি

বিশ্বকাপ জয়ী ডিফেন্ডার স্যামুয়েল উমতিতির চলতি মৌসুমে মাঠে ফেরার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। তার উপর আবার পায়ের পেশীর চোটে ছিটকে গেলেন থমাস ভারমালেন। কমপক্ষে এক মাস মাঠের বাইরে থাকতে হবে তাকে। তাই বাধ্য হয়েই শীতের দলবদলে ডিফেন্ডার খুঁজতে হচ্ছে কাতালান ক্লাবটিকে। অথচ লুইস সুয়ারেজের বিকল্প স্ট্রাইকার খুঁজতে উঠে পড়ে লেগেছিল দলটি।

মাঠে চলতি মৌসুমের সময়টা খারাপ যাচ্ছে না বার্সেলোনার। লা লিগায় শীর্ষে আছে তারা, চ্যাম্পিয়ন্স লিগেও সবার আগে শেষ ষোলোতে নাম লিখিয়েছে। কিন্তু দুশ্চিন্তা ওই ইনজুরি নিয়েই। নিয়মিতই একের পর এক খেলোয়াড় ইনজুরিতে পড়ছেন। ফলে সেরা একাদশ সাজাতেই হিমসিম খেতে হচ্ছে কোচ এরনাস্তো ভালভারদেকে। মাঝে একবার বার্সেলোনা বি দল থেকেও খেলোয়াড় স্কোয়াডে নিয়েছিলেন তিনি।

উমতিতি ও ভারমালেন ইনজুরিতে পড়ায় সেন্ট্রাল ব্যাক হিসেবে দলে কেবল জেরার্দ পিকে ও ক্লেঁমো লিংলেই আছেন। তাদের উপর চাপটা তাই অনেক বেশি। বিকল্প না থাকায় পুরো ম্যাচ তাদেরই খেলতে হবে। তার উপর এ দুই খেলোয়াড়ের একজন ইনজুরিতে পড়লে তো একাদশ সাজানোই কঠিন হয়ে পড়বে।

তাই সব বিবেচনা করে জানুয়ারিতে একজন ডিফেন্ডার কেনার দিকে সবার আগে নজর দিচ্ছে বার্সেলোনা। স্পেনের জনপ্রিয় গণমাধ্যম মুন্ডো দিপার্তিভো জানিয়েছে এমনটাই। রিয়াল সোসিয়েদাদের দিয়াগো লোরেন্তে, এফসি কনের জর্জ মেরে ও চেলসির আন্দ্রেয়াস ক্রিস্টেনসেন আছেন তাদের পছন্দের তালিকায়।

ফরোয়ার্ডদের কল্যাণে চলতি মৌসুমটা ভালো গেলেও ডিফেন্স বেশ নড়বড়ে বার্সেলোনার। লালিগায় এখন পর্যন্ত ১৬ ম্যাচ খেলে ১৯টি গোল হজম করেছে তারা। পয়েন্ট তালিকায় প্রথম সাত দলের মধ্যে তাদের রেকর্ডই সবচেয়ে বাজে। তাই পরিষ্কারভাবেই মানসম্মত ডিফেন্ডার খুব প্রয়োজনীয় হয়ে পড়েছে দলটির।

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

5h ago