‘যা চায় তাই করতে পারে মেসি’

ক্যারিয়ারের শুরুতে গোল করাটাই ছিল লিওনেল মেসির মূল কাজ। সে কাজ তো নিয়মিতভাবে করে যাচ্ছেন, সঙ্গে ধীরে ধীরে প্লে-মেকার হিসেবেও নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। লুইস সুয়ারেজ, উসমান দেম্বেলে, ফিলিপ কৌতিনহোদের পেছনে থেকে খেলেও পাচ্ছেন সাফল্য। সাবেক সতীর্থ আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা তাই বললেন, ‘যা চান তাই করতে পারেন মেসি।’

ক্যারিয়ারের শুরুতে গোল করাটাই ছিল লিওনেল মেসির মূল কাজ। সে কাজ তো নিয়মিতভাবে করে যাচ্ছেন, সঙ্গে ধীরে ধীরে প্লে-মেকার হিসেবেও নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। লুইস সুয়ারেজ, উসমান দেম্বেলে, ফিলিপ কৌতিনহোদের পেছনে থেকে খেলেও পাচ্ছেন সাফল্য। সাবেক সতীর্থ আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা তাই বললেন, ‘যা চান তাই করতে পারেন মেসি।’

বার্সেলোনার প্রাণ ভোমরা মেসি। তাকে ঘিরেই সব পরিকল্পনা গড়ে থাকে দলটি। সাম্প্রতিক সময়ে দারুণ ছন্দেও আছেন এ তারকা। বড় দিনের ছুটিতে যাওয়ার আগে চলতি মৌসুমের সর্বোচ্চ গোলদাতা তিনি। শুধু তাই নয়, এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি এসিস্ট করেছেন, সুযোগও তৈরি করেছেন সবচেয়ে বেশি।  আর ড্রিবলিংয়ে তো বরাবরই সেরা। এমনকি সবচেয়ে বেশি মূল্যবান পাসও দিয়েছেন এ আর্জেন্টাইন।

বার্সেলোনার হয়ে মেসির সঙ্গে দীর্ঘদিন একসঙ্গে খেলেছেন ইনিয়েস্তা। তার খেলার ধরন সম্পর্কে খুব ভালো করেই জানেন তিনি। তবে সাম্প্রতিক সময়ে মেসির ক্ষুধা যেন আরও বেড়েছে বলে মনে করেন ২০১০ বিশ্বকাপ জয়ী এ স্প্যানিশ তারকা। তার মতে, বয়স যতই বাড়ছে ততোই যেন পরিণত হচ্ছেন মেসি। প্রতিনিয়তই মুগ্ধ করে যাচ্ছেন ক্রীড়ামোদীদের।

বড় দিনের ছুটিতে স্পেনে ফিরে স্থানীয় শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যম মুন্ডো দিপার্তিভোকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে উচ্ছ্বসিত প্রশংসাই করেছেন ইনিয়েস্তা, ‘যা চায় তাই করতে পারে মেসি। যে কোন পজিশনে সে বিশ্বের সেরা। সে ভিন্ন ধরণের খেলোয়াড়। খেলার জন্য তার নির্দিষ্ট কোন সীমানা নেই। সে যে কোন জায়গায় চাইলেই খেলতে পারে। পাশাপাশি গোলও করতে পারে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে সে এটা ধারাবাহিকভাবে করতে পারে।’

ইনিয়েস্তা দল ছাড়ার পর বার্সেলোনার অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন মেসি। নেতা হিসেবেও মেসিকে এগিয়ে রেখেছেন এ স্প্যানিশ। অধিনায়ক হিসেবেও মেসি অনেক বড় কিছু অর্জন করবেন বলে মনে করছেন ইনিয়েস্তা।

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

6h ago