গণমাধ্যমের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ আংশিক স্বাধীন: মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল

আসন্ন জাতীয় নির্বাচন, সমসাময়িক রাজনীতি, ঘটনা-দুর্ঘটনা ও তার ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ নিয়ে দ্য ডেইলি স্টারের বিশেষ আয়োজন নির্বাচন সংলাপ ২০১৮ অনুষ্ঠানে আজকের (২৭ ডিসেম্বর) পর্বে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট সাংবাদিক নেতা এবং একুশে টেলিভিশনের প্রধান সম্পাদক মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল। উপস্থাপনায় ছিলেন সাংবাদিক গোলাম মোর্তোজা।

আসন্ন জাতীয় নির্বাচন, সমসাময়িক রাজনীতি, ঘটনা-দুর্ঘটনা ও তার ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ নিয়ে দ্য ডেইলি স্টারের বিশেষ আয়োজন নির্বাচন সংলাপ ২০১৮ অনুষ্ঠানে আজকের (২৭ ডিসেম্বর) পর্বে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট সাংবাদিক নেতা এবং একুশে টেলিভিশনের প্রধান সম্পাদক মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল। উপস্থাপনায় ছিলেন সাংবাদিক গোলাম মোর্তোজা।

নির্বাচনের প্রচারণার সময় সাংবাদিকরা আক্রান্ত হচ্ছেন। এমন পরিস্থিতিতে অভিযোগ উঠেছে সাংবাদিক নেতাদের ভূমিকা নিয়ে। এ বিষয়ে একজন সাংবাদিক নেতা হিসেবে মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল বলেন, “গণমাধ্যমের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ আংশিক স্বাধীন। বাংলাদেশে বিচারহীনতার সংস্কৃতি খুব শক্তভাবে প্রতিষ্ঠিত। দেশ স্বাধীনের পর এতোগুলো বছরে বেশিরভাগ সাংবাদিক হত্যার বিচার হয়নি। এক্ষেত্রে দায়-দায়িত্ব স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়কে নিতে হবে। সাংবাদিক সংগঠনগুলো বিভিন্ন সময় প্রতিবাদ করেছে, অনশন করেছে। কিন্তু, এছাড়া আর কীই বা তারা করতে পারে?”

উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, “সাগর-রুনি হত্যার বিচার চেয়ে সাংবাদিক সংগঠনগুলো সব ধরনের আন্দোলন করেছে। এরপর প্রায়োরিটি বদলে যায়। চলে আসে ওয়েজবোর্ডের আন্দোলন। অথবা ডিজিটাল আইন বা সম্প্রচার আইন নিয়ে আন্দোলনটা সামনে চলে আসে।”

তিনি মনে করেন, সংগঠনগুলোর পক্ষে এর চেয়ে বেশি কিছু করা সম্ভব হয় না। সাংবাদিকদের রাজনৈতিক সম্পৃক্ততার কারণে সংগঠনগুলোতে বিভেদ থাকে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

এই সাংবাদিক নেতা আরও মনে করেন- সাংবাদিকদের নিরাপত্তার জন্যে কেনো আন্দোলন করতে হবে? আমরাতো সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা চাই। এমন অবস্থায় সাংবাদিকদের নিরাপত্তা বিশেষভাবে চাই কারণ, তারা জনগণের তথ্য, তাদের অধিকার নিয়ে কাজ করেন। সাংবাদিকরা যাতে নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে বসবাস না করে সে জন্যে রাষ্ট্রের স্বপ্রণোদিত ভূমিকা থাকতে হবে।

বিস্তারিত দেখুন ভিডিওতে

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

8h ago