বিপিএলে বাংলাদেশ ক্রিকেটের উন্নতি দেখছেন ওয়াকার

প্রায় প্রতি আসরেই বেশ কিছু নামীদামী বিদেশি খেলোয়াড় নাম লেখান বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল)। এবারও তার ব্যতিক্রম নয়। স্টিভ স্মিথ, ডেভিড ওয়ার্নার, এবি দি ভিলিয়ার্সের মতো খেলোয়াড়রা এবার আসছেন এ আসরে। আর এতে সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশের ক্রিকেট এগিয়ে যাবে বলে মনে করেন সিলেট সিক্সার্সের প্রধান কোচ ওয়াকার ইউনুস।
ছবি: ফিরোজ আহমেদ।

প্রায় প্রতি আসরেই বেশ কিছু নামীদামী বিদেশি খেলোয়াড় নাম লেখান বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল)। এবারও তার ব্যতিক্রম নয়। স্টিভ স্মিথ, ডেভিড ওয়ার্নার, এবি ডি ভিলিয়ার্সের মতো খেলোয়াড়রা এবার আসছেন এ আসরে। আর এতে সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশের ক্রিকেট এগিয়ে যাবে বলে মনে করেন সিলেট সিক্সার্সের প্রধান কোচ ওয়াকার ইউনুস।

শুধু খেলোয়াড়ই নয়, বেশ কিছু নামীদামী কোচও আসছেন এ আসরে। মাহেলা জয়াবর্ধনে, টম মুডি, ল্যান্স ক্লুজনারের মতো কোচরাও আছেন। ওয়াকারের ভাষায়, ‘আপনি প্রতি আসরেই নতুন কিছু দেখেন। নতুন ভেন্যু আসে। আশা করি সামনে আরও আসবে। আমি নিশ্চিত আরও বড় কিছু নাম আসবে। আমার পাশেই একজন আছে। আমার মনে হয় এটা বাংলাদেশের ক্রিকেটকে এগিয়ে নিবে। তরুণরা তাদের কাছ থেকে সমর্থন পাবেন এবং বড় মঞ্চে নিজেকে প্রমাণ করবেন।’

বাংলাদেশে প্রথমবার যখন এসেছিলেন ওয়াকার তখন ছিলেন পাকিস্তানের অধিনায়ক। এরপর বেশ কয়েকবার নানা ধরণের দায়িত্ব নিয়ে এসেছেন এ দেশে। তবে এবারই প্রথম কোন ক্লাবের কোচ হয়ে আসলেন সাবেক এ পেস বোলার। নতুন এ দায়িত্বে বাংলাদেশের এসে দারুণ উচ্ছ্বসিত এ পাকিস্তানি। যদিও গত আসরে ছিলেন দলটির মেন্টর।

আসর শুরু হওয়ার আগে নিজের নতুন চ্যালেঞ্জের কথা জানালেন ওয়াকার, ‘বাংলাদেশে ফিরে এসে দারুণ ভালো লাগছে। এটা দারুণ একটি জায়গা। শেষবার আমি মেন্টর হিসেবে দারুণ উপভোগ করেছিলাম। তবে সেটা ছিল সংক্ষিপ্ত। তবে এবার বেশ বড় এবং ভিন্ন দায়িত্ব। এবং বেশ চ্যালাঞ্জিংও।’

এছাড়া নিজের দল নিয়েও উচ্চাশার কথা জানান ওয়াকার, ‘আমার মনে হয় আমরা বেশ ভারসাম্যপূর্ণ দল গড়েছি। সব বিভাগই কভার করেছি। আমাদের দারুণ বোলিং লাইন আপ আছে। ভালো বিদেশি পেসার ও লেগ স্পিনার আছে। সন্দিপ (লামিচানে) ও ইমরান তাহির দুই জনই বিশ্ব মানের। ওয়ার্নার দলকে নেতৃত্ব দিবেন।’

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

5h ago