ডাকসু নির্বাচন: ‘পরিবেশ আছে’, ‘পরিবেশ নেই’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন নির্বাচনের প্রস্তুতি এগিয়ে চলছে আরও গতি নিয়ে। কিন্তু, নির্বাচন সংক্রান্ত যেসব জটিলতা রয়েছে, বিশেষ করে সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করার জন্যে সব ছাত্র সংগঠনের সহাবস্থান নিয়ে এখনো রয়েছে মতের ভিন্নতা। নির্বাচনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকরা জানান নির্বাচনের উপযোগী পরিবেশের কথা। আবার কোনো কোনো শিক্ষকের অভিমত- যেখানে সবার সহাবস্থানই নেই সেখানে সুষ্ঠু পরিবেশ থাকে কেমন করে?
DUCSU
ডাকসু ভবন। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন নির্বাচনের প্রস্তুতি এগিয়ে চলছে আরও গতি নিয়ে। কিন্তু, নির্বাচন সংক্রান্ত যেসব জটিলতা রয়েছে, বিশেষ করে সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করার জন্যে সব ছাত্র সংগঠনের সহাবস্থান নিয়ে এখনো রয়েছে মতের ভিন্নতা। নির্বাচনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকরা জানান নির্বাচনের উপযোগী পরিবেশের কথা। আবার কোনো কোনো শিক্ষকের অভিমত- যেখানে সবার সহাবস্থানই নেই সেখানে সুষ্ঠু পরিবেশ থাকে কেমন করে?

এ বিষয় নিয়ে দ্য ডেইলি স্টার অনলাইনের কথা হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন পরিচালনায় প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস বিভাগের অধ্যাপক ড. এসএম মাহফুজুর রহমান, নির্বাচন উপলক্ষে সাত সদস্যের যে আচরণবিধি প্রণয়ন কমিটির আহ্বায়ক বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য (শিক্ষা) নাসরীন আহমাদ, এই কমিটির অন্যতম সদস্য সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন সাদেকা হালিম এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণ রসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ এর সঙ্গে।

নির্বাচন পরিচালনায় প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস বিভাগের অধ্যাপক ড. এসএম মাহফুজুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান পরিবেশ সম্পর্কে বলেন, “পরিবেশ যা ছিলো তেমনি রয়েছে। বিশেষ কিছু দেখছি না।”

ক্যাম্পাসে বা হলে সব দলের সহাবস্থান সম্পর্কে তার মন্তব্য, “আমাদের কর্তৃপক্ষের ভাষ্য মতে এই মুহূর্তে শিক্ষার্থীরা নিয়মিত ক্লাস করছে। হলে যাওয়া-আসা করছে। কিছু ঘটনা যে ঘটছে না তা নয়- তবে সেগুলোর ব্যাপারে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। আমি বলবো পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।”

ছাত্রলীগ ছাড়া প্রায় সবদলের দাবি ভোটকেন্দ্র একাডেমিক ভবনে নেওয়া হোক। তবে প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা মনে করেন, “দাবিটি আমি ব্যক্তিগতভাবে যৌক্তিক মনে করি না। সাংবিধানিকভাবে দীর্ঘ সময় ধরেই হলে নির্বাচন হয়ে আসছে। এর কারণ শিক্ষার্থীরা হলে ভর্তি হয়। তাদের সব তথ্য হলে থাকে। তাই হলের বাইরে নির্বাচন করা হলে তখন কোনো কিছু জানার থাকলে তা আমার পক্ষে করা সম্ভব হবে না। এটি আমি বলে দিয়েছি। তাই ভোটকেন্দ্র হলেই থাকছে।”

হল ও ক্যাম্পাস ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল সমর্থিত ছাত্র সংগঠনের দখলে রয়েছে- এমন অভিযোগের প্রেক্ষিতে তিনি বলেন, “কেউ যদি হল বা ক্যাম্পাস দখল করে থাকে তাহলে সেটি চিন্তার বিষয়। তবে ছাত্র সংগঠনগুলোর পারস্পরিক সম্পর্ক তৈরি হয় তাদের নিজস্ব সম্পর্কের ভিত্তিতে। তাদের নিজেদের মধ্যে সম্পর্ক স্বাভাবিক হলে তারা এক সঙ্গে উঠাবসা করবে।”

নির্বাচন নিয়ে সংশয় রয়েছে কী না- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “এখন পর্যন্ত আমার জানা মতে সংশয়ের কথা ব্যক্ত করছেন অনেকেই। এগুলো খণ্ড বক্তব্য, ভিন্ন ভিন্ন ব্যক্তির। কে, কী কারণে কোথায় এসব কথা বলছেন তা আমার জানা নেই। তবে প্রায় সবাই বলছেন যে নির্বাচনটা হোক, সময় মতোই হোক। আমরা চাই নির্বাচনটি ভালোভাবে অনুষ্ঠিত হোক।”

হলে গিয়ে ভোট দিতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ যারা করছেন না এটিকে তাদের দুর্বলতা হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, “ব্যক্তিগতভাবে কোনো শিক্ষার্থী যদি কারো সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ করে থাকে সেটি তো আমরা ঠিক করতে পারবো না।”

কিন্তু, তাদের নিরাপত্তা দেওয়ার দায়িত্ব তো আপনাদের- এ প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান, “সর্বচ্চো নিরাপত্তার বিধান আমরা করতে চাই।”

শুধু নীল দলের শিক্ষকরাই কমিটিতে রয়েছেন- এমন অভিযোগের প্রেক্ষিতে তিনি বলেন, “অন্যদলের শিক্ষকরা যে নেই তা নয়। সংখ্যাটি অবশ্যই কম। তবে তারা রয়েছেন। তারা যখন বৈঠকে অংশগ্রহণ করছেন তখন (নির্বাচন নিয়ে) ইতিবাচক কথা বলছেন।”

নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারেন এমন দক্ষ শিক্ষকদের কমিটিতে রাখা হয়নি– এমন অভিযোগের বিষয়ে তার মন্তব্য, “সে ব্যাপারে কোনো অভিযোগ আমাদের কাছে আসেনি। তারা ভিন্নভাবে তাদের মত প্রকাশ করতেই পারেন। কিন্তু, এখানে এসে যদি তারা তাদের বক্তব্য দিতেন তাহলে কমিটিতে হয়তো তাদেরকে নেওয়ার সুযোগ থাকতো।”

নির্বাচন উপলক্ষে সাত সদস্যের যে আচরণবিধি প্রণয়ন কমিটি গঠন করা হয়েছিলো সেই কমিটির আহ্বায়ক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) নাসরীন আহমাদ। তিনি দ্য ডেইলি স্টার অনলাইনকে বলেন, “বর্তমান পরিস্থিতি হচ্ছে- ২৯ জানুয়ারিতে সিন্ডিকেট সভায় কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে। প্রার্থী হিসেবে সন্ধ্যাকালীন শিক্ষার্থীরা থাকবে না। এছাড়াও. কোনো প্রার্থীর বয়স ৩০ বছরের বেশি হতে পারবে না। তারা যদি কোথাও চাকরিরত অবস্থায় থাকে তাহলে তাদের কেউ প্রার্থী হতে পারবে না।”

হলের ভেতর যেমন ভোট কেন্দ্র হয় তেমনই হবে বলেও জানান তিনি।

ছাত্রলীগ ছাড়া প্রায় সব রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠন সেই সিদ্ধান্ত মেনে নেয়নি।– এ বিষয়ে তিনি বলেন, “একজন শিক্ষার্থীর ভর্তি হওয়া থেকে শুরু করে তা শেষ করে সার্টিফিকেট ওঠানো পর্যন্ত সবকিছুই তার হল থেকে হয়। সুতরাং শিক্ষার্থীর যাবতীয় তথ্য হলে রয়েছে। হলে দুটো ব্যালট বাক্স থাকে একটি হল সংসদের, অন্যটি ডাকসুর। এখন কেন্দ্রীয়ভাবে ভোটগ্রহণের যে দাবি উঠেছে তা মানতে গেলে হলগুলোর জন্যে আলাদা আলাদা ব্যবস্থা করতে হবে। সেখানে কোনো শিক্ষার্থীর কোনো তথ্য যদি জানার প্রয়োজন হয় তাহলে তাকে আবার হলে আসতে হবে।”

এখন তো তথ্য ট্রান্সফার করা ‘মেটার অব ক্লিক’- এর জবাবে তিনি বলেন, “মেটার অব ক্লিক বললেই তো হলো না। হ্যাঁ, আমাদের ড্যাটাবেজ করেছে। কিন্তু, কথা হচ্ছে- হলে ছেলে-মেয়েরা যাচ্ছে তো। আমি মনে করি, অনেকে মনে করছে ভয়ে হলে কেউ ভোট দিতে আসবে না। কিন্তু, একবার নির্বাচনটা করে দেখুক না। যদি কোনো গণ্ডগোল হয়- আমরা তো বলছি আমরা দেখবো। নির্বাচন হওয়ার আগেই যদি বলা হয় গণ্ডগোল হবে তাহলে শুধু শুধু আচরণবিধি কেনো করলাম।”

সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন সাদেকা হালিম দ্য ডেইলি স্টার অনলাইনকে বলেন, “আমি মনে করি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ শান্ত রয়েছে। এখনো তেমন তৎপরতা দেখি নাই। সামনের দিনগুলোতে হয়তো দেখা যাবে।”

সহাবস্থান দেখতে পাচ্ছেন কি?- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “সেটি তো পরিবেশ কমিটি নির্ধারণ করছেন। সেখানে আমরা দেখছি সব ছাত্র সংগঠনের প্রতিনিধিরা সেই কমিটির মিটিংয়ে আসছে। সহাবস্থান নিশ্চিত করার জন্যে প্রশাসন সব ধরনের দায়িত্ব নিয়েছে।”

ভোটকেন্দ্রগুলো একাডেমিক ভবনে হোক বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের এমন দাবির প্রেক্ষিতে তিনি বলেন, “আমার মন্তব্য হচ্ছে আমি নিজে দুবার ডাকসু নির্বাচনে ভোট দিয়েছি। সেসময় আমরা হলে ভোট দিয়েছি। পরিষ্কার লেখা রয়েছে এটি হল কেন্দ্রিক ভোট। কখনই ভোটকেন্দ্র সরানো হয়নি। ভোট হলেই হবে।”

তখনকার পরিস্থিতি ও এখনকার বাস্তবতাকে আপনি কীভাবে মিলাচ্ছেন?- এর উত্তরে তিনি বলেন, “তখন পরিস্থিতিতো আরও উত্তাল ছিলো। জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়েছে। তারপর ডাকসু নির্বাচন করা হয়েছে সামরিক স্বৈরাচার সরকারের আমলে। তাহলে সেই সময় যদি আমরা হলে নির্বাচন করতে পারি এখন তো সেই অবস্থা বিরাজ করছে না।”

কিন্তু, ভিন্ন মতের শিক্ষার্থীরা হলে বা ক্যাম্পাসে থাকতে পারছে না এমন অভিযোগ রয়েছে- এর উত্তরে তিনি বলেন, “আমি মনে করি যদি এমন কোনো সমস্যা থাকে তাহলে তা অবশ্যই প্রশাসনের দেখা প্রয়োজন।”

এছাড়াও তিনি মনে করেন, “সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্যে উপযুক্ত পরিবেশ এখন পর্যন্ত রয়েছে।”

সব ছাত্র সংগঠনের জন্যে সমান পরিবেশ রয়েছে কী না- এর প্রশ্নে জবাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণ রসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ বলেন, “যারা ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছাত্র সংগঠন তারা এবং তারা যাদেরকে গ্রহণ করছে তারাই শুধুমাত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে পারে। এমনকি, আবাসিক হলগুলোতে তারাই বসবাস করতে পারে। এর বাইরে ভিন্ন মতের অথবা প্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্র সংগঠনের কেউ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে রাজনৈতিক বা সাংগঠনিক কোনো কর্মকাণ্ড পরিচালনা তো করতেই পারে না এমনকি, এই সংগঠনের ছাত্র-ছাত্রীরা হলেও থাকতে পারে না। এই অবস্থা বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বিরাজ করছে বহুদিন থেকে।”

তিনি আরও বলেন, “এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্যে বা সহাবস্থান নিশ্চিত করার জন্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের কাছে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নভাবে দাবি-দাওয়া উত্থাপন করা হয়েছে। কিন্তু, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এসব ক্ষেত্রে যথার্থ উদ্যোগী ভূমিকা পালন করেনি। অথবা উদ্যোগী ভূমিকা পালন করলেও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের ক্ষেত্রে যেটা হয়েছে- তারা ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠনের বিষয়ে কোনো প্রকার ব্যবস্থা নিতে এক রকম অপারগতা তাদের আছে বলে প্রতীয়মান হয়।”

“এই অবস্থার মধ্যে ডাকসু নির্বাচন হচ্ছে বলে আমরা মনে করছি। নির্বাচন হওয়ার জন্যে অনেক রাজনৈতিক-সামাজিক ছাত্র সংগঠন আছে। তাছাড়া, সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীরা রয়েছে। এই নির্বাচনের সঙ্গে তারা সবাই সম্পৃক্ত। তারা ইচ্ছা করলে এককভাবে ভোটে অংশ নিতে পারে। সুতরাং তাদের জন্যে ভোটাধিকার প্রয়োগ করা অথবা ভোটে দাঁড়ানোর মতো যথাযথ পরিবেশ নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত ঢাকসু নির্বাচনটা আমরা যেভাবে প্রত্যাশা করছি- এটি একটি ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে- সেরকম অবস্থা আছে বলে এ মুহূর্তে মনে হয় না।”

“ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কিছু উদ্যোগী ভূমিকা থাকে এ বিষয়ে। যেমন- ঢাকসু নীতিমালা পরিবর্তনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন যেসব প্রস্তাব দিয়েছে- অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা গেছে যেসব পরিবর্তন করলে সহাবস্থান নিশ্চিত হয়- পরিবর্তনটা সেই অর্থে করা হয়নি। যেমন- গঠনতন্ত্রে রয়েছে ভোট কেন্দ্রগুলো হবে হলগুলোতে কিন্তু বাস্তব অবস্থা হচ্ছে এরকম- হলগুলোর নিয়ন্ত্রণ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের হাতে নাই। তা ছাত্র সংগঠনের হাতে।”

তার মতে, “প্রশাসন হয়তো মৌখিকভাবে স্বীকার করবে না কিন্তু অন্তরে তাদের সবাই ধারন করেন, বোঝেন যে আসলে তাদের হাতে কোনো কর্তৃত্ব নেই। হলগুলোর কর্তৃত্ব প্রশাসনের হাতে যখন থাকে না তখন সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীরা এমনকি, ভিন্ন মতের রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনের নিশ্চিন্তভাবে, ভয়-ভীতিহীন অবস্থায় বিচরণ করা, প্রচারণা করা, ভোটাধিকার প্রয়োগ করা খুবই কঠিন কাজ। সেই বাস্তবতায় ভোটকেন্দ্র একাডেমিক ভবনগুলোতে আনা হলে ভয়-ভীতি অনেকটাই দূর হতো। শিক্ষার্থীদের মধ্যে আস্থার জায়গা তৈরি হতে পারতো। কিন্তু, আমরা লক্ষ্য করলাম বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যে আস্থার জায়গা তৈরি করতে পারে নাই।”

আরও পড়ুন: কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতা মামুন ‘ছাত্রলীগের হামলায়’ আহত

Comments

The Daily Star  | English

An economic corridor that quietly fuels growth

At the turn of the millennium, travelling by road between Sylhet and Dhaka felt akin to a trek across rugged terrain. One would have to awkwardly traverse bumps along narrow and winding paths for upwards of 10 hours to make the trip either way.

12h ago