রিয়াল ইস্কোকে বিক্রি করলে কিনবে বার্সেলোনা

সময়টা ভালো যাচ্ছে না রিয়াল মাদ্রিদের ইস্কোর। তবে মাঠের চেয়ে মাঠের বাইরেই বাজে সময় কাটছে এ স্প্যানিশ মিডফিল্ডারের। বর্তমান কোচ সান্তিয়াগো সোলানির পরিকল্পনায় না থাকায় রিজার্ভ বেঞ্চে বসেই সময় কাটাতে হচ্ছে তাকে। তাই তার দল ছাড়ার গুঞ্জনও ফুটবলমহলে চাউর। আর রিয়াল তাকে বিক্রি করলে বার্সেলোনা তাকে পাওয়ার চেষ্টা করবে বলে জানিয়েছেন বার্সেলোনার প্রেসিডেন্ট হোসে মারিয়া বার্তেমেউ।
ফাইল ছবি: এএফপি

সময়টা ভালো যাচ্ছে না রিয়াল মাদ্রিদের ইস্কোর। তবে মাঠের চেয়ে মাঠের বাইরেই বাজে সময় কাটছে এ স্প্যানিশ মিডফিল্ডারের। বর্তমান কোচ সান্তিয়াগো সোলানির পরিকল্পনায় না থাকায় রিজার্ভ বেঞ্চে বসেই সময় কাটাতে হচ্ছে তাকে। তাই তার দল ছাড়ার গুঞ্জনও ফুটবলমহলে চাউর। আর রিয়াল তাকে বিক্রি করলে বার্সেলোনা তাকে পাওয়ার চেষ্টা করবে বলে জানিয়েছেন বার্সেলোনার প্রেসিডেন্ট হোসে মারিয়া বার্তেমেউ।

সম্প্রতি বিইন স্পোর্টসে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমনটাই বলেছেন বার্তেমেউ, ‘যদি আমাদের কোচরা আরও খেলোয়াড় চায় এবং সে যদি মাদ্রিদ ছাড়তে চায় অবশ্যই আমরা তাকে সাক্ষর করাবো। তবে আপাতত এটা হচ্ছে না। এটা কোন প্রতিহিংসামূলক চুক্তি নয়। ইস্কো, আমি অবশ্যই রিয়াল প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা বলবো।’

সাবেক কোচ জুলেন লোপেতেগির সঙ্গে সম্পর্কটা বেশ ভালো ছিল ইস্কোর। তার অস্বাভাবিক বিদায়টা ভালোভাবে নেননি এ প্লেমেকার। বারবার লোপেতেগির কথা বলাও পছন্দ ছিল না সোলারির।  নতুন কোচের সঙ্গে শুরুতে বনিবনাও হয়নি ইস্কোর। এ রোষানলে পড়েই তাকে সাইডবেঞ্চে বসে সময় কাটাতে হচ্ছে বলে মনে করছেন ফুটবলবোদ্ধারা।

তবে নিজেদের মধ্যে খেলোয়াড় দলবদলের ব্যাপারটা খুব একটা ভালোভাবে নেয়না রিয়াল ও বার্সেলোনা। সবশেষ ২০০০ সালে বার্সেলোনা ছেড়ে রিয়ালে যোগ দিয়েছিলেন লুইস ফিগো। এরপর থেকেই বার্সেলোনার সমর্থকদের কাছে ঘৃণার পাত্র হয়ে যান ফিগো। এরপর থেকে ন্যু ক্যাম্পে আসলে তাকে নানা ধরণের দুয়ো শুনতে হয়েছে তাকে। এমনকি তার দিকে একবার শূকরের মাথা ছুঁড়ে দেওয়া হয়েছিল।

তাই দলের মধ্যকার দল বদলের এ ব্যাপারগুলো সম্পর্কে খুব ভালো করেই জানেন ইস্কো। তাই এমন সিদ্ধান্তটা নাও নিতে পারেন ইস্কো। যদিও দলে বর্তমান অবস্থানে ক্লাব ছাড়তে পারলেই খুশী হন এ স্প্যানিশ। এখন দেখার বিষয় চিরশত্রু শিবিরে যোগ দেন কি না এ স্প্যানিশ প্লেমেকার।

Comments

The Daily Star  | English

Abu Sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

13h ago