টেস্টে নিউজিল্যান্ডের বাতাস নিয়ে চিন্তায় পেসাররা

Abu Jayed Chowdhury Rahi
উইকেট পেয়ে আবু জায়েদের উল্লাস। ছবি: ফিরোজ আহমেদ

নিউজিল্যান্ডের প্রায় সবগুলো মাঠেই এক পাশ থেকে ধেয়ে আসে প্রচণ্ড বাতাস। বাতাসের অনুকূলে হলে কথা নেই, কিন্তু বাতাসের বিপরীতে হলে বিপদ। জায়গা বল ফেলতে পড়তে হয় বড্ড ফ্যাসাদে। টেস্টে বাংলাদেশ দলের অন্যতম পেসার আবু জায়েদ রাহি মনে করছেন এটার সঙ্গে মানানোই তাদের প্রথম চ্যালেঞ্জ।

ওয়ানডে সিরিজের সময়ই টেস্ট দলের ক্রিকেটাররা উড়ে গিয়েছিলেন নিউজিল্যান্ডে। কন্ডিশনের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে তাই বেশ খানিকটা সময়ও পেয়েছেন তারা। ২৮ ফেব্রুয়ারি প্রথম টেস্টের আগে আছে একটি দুদিনের ম্যাচও।

২৩ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হওয়া সেই ম্যাচে এই বাতাস নিয়েই নিজেদের হাত পাকাতে চান রাহি,  ‘এই জায়গার বাতাস অনেক ভারি। আমরা এটা নিয়েই কাজ করব অনুশীলন ম্যাচটাতে। যাতে পেসাররা জায়গায় বোলিং করতে পারি।’

‘আজকে বোলিং করেছি, অনেক কষ্ট হয়েছে। কারণ বাতাসের জন্য বল নড়াচড়া করছে। অনুশীলন ম্যাচটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ নিউজিল্যান্ডের কন্ডিশনে মানিয়ে নেয়ার ক্ষেত্রে।’

সাদা পোশাকে, বিশেষ করে পেস আর স্যুয়িং থাকলে দলের অন্যতম বোলিং ভরসা রাহি। দুদিক থেকেই বল স্যুয়িং করাতে পারেন তিনি। নতুন বল হাতে নিয়েও হয়ত শুরুর ভার তার উপরই পড়বে। সেসব চিন্তা করে নিজেকে প্রস্তুত করছেন তিন টেস্ট খেলা এই পেসার,  ‘শুরুর দিকে উইকেট তুলে নেয়া অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ টেস্ট ক্রিকেটে। আমরা পেসাররা চেষ্টা করব যাতে প্রথমেই উইকেট এনে দিতে পারি।’

নিউজিল্যান্ডে গিয়ে স্বাগতিকদের কখনো ওয়ানডেতেই হারাতে পারেনি বাংলাদেশ। কিন্তু এই পেসার মনে করছেন ইতিবাচক থেকেই ২০ উইকেট নেওয়ার জন্য ঝাঁপাবেন তারা,  ‘আমাদের প্রধান লক্ষ্য হল ২০ উইকেট। কারণ একটা টেস্ট জিততে হলে ২০ উইকেট নিতেই হবে। আমরা সেই রকমই চেষ্টা করতেছি।’

 

Comments

The Daily Star  | English

Strikes on Iran mark Trump's biggest, and riskiest, foreign policy gamble

The dramatic US strike, including the targeting of Iran’s most heavily fortified nuclear installation deep underground, marks the biggest foreign policy gamble of Trump’s two presidencies and one fraught with risks and unknowns.

1h ago