মিজানুরের সেঞ্চুরি, জুনায়েদের ব্যাটে দাপট

তানজিদ হাসান, মোহাইমিনুল খানের ব্যাটে জুতসই পূঁজিই পেয়েছিল উত্তরা স্পোর্টিং ক্লাব। কিন্তু মিজানুর রহমানের সেঞ্চুরি, জুনায়েদ সিদ্দিকীর প্রায় সেঞ্চুরি আর ফজলে মাহমুদ রাব্বির তাদের অনায়াসে হারিয়েছে ব্রাদার্স।
Mizanur Rahman

তানজিদ হাসান, মোহাইমিনুল খানের ব্যাটে জুতসই পূঁজিই পেয়েছিল উত্তরা স্পোর্টিং ক্লাব। কিন্তু মিজানুর রহমানের সেঞ্চুরি, জুনায়েদ সিদ্দিকীর প্রায় সেঞ্চুরি আর ফজলে মাহমুদ রাব্বির তাদের অনায়াসে হারিয়েছে

বিকেএসপিতে আগে ব্যাট করে ২৬৪ রান করেছিল উত্তরা। মাত্র দুই উইকেট হারিয়েই ১০ বল আগে ওই রান টপকে জিতেছে ব্রাদার্স। চতুর্থ ম্যাচে ব্রাদার্সের এটি দ্বিতীয় জয়। 

২৬৫ রানের লক্ষ্যে দুই ওপেনারের ব্যাটেই মূলত শেষ হয়ে যায় উত্তরা। ১৬১ রানের জুটির পর ১০৮ রান করে আউট হন মিজান। জুনায়েদও যাচ্ছিলেন সেঞ্চুরির দিকে। কিন্তু তিন অঙ্ক থেকে ৮ রান আগে ক্যাচ দিয়ে বিদায় নেন তিনি। ভারতীয় চেরাগ জানিকে নিয়ে বাকি কাজটা অনায়াসে সেরেছেন ৫৭ রানে অপরাজিত থাকা ফজলে মাহমুদ। 

এর আগে উত্তরার টপ অর্ডার থেকেও এসেছে জুতসই রান। তাদের ওপেনাররাও পেয়েছিলেন ১০২ রানের জুটি। আনিসুল ইসলাম ইমন ৫৮ ও তানজিদ হাসান ৭৫ করে ফেরার পর মোহাইমিনুল খানের ৬৪ রানে বড় সংগ্রহের দিকে যাচ্ছিল উত্তরা। কিন্তু শেষ দিকে দ্রুত উইকেট হারিয়ে তিনশোর কাছে যেতে পারেনি তারা। 


সংক্ষিপ্ত স্কোর: 

উত্তরা স্পোর্টিং ক্লাব:
  ৫০ ওভারে ২৬৪/৮  (তানজিদ ৭৫, ইমন ৫৮, জনি ২৩, মোহাইমিনুল ৬৪, রেজা ১৯, শাকির ১, মিনহাজ ৯*, মিনহাজুল ২, রশিদ ২;  মেহেদী ০/২১, শরিফ ১/৪৫, নাঈম ০/৫১, জানি ২/৫৭, শাখাওয়াত ০/২৬, শরিফুল্লাহ ২/৪৪, ইয়াসির ০/১৮) 

ব্রাদার্স ইউনিয়ন: ৪৮.২ ওভারে ২৬৭/২  (মিজানুর ১০৮, জুনায়েদ ৯২, ফজলে ৫৭*, জানি ৯* ; রশিদ ১/৪৫, গাফফার ০/৬৬, রেজা ১/৩২, মোহাইমিনুল ০/৬২, সাইদুল ০/৪৪, ইমন ০/১৮)

ফল: ব্রাদার্স ৮ উইকেটে জয়ী। 

ম্যান অব দ্য ম্যাচ: মিজানুর রহমান। 

Comments