বয়সের সীমা রেখে সাজানো হবে এইচপি দল: নাঈমুর
ইমার্জিং টিমস এশিয়া কাপ খেলতে হয় অনূর্ধ্ব-২৩ বছর বয়েসী ক্রিকেটারদের নিয়ে। জাতীয় দলের পাইপলাইন সচল রাখতেও তরুণদের উপরই বেশি আস্থা রাখেন নির্বাচকরা। হাই পারফরম্যান্স ইউনিট (এইচপি) দলও এবার তৈরি করা হচ্ছে সেই ভাবনা থেকে। এইচপির চেয়ারম্যান নাঈমুর রহমান দুর্জন জানালেন ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের পরই এসব কিছু মাথায় রেখে ২৪-২৫ জনকে নিয়ে সাজানো হবে এইচপি দল।
পুরো এপ্রিল জুড়েই ক্রিকেটারদের থাকবে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের ব্যস্ততা। লিগ শেষের পর জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা চলে যাবেন আয়ারল্যান্ড সিরিজ ও বিশ্বকাপ খেলতে। এই সময়টাইতেই এইচপি প্রোগ্রাম চালু করে পাইপলাইন পোক্ত রাখতে উদ্যোগ নিচ্ছে বিসিবি। শনিবার এইচপির বৈঠক শেষে চেয়ারম্যান নাঈমুর জানালেন তাদের পরিকল্পনার কথা, ‘প্রিমিয়ার লীগ শেষ হলে খেলোয়াড়দের বিশ্রামের জন্য একটা বিরতির পর আমরা মে’র ১৮ তারিখ থেকে এইচপি ক্যাম্প শুরু করার পরিকল্পনা করছি।’
তবে এবার আগেরবারের চেয়ে ভিন্নতা থাকার কথা জানালেন নাঈমুর। বিশেষিত এই ক্যাম্পে বয়সের সীমা বেধে দেওয়ার চিন্তা তাদের, ‘একাডেমী আর এইচপি কিন্তু আলাদা। এবার আমরা বয়সের সীমা দিয়ে এইচপিকে এইচপির মত করে পরিচালনা করব। আমরা বয়সের কথা চিন্তা করেছি, যেহেতু ইমারজিং কাপের মত একটা টুর্নামেন্ট হয় অ-২৩ দের নিয়ে, সেটাকে কন্সিডার করে অনূর্ধ্ব-২৩’র মত করে আমরা সাজাচ্ছি।’
‘সংখ্যাটা ২৪-২৫ এইরকম হবে। কারণ এইচপি’র ম্যাচ খেলার প্রয়োজন হয় প্লাস যেন দুইটা দল বিভক্ত হয়ে প্র্যাকটিস করা যায়। বেশি অপশনের জন্য ২৪-২৫ জন রাখা হচ্ছে।’
এইচপি দলের কোচের দায়িত্ব পালন করে আসছেন সাইমন হেলমট। খণ্ডকালীন সময়ে বিসিবির জন্য কাজ করা এই এই অস্ট্রেলিয়ান কোচকে এবারও রেখে দেওয়ার চিন্তা বিসিবির, ‘অবশ্যই, চুক্তি তো আছে এখন পর্যন্ত। সে (সাইমন হেলমট) যদি আমাদের এই প্রোগ্রামের টাইম ফ্রেমের মধ্যে অ্যাভেলেভেল থাকে তাহলে আমরা তাকে দিয়েই কন্টিনিউ করব।’
Comments