বার্সেলোনার বিপক্ষে সালাহ-ফিরমিনোকে পাচ্ছে না লিভারপুল

এমনিতেই প্রথম লেগে তিন গোলের ব্যবধানে পিছিয়ে আছে লিভারপুল। দ্বিতীয় লেগে ঘরের মাঠে নামার আগে বড়সড় ধাক্কা খেয়েছে দলটি। চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমি-ফাইনালে ম্যাচে বার্সেলোনার বিপক্ষে মোহাম্মদ সালাহ ও রবার্তো ফিরমিনোকে পাচ্ছে না তারা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন লিভারপুল কোচ ইয়ুর্গেন ক্লপ।
ছবি: এএফপি

এমনিতেই প্রথম লেগে তিন গোলের ব্যবধানে পিছিয়ে আছে লিভারপুল। দ্বিতীয় লেগে ঘরের মাঠে নামার আগে বড়সড় ধাক্কা খেয়েছে দলটি। চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমি-ফাইনালে ম্যাচে বার্সেলোনার বিপক্ষে মোহাম্মদ সালাহ ও রবার্তো ফিরমিনোকে পাচ্ছে না তারা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন লিভারপুল কোচ  ইয়ুর্গেন ক্লপ।

গত শনিবার নিউক্যাসল ইউনাইটেডের বিপক্ষে শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে ৩-২ গোলে জিতেছে লিভারপুল। তাতে টিকে আছে লীগ শিরোপা জয়ের আশা। কিন্তু সে ম্যাচের ৬৯তম মিনিটে প্রতিপক্ষের গোলরক্ষকের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় সালাহর। ফলে মাথায় আঘাত পান তিনি। তাৎক্ষনিক চিকিৎসার পর স্ট্রেচারে করে মাঠ ছেড়ে যান তিনি। আর মাংসপেশির চোটের কারণে আগে থেকেই ছিলেন না ফিরমিনো।

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে টানা দ্বিতীয়বার ফাইনালে খেলতে অ্যানফিল্ডে ভালো কিছু আশা করছিলেন ক্লপ। কিন্তু সালাহ-ফিরমিনোকে না পাওয়া দলের জন্য বড় ধাক্কা মানছেন কোচ, 'বিশ্বের সেরা দুই স্ট্রাইকার আগামীকাল রাতের ম্যাচে থাকছে না এবং আমাদের চারটি গোল করতে হবে। এটা জীবনকে কঠিন করে তুলেছে। তবে ভালো কিছু জন্য ৯০ মিনিট পর্যন্ত চেষ্টা করে যেতে হবে। এটাই পরিকল্পনা। আমরা যদি তা করতে পারি, চমৎকার। যদি না পারি, চলো সবচেয়ে সুন্দরভাবে ব্যর্থ হই।'

সেন্ট জেমস পার্ক থেকে কাঁদতে কাঁদতেই সেদিন মাঠ ছেড়েছিলেন সালাহ। তবে বর্তমানে ঠিক আছেন এ মিসরীয় তারকা। কিন্তু ম্যাচ ফিটনেস ফিরে পেতে আরও কিছু দিন সময় লাগবে তার। ক্লপের ভাষায়, 'চিকিৎসকদের ভাষায় সে সম্পূর্ণ ঠিক নেই। সে খেলতে মরিয়া। কিন্তু আমরা তা করতে পারি না।'

তবে আগামী রোববার ইংলিশ লিগের শেষ ম্যাচে উলভারহ্যাম্পটন ওয়ান্ডারার্সের বিপক্ষে সালাহকে পাওয়ার আশা করছেন ক্লপ। এ ম্যাচে জিতলে ১৯৯০ সালের পর প্রথমবারের মতো লিগ শিরোপা জয়ের সম্ভাবনা থাকছে দলটির। অবশ্য ম্যানচেস্টার সিটি তাদের নিজেদের সব ম্যাচ জিতলে আশা শেষ হয়ে দলটির।

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

6h ago